scorecardresearch
 

Mohun Bagan VS Odisha FC: সাদিকুর জোড়া গোল, ওড়িশার বিরুদ্ধে পিছিয়ে থেকেও ১ পয়েন্ট মোহনবাগানের

Mohun Bagan VS Odisha FC: এএফসি কাপে ওড়িশার বিরুদ্ধেই ৫ গোল খেতে হয়েছিল মোহনবাগান সুপার জায়েন্টকে। ঘরের মাঠেও ২ গোলে পিছিয়ে পড়েছিল মোহনবাগান। তবে সাদিকুর জোড়া গোলে ১ পয়েন্ট নিয়ে সন্তুষ্ট থাকতে হল সবুজ-মেরুনকে।  

Advertisement
জোড়া গোল সাদিকুর (মোহনবাগান ট্যুইটার) জোড়া গোল সাদিকুর (মোহনবাগান ট্যুইটার)

এএফসি কাপে ওড়িশার বিরুদ্ধেই ৫ গোল খেতে হয়েছিল মোহনবাগান সুপার জায়েন্টকে। ঘরের মাঠেও ২ গোলে পিছিয়ে পড়েছিল মোহনবাগান। তবে সাদিকুর জোড়া গোলে ১ পয়েন্ট নিয়ে সন্তুষ্ট থাকতে হল সবুজ-মেরুনকে।  

মোহনবাগানকে প্রথম আঘাত দেন আহমেদ জাহু। দ্বিতীয় গোলটাও তাঁরই করা। ৩১ মিনিটে পেনাল্টি থেকে গোল করে যান 
ওড়িশার ডিফেন্সিভ মিডফিল্ডার। বক্সের মধ্যে হাতে বল লাগিয়ে ফেলেন মোহনবাগান ক্যাপ্টেন শুভাশিস বসু। বিশাল কাইতকে উল্টোদিকে ফেলে গোল করে যান জাহু। দ্বিতীয় গোল আসে প্রথমার্ধের সংযুক্তি সময়ে। মোহনবাগান বক্সের বাইরে সাহাল আবদুল সামাদের থেকে বল কেড়ে নেন আহমেদ। তবে বলটা পান ওড়িশার ব্রাজিলিয়ান তারকা দিয়েগো মরিসিও। তিনি জাহুকেই ফের বল বাড়ান। সহজে গোল করে যান তিনি।  

প্রথমার্ধেই সবুজ-মেরুনের দুই ফুটবলার চোট পেয়ে মাঠ ছাড়ায় সমস্যা আরও বেড়ে যায় জুয়ান ফেরান্দোর। চোট পেয়ে অনিরুদ্ধ থাপা বেরিয়ে যান। হামতেকে নামান জুয়ান। গ্লেন মার্টিন্সকেও নামাতে বাধ্য হন মোহনবাগান কোচ। কিন্তু তাঁকেও চোট পেতে হয়। চোটের জন্য বাইরে যেতে হয় সাহাল আব্দুল সামাদকে। ফলে বিরাট সমস্যায় পড়ে সবুজ-মেরুন। টানা পাঁচ ম্যাচ জিতলেও, ফিটনেস সমস্যা ভোগাচ্ছে মোহনবাগানকে।   

৫৮ মিনিটে গোল করে ব্যবধান কমান আর্মান্দো সাদিকু। জামসেদপুর ম্যাচের পর আইএসএল-এ দ্বিতীয় গোল তাঁর। হেক্টর উস্তের দারুণ চিপ থেকে বল ধরেন কিয়ান নাসিরি। ডানদিকে কিছুটা উঠে চলতি বলে ক্রস করেন তিনি। পেনাল্টি বক্সের মধ্যে ওত পেতে থাকা সাদিকু নরেন্দ্র গেহলটকে আড়াল করে ডান পায়ের ছোট্ট টোকায় বল জালে জড়িয়ে দেন। দাঁড়িয়ে দেখা ছাড়া কিছুই করার ছিল না অমরিন্দর সিং-এর।

আরও পড়ুন

Advertisement

৮৩ মিনিটে দারুণ শট করেছিলেন জেসন কামিন্স। তাঁর শট কোনওমতে ঝাঁপিয়ে বাঁচান  অমরিন্দর। তবে সাদিকুর গোলেই সমতা ফেরায় মোহনবাগান। সংযুক্তি সময়ে ৯৩ মিনিটে ফের ভুল করেন নরেন্দ্র। উইস্তের হেড থেকে বল পেয়ে ছোট্ট টোকায় এগিয়ে আসা অমরিন্দরের পাশ থেকে গোল করেন সাদিকু।      

Advertisement