scorecardresearch
 

Turmeric Side Effects: রান্নায় হলুদ দিন মেপে, এই সব সমস্যা থাকলে বিকল হবে কিডনি

Turmeric Side Effects: হলুদের উপকারিতা সকলেরই জানা। হলুদ প্রায়ই ওজন কমাতে, ত্বকের যত্ন এবং অন্যান্য অনেক স্বাস্থ্য সমস্যা নিরাময়ে খুব কার্যকর। আয়ুর্বেদে হলুদ একটি বিশেষ ভেষজ হিসাবে বিবেচিত হয়। হলুদ আমরা আমাদের জীবনের প্রতিটি ক্ষেত্রে ব্যবহার করি, গরম জল দিয়ে হোক বা ফেসপ্যাক, সংক্রমণ এড়াতে হলুদের পেস্ট ব্যবহার করা হয়।

Advertisement
প্রতীকী ছবি প্রতীকী ছবি
হাইলাইটস
  • হলুদ প্রায়ই ওজন কমাতে, ত্বকের যত্ন এবং অন্যান্য অনেক স্বাস্থ্য সমস্যা নিরাময়ে খুব কার্যকর
  • যখন অতিরিক্ত পরিমাণে হলুদ খান, তখন কিছু স্বাস্থ্য সমস্যা দেখা দিতে শুরু করে
  • ডায়াবেটিস রোগীদেরও সতর্কতার সঙ্গে হলুদ ব্যবহার করা উচিত

Turmeric Side Effects: হলুদের (Turmeric) উপকারিতা সকলেরই জানা। হলুদ প্রায়ই ওজন কমাতে, ত্বকের যত্ন এবং অন্যান্য অনেক স্বাস্থ্য সমস্যা নিরাময়ে খুব কার্যকর। আয়ুর্বেদে হলুদ একটি বিশেষ ভেষজ হিসাবে বিবেচিত হয়। হলুদ আমরা আমাদের জীবনের প্রতিটি ক্ষেত্রে ব্যবহার করি, গরম জল দিয়ে হোক বা ফেসপ্যাক, সংক্রমণ এড়াতে হলুদের পেস্ট ব্যবহার করা হয়। তবে এটা কি জানেন, দিনে কতটা হলুদ ব্যবহার করা সঠিক? এছাড়া হলুদের অতিরিক্ত ব্যবহারেও পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া হতে পারে।

দিনে কতটা হলুদ ব্যবহার করবেন?
একজন ব্যক্তি দিনে প্রায় ৫০০ মিলিগ্রাম হলুদ খেতে পারেন, তা ১-৩ গ্রাম পর্যন্ত গেলে, পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া হওয়ার ঝুঁকি বাড়ায়। একজন ব্যক্তি কতটা হলুদ খেতে পারেন তাও ব্যক্তির বিদ্যমান স্বাস্থ্যের অবস্থার ওপর নির্ভর করে।

হলুদের পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া (Turmeric Side Effects)
যখন অতিরিক্ত পরিমাণে হলুদ খান, তখন কিছু স্বাস্থ্য সমস্যা দেখা দিতে শুরু করে। হলুদের ওভারডোজের হালকা লক্ষণগুলি হল পেট খারাপ, ডায়রিয়া, অ্যাসিড রিফ্লাক্স, মাথা ঘোরা এবং মাথা ব্যাথা। দীর্ঘ সময় ধরে প্রচুর পরিমাণে হলুদ গ্রহণ করলে কিডনিতে পাথর হওয়ার ঝুঁকি বাড়তে পারে কারণ এটি প্রস্রাবে অক্সালেটের মাত্রা বাড়ায়। হলুদ প্রয়োগ করলে কোনো গুরুতর পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া হয় না। যাদের ত্বক সংবেদনশীল তাদের মুখে পিম্পল বা পিম্পল হতে পারে।

যাদের জন্য হলুদ ক্ষতিকর
যাদের পিত্তথলির সমস্যা, রক্তপাতের সমস্যা, গ্যাস্ট্রোইসোফেজিয়াল রিফ্লাক্স ডিসঅর্ডার রয়েছে তাদের পরিমিত পরিমাণে হলুদ খাওয়ার পরামর্শ দেওয়া হয়। ডায়াবেটিস রোগীদেরও সতর্কতার সঙ্গে হলুদ ব্যবহার করা উচিত কারণ হলুদে থাকা কারকিউমিন রক্তে শর্করার মাত্রার উপর প্রভাব ফেলে। যাদের আয়রনের ঘাটতি রয়েছে তাদের হলুদ খাওয়া এড়ানো উচিত কারণ এটি প্রায় ২০% আয়রনের শোষণকে কমিয়ে দেয়।

Advertisement

Advertisement