scorecardresearch
 

Heat Stroke Recognition: হিটস্ট্রোকে আক্রান্ত হয়েছেন বুঝবেন কীভাবে? জানুন বাঁচার উপায় সহ সমস্ত

Dehydration Remedies:  গরমের মারাত্মক সমস্যা হল হিটস্ট্রোক বা সানস্ট্রোক হওয়া। বিশেষজ্ঞদের মতে, প্রচণ্ড গরমের আবহাওয়া শরীরের তাপমাত্রা নিয়ন্ত্রণের ক্ষমতাকে নষ্ট করে দেয়। শরীরের তাপমাত্রা ৪০ ডিগ্রি সেন্টিগ্রেড (১০৪ ডিগ্রি ফারেনহাইড) ছাড়িয়ে গেলেই হিটস্ট্রোকে আক্রান্ত হন ব্যক্তি।

Advertisement
হিটস্ট্রোকে আক্রান্ত হলে বুঝবেন কীভাবে? জানুন বাঁচার উপায় সহ সমস্ত হিটস্ট্রোকে আক্রান্ত হলে বুঝবেন কীভাবে? জানুন বাঁচার উপায় সহ সমস্ত

Heat Stroke Recognition: গরমের তীব্র দাবদাহে নাজেহাল সকলে। প্রচুর মানুষ গ্রীষ্মে ত্বকের নানা সমস্যায় পড়েন। গ্রীষ্মকালে শরীরে জলের ঘাটতি দেখা দেয়। যার কারণে মানুষ জলশূন্যতার সমস্যায় পড়ে। এই ঋতুতে ঘামের মাধ্যমে শরীর থেকে প্রচুর জল বেরিয়ে যায় এবং ইলেক্ট্রোলাইটের ভারসাম্য অনিয়ন্ত্রিত হয়ে পড়ে। মানুষ হিটস্ট্রোকে আক্রান্ত হয়ে পড়ে।এসময় কিছু বিধি নিষেধ মেনে চলতে হয় নাহলে হিটস্ট্রোক বা সানস্ট্রোকের ঝুঁকি বাড়ে। তাই এসময় প্রচুর পরিমাণে জল খাবার পরামর্শ দিচ্ছে আইএমডি। সেই সঙ্গে ওআরএস খেতে বলছে তারা।

IMD কী পরামর্শ দিচ্ছে?
১. গরমের জন্য জনসাধারণকে আইএমডি পরামর্শ দিচ্ছে- যাতে তারা সকলেই হালকা সুতির পোশাক পরেন।
২. রোদ্দুরে বেরোলে মাথা ঢেকে যাতে রাস্তায় বেরোয়। রোদ্দুরে বেরোলে ছাতা ব্যবহার করতে বলছে।
৩. ছোট শিশুদের এই সময় সূর্যের তাপে না নিয়ে বেরোনোর পরামর্শ দিচ্ছে তারা।
৪. দুপুর ১২ টা থেকে বিকেল ৪ টে পর্যন্ত যাতে কেউ রোদ্দুরে বা ঘরের বাইরে কাজ না করেন সেদিকে লক্ষ্য রাখতে বলছে। ৫. এই সময়ে শিশু, বয়স্ক, অসুস্থ ব্যক্তিদের শরীরের দিকে বিশেষ নজর দিতে বলছে আইএমডি।

হিটস্ট্রোক কী? গরমের মারাত্মক সমস্যা হল হিটস্ট্রোক বা সানস্ট্রোক হওয়া। বিশেষজ্ঞদের মতে, প্রচণ্ড গরমের আবহাওয়া শরীরের তাপমাত্রা নিয়ন্ত্রণের ক্ষমতাকে নষ্ট করে দেয়। শরীরের তাপমাত্রা ৪০ ডিগ্রি সেন্টিগ্রেড (১০৪ ডিগ্রি ফারেনহাইড) ছাড়িয়ে গেলেই হিটস্ট্রোকে আক্রান্ত হন ব্যক্তি। শরীরের তাপমাত্রা যত বাড়বে রক্তনালীর ওপরও তার চাপ বাড়বে। এতে কিন্তু শরীরের ওপর খুব খারাপ প্রভাব পড়ে। যে কারণে শরীরের অনেক অঙ্গ নষ্ট হয়ে যেতে পারে। সঠিক সময়ে যদি আপনি চিকিৎসা না করান তাহলে মৃত্যুও কিন্তু হতে পারে।

আরও পড়ুন

হিটস্ট্রোক হওয়ার লক্ষণ
১. 
প্রচণ্ড গরমে ত্বক শুকিয়ে যায়। সেই সঙ্গে ত্বক লাল হতে থাকবে। মাথা ঘুরবে, ঘাম হবে না।
২.আবার অনেকের ক্ষেত্রে প্রচুর ঘাম হয়। বমি বমি ভাব থাকবে। আবার অনেকের প্রচুর বমি হয়। পেশি দুর্বল হয়ে যাবে।
৩. কাজের ক্ষমতা কমতে থাকবে। প্রচন্ড পরিমাণে মাথা ঘুরবে। অনেকে অজ্ঞান হয়ে যান।
৪. খিঁচুনি আসবে, মানসিক অবস্থার পরিবর্তন হতে থাকবে। এমন লক্ষণ দেখলে দ্রুত চিকিৎসকের পরামর্শ নেবেন।

Advertisement

হিটস্ট্রোকের চিকিৎসা
যদি আপনি দেখেন যে রাস্তায় কেউ হিটস্ট্রোকে আক্রান্ত হয়েছেন তাকে দ্রুত ছায়াযুক্ত জায়গায় বা শীততাপ নিয়ন্ত্রিত এলাকায় নিয়ে যাবেন। তিনি ঢিলেঢালা পোশাক পড়ে আছেন কিনা সেদিকে লক্ষ্য রাখবেন। তার মাথায় জল ঢালুন। সেই সঙ্গে তাকে বার বারে জল খাওয়ান। দ্রুত চিকিৎসকের কাছে নিয়ে যান।

 

Advertisement