scorecardresearch
 

Lionel Messi: পায়ে রক্ত ঝরে গেল অনবরত! তবু আজ মেসি খেললেন

কলম্বিয়ার বিরুদ্ধে খেলা তখন ৫৭ মিনিটে গড়িয়েছে। বিপক্ষের এক খেলোয়াড়ের ট্যাকেলে মাঠে লুটিয়ে পড়েন লিওনেল মেসি। তাঁর মুখ দেখেই বোঝা যাচ্ছিল কতটা কষ্ট পাচ্ছিলেন তিনি। পা থেকে শুরু হয় রক্তক্ষরণও। কিন্তু, তাতেও মাঠ ছেড়ে যাননি লিও।

Advertisement
মেসি মেসি
হাইলাইটস
  • কলম্বিয়ার বিরুদ্ধে পায়ে চোট পেয়েও মাঠ ছাড়লেন না মেসি
  • রক্তাক্ত পা নিয়েই চালিয়ে গেলেন খেলা
  • মেসির এই হার না মানা মানসিকতাকে কুর্নিশ জানিয়েছেন নেটিজেনরা

কলম্বিয়ার বিরুদ্ধে খেলা তখন ৫৭ মিনিটে গড়িয়েছে। বিপক্ষের এক খেলোয়াড়ের ট্যাকেলে মাঠে লুটিয়ে পড়েন লিওনেল মেসি। তাঁর মুখ দেখেই বোঝা যাচ্ছিল কতটা কষ্ট পাচ্ছিলেন তিনি। পা থেকে শুরু হয় রক্তক্ষরণও। কিন্তু, তাতেও মাঠ ছেড়ে যাননি লিও। ওই পা নিয়েই চালিয়ে যান খেলা। পেনাল্টি শুট আউটে দলকে ফাইনালে তুলে তবেই মাঠ ছাড়েন। 

মেসির সেই রক্তাক্ত পায়ের ছবি এখন সোশাল মিডিয়ায় ভাইরাল। মেসির এই হার না মানা, প্রবল যন্ত্রণা সত্ত্বেও খেলা চালিয়ে যাওয়ার মনোভাবকে কুর্নিশ জানিয়েছেন নেটিজেনরা। অনেকেই বলছেন, এই হার না মানা  মনোভাবই  একজনকে শ্রেষ্ঠ করে তোলে। কলম্বিয়ার বিরুদ্ধে ম্যাচে মেসির পা থেকে একটিও গোল আসেনি। তবে চোট পেয়েও তাঁর মাঠ না ছেড়ে সামনে থেকে লড়ে যাওয়া প্রশংসা কুড়িয়ে নিয়েছে। 

যেমন, একজন মেসিভক্ত টুইটারে লিখেছেন, 'এই কারণেই উনি মেসি। আর ৫ জনের থেকে সম্পূর্ণ আলাদা। আর্জেন্টিনা এই মানুষটার জন্যই আজল ফাইনালে উঠল।' আর একজন ইউজার লিখেছেন, 'মেসি চোট পেয়ে চিয়ারলিডারদের মতো মাঠের বাইরে বসে খেলার দেখার লোক নন। তাই যন্ত্রণা সহ্য করেও মাঠে থেকেছেন।'

প্রসঙ্গত, এই সেমিফাইনাল ম্যাচে কলম্বিয়ার ফুটবলাররা মোট ছয়টি হলুদ কার্ড দেখেন এবং সবকটি মেসিকে ফাউল করার জন্য। তবে এখনও পরীক্ষা বাকি মেসির। কারণ, ফাইনালে তাঁর দলের সামনে চির প্রতিদ্বন্দ্বী ব্রাজিল। ১১ তারিখ ভারতীয় সময় ভোর সাড়ে পাঁচটায় এই ম্যাচ দেখা যাবে। 

Advertisement