scorecardresearch
 

MBSG vs EB Durand Cup Final: ডুরান্ড ডার্বিতে টিকিটের হাহাকার, কীভাবে ঘরে বসে ফ্রিতে দেখবেন ম্যাচ?

ডুরান্ড কাপের ফাইনালে ডার্বি ম্যাচ। আর সেই মহারণের মুখোমুখি মোহনবাগান সুপার জায়েন্ট ও ইমামি ইস্টবেঙ্গল। ডুরান্ডের গ্ৰুপ লিগে প্রথম ডার্বি ম্যাচে নন্দাকুমারের করা গোলে জয় পেয়েছিল ইস্টবেঙ্গল। আর এবার একেবারে ফাইনাল। মোহনবাগানের সামনে বদলা নেওয়ার সুযোগ। ইস্টবেঙ্গলের সামনে দীর্ঘদিন পর সর্বভারতীয় কোনও টুর্নামেন্টে চ্যাম্পিয়ন হওয়ার হাতছানি।

Advertisement
ডুরান্ড কাপের ফাইনালে ডার্বি ম্যাচ ডুরান্ড কাপের ফাইনালে ডার্বি ম্যাচ


ডুরান্ড কাপের ফাইনালে ডার্বি ম্যাচ। আর সেই মহারণের মুখোমুখি মোহনবাগান সুপার জায়েন্ট ও ইমামি ইস্টবেঙ্গল। ডুরান্ডের গ্ৰুপ লিগে প্রথম ডার্বি ম্যাচে নন্দাকুমারের করা গোলে জয় পেয়েছিল ইস্টবেঙ্গল। আর এবার একেবারে ফাইনাল। মোহনবাগানের সামনে বদলা নেওয়ার সুযোগ। ইস্টবেঙ্গলের সামনে দীর্ঘদিন পর সর্বভারতীয় কোনও টুর্নামেন্টে চ্যাম্পিয়ন হওয়ার হাতছানি।


একে ডার্বি তার উপর আবার ডুরান্ড কাপের ফাইনাল। ফলে টিকিটের চাহিদা যে বাড়বে তা জানাই ছিল। গোটা বাংলার প্রচুর সমর্থক টিকিটের আশায় থাকলেও, তাদেরকে হতাশ হয়েই ফিরতে হয়েছে। এ নিয়ে উত্তপ্ত হয়েছে ময়দান। দুই দলের সমর্থকরা টিকিট না পেয়ে, ইডেনের সামনের রাস্তা অবরোধ করেছেন। শনিবার রাত অবধি লম্বা লাইন দেখা গিয়েছে দুই ক্লাবের সামনেই। ফলে বোঝাই যাচ্ছে, অনেকের এই দিনে মাঠে থাকার ইচ্ছে থাকলেও আসতে পারছেন না টিকিট না থাকায়। তাঁরা টিভির পর্দায় চোখ রাখবেন। ডুরান্ডের ফাইনাল  ম্যাচ শুরু হবে বিকেল চারটের সময়। লাইভ স্ট্রিমিং দেখা যাবে, সোনি লিভে। টিভিতে সোনি টেন চ্যানেলে দেখা যাবে এই ম্যাচ।
ডুরান্ড কাপের ডার্বি জেতার পর থেকেই বেশ চনমনে ইমামি ইস্টবেঙ্গল। এরপর থেকে একটাও ম্যাচ হারেনি তারা। অন্যদিকে ডার্বি হারের পর দারুণ ভাবে ঘুরে দাঁড়িয়েছে মোহনবাগানও। এএফসি কাপে দুই বিদেশি ক্লাবকে হারানোর পাশাপাশি, ভারতের আরও এক অন্যতম সেরা দল মুম্বই সিটি efsi-র বিরুদ্ধে পিছিয়ে থেকেও ফিরে আসে মোহনবাগান। বিতর্কিত পেনাল্টিতে সমতা ফেরায় সবুজ-মেরুন বিশ্বকপার জেসন কামিন্স। শেষে আর্মন্দো সাদিকুর দুর্দান্ত গোলে জয় পায় জুয়ান ফেরান্দোর ছেলেরা।


রবিবারের ডার্বি একেবারেই অন্যরকম। মরশুমের প্রথম টুর্নামেন্ট জেতার সুযোগ থাকছে দুই দলের সামনেই। মরশুমের শুরুতে ট্রফি জিততে পারলে বাকি মরশুমে আত্মবিশ্বাস নিয়ে খেলতে পারবে দল। সেই জন্যই এই ম্যাচ গুরুত্বপূর্ণ। দারুণ লড়াইয়ের আশায় রয়েছেন ফুটবলপ্রেমীরা। ২০১০ সালের ফেডারেশন কাপের পর ফের ফাইনালে মুখোমুখি দুই চির প্রতিদ্বন্দী ক্লাব।

আরও পড়ুন

Advertisement

Advertisement