scorecardresearch
 

Bloody Sapphire: রাতারাতি মালামাল করে দিতে পারে রক্তমুখী নীলা; ৩ রাশির জন্য সবচেয়ে শুভ

Lucky Gem Stone, Blue Sapphire: অনেকে বিশ্বাস করেন রক্তমুখী নীলা ধারণ করলে এর প্রভাবে রাতারাতি মালামাল হওয়া যায়। আবার নিয়ম না জেনে ধারণ করলে ফল হতে পারে ঠিক এর উল্টো। কাদের নীলা ধারণ করা উচিত, এই পাথর ধারণ করার সঠিক নিয়ম কী? জেনে নিন...

Advertisement
রাতারাতি মালামাল করে দিতে পারে রক্তমুখী নীলা; ৩ রাশির জন্য সবচেয়ে শুভ। রাতারাতি মালামাল করে দিতে পারে রক্তমুখী নীলা; ৩ রাশির জন্য সবচেয়ে শুভ।
হাইলাইটস
  • অনেকে বিশ্বাস করেন রক্তমুখী নীলা ধারণ করলে এর প্রভাবে রাতারাতি মালামাল হওয়া যায়।
  • আবার নিয়ম না জেনে ধারণ করলে ফল হতে পারে ঠিক এর উল্টো।

Lucky Gem Stone, Blue Sapphire: গ্রহের অশুভ প্রভাব কমাতে এবং শুভ প্রভাব বাড়াতে রত্নশাস্ত্রে অনেক রত্ন উল্লেখ করা হয়েছে। প্রতিটি রাশির জন্য আলাদা রত্ন রয়েছে। তবে, জ্যোতিষীদের পরামর্শ ছাড়া কোনও রত্নই ধারণ করা উচিত নয়। আজ ব্লাড স্যাফায়ার, ব্লু স্যাফায়ার বা রক্তমুখী নীলা সম্পর্কে জেনে নেওয়া যাক।

এই রত্নটি শনি এবং মঙ্গল গ্রহের মিলনের জন্য ধারণ করা হয়। জ্যোতিষশাস্ত্র অনুযায়ী, এই পাথরটি শনি এবং মঙ্গল গ্রহের প্রতিনিধিত্ব করে। এমন পরিস্থিতিতে এটি ধারণ করার আগে এর নিয়ম ও উপকারিতা আর ঝুঁকি সম্পর্কে জানা খুবই জরুরি।

রক্তমুখী নীলা কেমন দেখতে?
রত্নশাস্ত্র অনুযায়ী, রক্তমুখী নীলায় নীলের মধ্যে গোলাপী বা রক্তের মতো লালচে আভা রয়েছে। তাই একে ব্লাডি স্যাফায়ার বলা হয়। এই রত্নটি সম্পর্কে একটি বিশ্বাস রয়েছে যে এটি ধারণ করার সঙ্গে সঙ্গে এটি তার প্রভাব দেখায়। তবে রাশিফল দেখেই এটি ধারণ করার পরামর্শ দেওয়া হয়।

আরও পড়ুন

রক্তমুখী নীলা ধারণ করার সুবিধা:
জ্যোতিষশাস্ত্র অনুযায়ী, রক্তমুখী নীলা ধারণ করলে আত্মবিশ্বাস বাড়ে, বাধা বিঘ্ন কাটে। এর পাশাপাশি কোনও ব্যক্তির আর্থিক সাফল্যের সম্ভাবনা ব্যাপক বৃদ্ধি পায়। রক্তমুখী নীলা ধারণ করলে একজন ব্যক্তির কাজের ধরন উন্নত হয়। এছাড়াও, ব্যক্তির চিন্তা করার ক্ষমতার বিকাশ ঘটে। অনেকে বিশ্বাস করেন রক্তমুখী নীলা ধারণ করলে এর প্রভাবে রাতারাতি মালামাল হওয়া যায়। আবার নিয়ম না জেনে ধারণ করলে এর ঠিক উল্টো ফল হতে পারে। 

কাদের রক্তমুখী নীলা ধারণ করা করা উচিত?
জ্যোতিষশাস্ত্র অনুযায়ী, জ্যোতিষীর পরামর্শ নিয়ে সর্বদা রত্ন ধারণ করা করা উচিত। জানিয়ে রাখি যে, যদি কোনও ব্যক্তির কুণ্ডলীতে বৃশ্চিক রাশি এবং মকর রাশি থাকে এবং মঙ্গল ষষ্ঠ, অষ্টম বা দ্বাদশ স্থানে থাকে তবে এই পাথরটি ধারণ করার পরামর্শ দেওয়া হয়। এ ছাড়া মেষ ও মকর রাশির ঊর্ধ্বে এবং শনি মঙ্গলের প্রভাবে থাকলেও এই পাথর ধারণ করা যেতে পারে। মকর রাশিকে আরোহী হতে হবে এবং মকর রাশির রাশি হতে হবে। মঙ্গল চতুর্থ, অষ্টম এবং দ্বাদশ ঘরে অবস্থান করলেও এবং শনি এই স্থানে না থাকলেও রক্তমুখী নীলা ধারণ করা যেতে পারে।

Advertisement

রক্তমুখী নীলা ধারণ করার নিয়ম কী?
রত্নপাথর সংক্রান্ত জ্যোতিষশাস্ত্র অনুযায়ী, রক্তমুখী নীলা কমপক্ষে ৫ থেকে সাড়ে ৭ রত্তির কেনা উচিত। এ ছাড়া রক্তমুখী নীলা পঞ্চ ধাতুতে তৈরি করা আংটিতেও ধারণ করা যেতে পারে। এটি ডান বা বাঁ হাতের মাঝের আঙুলে ধারণ করা যেতে পারে। জ্যোতিষশাস্ত্র অনুযায়ী, যে কোনও মাসের কৃষ্ণপক্ষের শনিবার সন্ধ্যাকে রক্তমুখী নীলা ধারণ করার সেরা সময় বলে মনে করা হয়।

বিশেষ দ্রষ্টব্য: এই নিবন্ধে দেওয়া তথ্য ধর্মীয় বিশ্বাস এবং প্রচলিত রীতির উপর ভিত্তি করে দেওয়া হয়েছে, যা শুধুমাত্র সাধারণ মানুষের কৌতুহলের কথা মাথায় রেখে উপস্থাপন করা হয়েছে। এখানে উল্লেখ করা জরুরি যে, bangla.aajtak.in কোনও ধরনের অন্ধবিশ্বাস, কুসংস্কারকে সমর্থন করে না বা উল্লেখিত তথ্যগুলি যাচাই করে দেখেনি।

Advertisement