সিংহ- আধুনিকতা ও সৃজনশীলতা বৃদ্ধি পাবে। সবার সঙ্গে সম্প্রীতির অনুভূতি বাড়বে। যোগাযোগের যোগাযোগ আরও ভাল হবে। সুখের বৃদ্ধি হবে। সারপ্রাইজ দিতে পারে। পরিকল্পনা অনুযায়ী কাজের গতি বজায় রাখবে। বিচক্ষণতার সাথে এগিয়ে যাবে। ভদ্র ও মিষ্টি ব্যবহার থাকবে। শালীন আচরণ করবে। শিখতে থাকবেন এবং পরামর্শ দিবেন। গুরুত্বপূর্ণ সিদ্ধান্ত নেবে। কাছের মানুষের কাছ থেকে সহযোগিতা পাবেন। সহজে কথোপকথন রাখা হবে. প্রয়োজনীয় কাজ করা হবে। বৈঠক ও আলোচনায় সময় দেবেন। সিনিয়রদের সাথে দেখা হবে। সবার কল্যাণের বোধ থাকবে।
আর্থিক লাভ- ব্যবসায় উৎসাহ দেখাবে। লক্ষ্য ভিত্তিক থাকবে। নীতিমালা মেনে চলবে। আধুনিক প্রচেষ্টা গতি পাবে। মুনাফা বাড়ানোর ওপর জোর দেওয়া হবে। আর্থিক বিষয়ে ধৈর্য দেখাবে। তাড়াহুড়ো করে সিদ্ধান্ত নেওয়া থেকে বিরত থাকবেন। প্রচেষ্টা গতি পাবে। ক্যারিয়ার ভালো থাকবে। বিভিন্ন বিষয়ে উপকার হবে। দায়িত্ব নেবে। পারস্পরিক সহযোগিতা অব্যাহত থাকবে। দীর্ঘমেয়াদী পরিকল্পনা করবে। দ্বিধা দূর হবে। প্রভাব থাকবেই।
প্রেমের বন্ধুত্ব- পরিবারের সদস্যরা খুশি হবেন। ইমোশনাল ইন্টেলিজেন্স নিয়ে কাজ করবে। সুযোগের অপেক্ষায় থাকবে। স্নেহ ও বিশ্বাস দৃঢ় হবে। সবার খেয়াল রাখবে। প্রিয়জনের সঙ্গে সময় কাটবে। মানসিক ভারসাম্য বাড়বে। ইন্টারভিউতে আগ্রহ বাড়বে। প্রেমের সম্পর্কে স্বস্তি আসবে। সম্পর্ক বজায় রাখবে।
স্বাস্থ্য মনোবল- অনন্য প্রচেষ্টা বজায় রাখবে। স্বাস্থ্য সংক্রান্ত বাধা দূর হবে। ব্যক্তিত্ব প্রভাবশালী হবে। উৎসাহ ও মনোবল বজায় রাখবে। বড় ভাববে।
শুভ সংখ্যা: 1, 2 এবং 9
শুভ রং: গাঢ় গোলাপি
আজকের প্রতিকার: বুধবারের দিনটি গণেশকে সমর্পিত। এই তিথিতে শ্রদ্ধাভক্তি ভরে গণেশের পুজো করলে সুফল পাওয়া যায়। এ ছাড়াও বুধবার পুজো ও নির্দিষ্ট কিছু কাজ করলে বুধ গ্রহের দোষও দূর করা সম্ভব হয়। হিন্দু ধর্মশাস্ত্রে গণেশকে প্রথম পুজ্য দেবতা বলা হয়। যে কোনও শুভ ও মাঙ্গলিক অনুষ্ঠান গণেশ পুজোর মাধ্যমেই শুরু হয়।
জ্যোতিষী পন্ডিত অরুনেশ কুমার শর্মা তিন দশক ধরে জ্যোতিষচর্চা করছেন। বৈদিক জ্যোতিষ, সংখ্যাতত্ত্ব, বাস্তুশাস্ত্র, সমুদ্রবিদ্যার সঙ্গে যুক্ত। হস্তরেখা, হাতের লেখা এবং স্বাক্ষর অধ্যয়নে দক্ষ। যোগিনী ধ্যানকর্তা এবং কার্ড রিডার। তিনি জ্যোতিষশাস্ত্রের জাতীয়-আন্তর্জাতিক সেমিনারে অংশ নিয়েছেন এবং সপ্তস্বরে জ্যোতিষশাস্ত্রের প্রতিকার নিয়ে গবেষণা করেছেন। দেশের বিভিন্ন জাতীয় পত্র-পত্রিকায় লেখালেখি করেন। জাতীয় পর্যায়ের ডিজিটাল প্ল্যাটফর্ম ছাড়াও তিনি টিভির জন্য 'সিতারোঁ কি চাল' অনুষ্ঠান করেছেন।