scorecardresearch
 

East Bengal VS Mohun Bagan: ইস্টবেঙ্গলকে ভয় পাচ্ছেন হাবাস? ডার্বিতে মোহনবাগানের দায়িত্বে ক্লিফোর্ড

হেড কোচ আন্তনিও লোপেজ হাবাস দলের সঙ্গে যোগ দিলেও সুপার কাপের ডার্বিতে কোচ থাকছেন ক্লিফোর্ড মিরান্ডাই। এমনটাই জানিয়ে দেওয়া হল মোহনবাগান সুপার জায়েন্টের পক্ষ থেকে।

Advertisement
আন্তোনিও লোপেজ হাবাস আন্তোনিও লোপেজ হাবাস
হাইলাইটস
  • ডার্বি ম্যাচে নেই হাবাস
  • শুক্রবার সুপার ডার্বিতে মুখোমুখি ইস্টবেঙ্গল-মোহনবাগান

মোহনবাগানের (Mohun Bagan) হেড কোচ আন্তনিও লোপেজ হাবাস (Antonio Lopez Habas) দলের সঙ্গে যোগ দিলেও সুপার কাপের ডার্বিতে (Kolkata Derby) কোচ থাকছেন ক্লিফোর্ড মিরান্ডাই। এমনটাই জানিয়ে দেওয়া হল মোহনবাগান সুপার জায়েন্টের পক্ষ থেকে।

কেন নেই হাবাস?
শুরুতেই ডার্বির মতো কঠিন ম্যাচ। তাও আবার পিছিয়ে থেকে শুরু করা এই দুই কারণেই কি কিছুটা ভয় পেয়ে গেলেন হাবাস? সূত্রের খবর যদিও তেমনটা নয়। আসলে ক্লিফোর্ড টুর্নামেন্টের শুরু থেকেই দলটাকে দেখছেন। তিনি এই ফুটবলারদের অনেক ভাল চেনেন। হাবাসের ভিসা সমস্যা থাকায় আসতে দেরি হয়েছে। ডার্বির মাত্র তিনদিন আগে ভুবনেশ্বরে এসেছেন তিনি। ফলে ডার্বির মতো কঠিন ম্যাচে ডাগ আউটে বসতে চাননি তিনি। হঠাৎ করে দলের পুরো দায়িত্ব নিয়ে নিলে সমস্যা হতে পারে। যদিও, সুপার কাপ শুরুর আগেই দায়িত্ব নেওয়া হাবাসের নেতৃত্বেই গোটা দলটা পরিচালিত হচ্ছে। ফলে ডাগ আউটে তিনি থাকুন বা না থাকুন রিমোর্ট থাকবে স্প্যানিশ বসের হাতেই।


মোহনবাগান দলকে এই ম্যাচটা জিততেই হবে। অন্যদিকে ইস্টবেঙ্গলকে ড্র করলেই চলবে। ফলে সেমিফাইনালের আগে দারুণ গুরুত্বপূর্ণ এই ডার্বি। কোচ হিসেবে হাবাসের নাম ঘোষণা হয়ে গেলেও ভিসা সমস্যার জন্য স্পেন থেকে তাঁর ভারতে আসতে অনেকটাই সময় লেগে গিয়েছে। এর মধ্যেই সুপার কাপ শুরু হয়ে যাওয়ায় কোচ করা হয়েছিল সহকারী হিসেবে কাজ করতে থাকা ক্লিফোর্ড মিরান্ডাকে। তাঁর কোচিং-এ পরপর দুই ম্যাচ জিতে গিয়েছে মোহনবাগান। প্রথম ম্যাচে শ্রীনিধি ডেকান এফসি-র বিরুদ্ধে পিছিয়ে পড়েও ২-১ গোলে ম্যাচ জিতেছে সবুজ-মেরুন।

Advertisement


এরপর হায়দরাবাদের বিরুদ্ধেও ডিফেন্সের ভুলে শুরুতে গোল খেয়ে গিয়েছিল ক্লিফোর্ডের দল। তারপর দিমিত্রি পেত্রাতোসের গোলে জয় পায় মোহনবাগান। ইস্টবেঙ্গলও প্রথম দুই ম্যাচেই জয় পেয়েছে। শুরুতে শ্রীনিধি ডেকান এফসিকে ৩-২ গোলে হারানোর পর, হয়দরাবাদের বিরুদ্ধেও ২-১ গোলে জিতেছে লাল-হলুদ। দুই প্রধানের পয়েন্ট এক হলেও গোল পার্থ্যকের বিচারে এগিয়ে কার্লস কুয়াদ্রাতের দল। এই কারণেই ডার্বি ম্যাচ ড্র করলেই শেষ চারে পৌঁছে যাবে ইস্টবেঙ্গল।

আরও পড়ুন


ড্র যথেষ্ট হলেও, ডার্বি জেতার এমন সুযোগ কোনওভাবেই নষ্ট করতে নারাজ ইস্টবেঙ্গল। কারণ মোহনবাগানের নিয়মিত দলের সাত ফুটবলার জাতীয় দলের ক্যাম্পে। একে পিছিয়ে থাকা, তার উপর আবার দলের নিয়মিত ফুটবলাদের না থাকা। সব মিলিয়ে পিছিয়ে থেকে শুরু করছে মোহনবাগান।
 

Advertisement