পৌরাণিক মতে দেবতা ও বৈদিক দেবতাদের মধ্যে সর্ব শ্রেষ্ঠ দেবতা সূর্যদেব। সূর্যদেবকে সৃষ্টির প্রথম উৎস বলে মানা হয়। এই বিশ্বে সকল জীবনে সৃষ্টির উৎস হল সূর্য। সূর্য যেমন দেবতা, আবার ঠিক সে রকম সূর্যের বৈজ্ঞানিক কিছু তথ্যের কথাও আমারা জানি। সূর্যের আলোর মধ্যে একটি অসাধারন শক্তি অন্তর্নিহিত রয়েছে। এই অসাধারন সূর্য রশ্মি নানা ভাবে আমাদের জীবন ও রাশির উপর প্রভাব ফেলে।
দেখে নিন ভোরের সূর্যের আলোর কী কী উপকারিতা রয়েছে
১) ভোরবেলা সূর্য ওঠার সময়ে ধ্যান করলে বিশেষ উপকার পাওয়া যায়।
২) সকালবেলা সূর্যদেবের মন্ত্র সহকারে সূর্যের আরাধনা করতে পারলে জীবনে উন্নতির পথ সুদূর প্রসারি হয়। সূর্য মন্ত্র উচ্চারনের সময়ে হাতে জবা ফুল রাখা খুব ভাল।
৩) বাড়িতে ধাতুর সূর্য মুর্তি রাখলে খুব ভাল ফল পাওয়া যায়।
৪) ভোরবেলা সূর্য ওঠার সঙ্গে সঙ্গে ঘরের দরজা জানলা খুলে দেওয়া আবশ্যিক। কারণ, এতে ঘরে প্রচুর পরিমাণে পজেটিভ এনার্জি প্রবেশ করে।
৫) বিশেষ করে পূর্ব দিকের দরজা-জানলা খুলে দেওয়া উচিত। যে বাড়িতে সকালবেলা পূর্ব দিকের সূর্যের আলো প্রবেশ করতে পারে, সেই বাড়িতে অশান্তি কমে গিয়ে শান্তি বিরাজ করে। সকলের মনোবাঞ্ছা পূর্ণ হয়। তা ছাড়া, ঘরে ভোরবেলার যত বেশি সূর্যের আলো প্রবেশ করবে, তত বশি যশ, প্রতিপত্তি, সম্মান ও সমৃদ্ধি বৃদ্ধি পাবে।
৬) তবে একটা কথা বিশেষ করে মনে রাখতে হবে যে, ঘরের ভিতর যেন খুব বেশি পশ্চিম দিকের সূর্যের আলো প্রবেশ করতে না পারে। এতে ফল খুব একটা ভাল হয় না।