scorecardresearch
 

অধীর-অভিষেকের একে অপরকে নিশানা! কংগ্রেস তৃণমূলের সম্পর্কে হঠাত্‍ কী হল? 

বিধানসভা নির্বাচনের পরে তৃণমূলের নজরে এক সর্বভারতীয় রাজনীতি। বিধানসভা নির্বাচনের পরে দিল্লি গিয়েছিলেন মুখ্যমন্ত্রী। সেখানে সনিয়া গান্ধী ও রাহুল গান্ধীর সঙ্গে বৈঠক করেন তিনি। কিন্তু তারপর থেকেই তৃণমূল ও কংগ্রেস একে অপরের বিরুদ্ধে তোপ দেগে যাচ্ছে।

Advertisement
হাইলাইটস
  • অধীর-অভিষেকের একের পর এক নিশানা
  • কংগ্রেস তৃণমূলের সম্পর্কে হঠাত্‍ কী হল? 
  • জানুন বিস্তারিত তথ্য

বিধানসভা নির্বাচনের পরে তৃণমূলের নজরে এক সর্বভারতীয় রাজনীতি। বিধানসভা নির্বাচনের পরে দিল্লি গিয়েছিলেন মুখ্যমন্ত্রী। সেখানে সনিয়া গান্ধী ও রাহুল গান্ধীর সঙ্গে বৈঠক করেন তিনি। কিন্তু তারপর থেকেই তৃণমূল ও কংগ্রেস একে অপরের বিরুদ্ধে তোপ দেগে যাচ্ছে। বিভিন্ন রাজ্যে কংগ্রেসে ভাঙণ ধরিয়েছে তৃণমূল। তৃণমূলের তরফে অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায় কংগ্রেসকে বেশি নিশানা করছেন। অপরদিকে কংগ্রেসের অধীর চৌধুরী তুলোধনা করছেন তৃণমূলকে। রবিবারই অধীর বলেন, অধীর চৌধুরী বলেন,"মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় কংগ্রেসের বিরোধিতা করে বিজেপিকে সুবিধা করে দিচ্ছেন। তিনি প্রধানমন্ত্রী মোদী মধ্যস্থতাকারী হচ্ছেন। দেখে মনে হচ্ছে যেন তিনি ঠিক করে নিয়েছেন দিল্লির আপনাদের, কলকাতা আমাদের। এমনটা না হলে তিনি কংগ্রেসের উদ্দেশ্যে এতটা খারাপ কথা বলতেন না।"  

অভিষেকের নিশানা

গত ২৩ তারিখ অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায় বলেন, "কংগ্রেস কখনও সিপিএমের সঙ্গে জোট করছে, কখনও বা আইএসএফের জন্য জোট করছে। মানে যেন তেন প্রকারে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে এবার হারাতে হবে। আর বিজেপিকে সুবিধা করে দিতে হবে। কংগ্রেসের সঙ্গে তৃণমূলের পার্থক্য হচ্ছে, কংগ্রেস ৭ বছর ধরে বিজেপির কাছে হারছে। আর তৃণমূল বিজেপিকে হারাচ্ছে ৭ বছর ধরে।" ইতিমধ্যে ত্রিপুরায় কংগ্রেসের অন্দরে বড় ভাঙণ ধরিয়েছে তৃণমূল। গোয়াতেও কংগ্রেসের প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী সরাসরি তৃণমূলে নাম লিখিয়েছে। বিভিন্ন রাজ্যে কংগ্রেসের সংগঠন ভাঙণ ধরানোয় স্বাভাবিক ভাবে দু দলের সম্পর্ক পশ্চিমবঙ্গের ক্ষেত্রে 

কোন দিকে সম্পর্ক ?

শুধু এবারই নয়, এর আগেও একাধিকবার অভিষেকের নিশানায় এসেছে কংগ্রেস। ত্রিপুরা থেকে শুরু করে গোয়াতে সংগঠন বাড়াতে শুরু করেছে ঘাসফুল শিবির। দেখা যাচ্ছে, অন্য দলের তুলনায় কংগ্রেসের সংগঠন বেশি ভাঙাচ্ছে তৃণমূল। বিষয়টি নিয়ে দুদলের মধ্যে যে সংঘাত তৈরি হচ্ছে, তা অভিষেক ও অধীরকে দেখলেই বোঝা যাচ্ছে। ফলে আগামী দিনে এই বিষয়টি নিয়ে বিরোধী রাজনৈতিক ঐক্য কোন দিকে যায়, সেটাতেও নজর রয়েছে রাজনৈতিক মহলের। 

Advertisement

Advertisement