scorecardresearch
 

Snehasish Ganguly Getting Married: দাদা হঠাত্‍ ৫৯ বছরে দ্বিতীয় বিয়ে করছেন, অনুষ্ঠানে থাকছেন ভাই সৌরভ?

আবার বিয়ে করছেন সৌরভ গঙ্গোপাধ্যায়ের দাদা স্নেহাশিস গঙ্গোপাধ্যায়। রবিবার অর্পিতা চট্টোপাধ্যায়ের সঙ্গে বিয়ে হছে ৫৯ বছরের স্নেহাশিসের। ৭ অগস্ট ইএম বাইপাস লাগোয়া একটি হোটেলে বসবে প্রীতিভোজের আসর। স্নেহাশিসের ভাবী স্ত্রী অর্পিতা কলকাতার এক পরিচিত শিল্পোদ্যোগীর প্রাক্তন স্ত্রী। তিনি নিজেও সফল ব্যবসায়ী। ছত্তীসগঢ়ে তাঁর রাসায়নিকের ব্যবসা রয়েছে।

Advertisement
স্নেহাশিসের সঙ্গে অর্পিতা স্নেহাশিসের সঙ্গে অর্পিতা

আবার বিয়ে করছেন সৌরভ গঙ্গোপাধ্যায়ের (Sourav Ganguly) দাদা স্নেহাশিস গঙ্গোপাধ্যায় (Snehashis Ganguly)। রবিবার অর্পিতা চট্টোপাধ্যায়ের (Arpita Chatterjee) সঙ্গে বিয়ে হচ্ছে ৫৯ বছরের স্নেহাশিসের। ৭ অগস্ট ইএম বাইপাস লাগোয়া একটি হোটেলে বসবে প্রীতিভোজের আসর। স্নেহাশিসের ভাবী স্ত্রী অর্পিতা কলকাতার এক পরিচিত শিল্পোদ্যোগীর প্রাক্তন স্ত্রী। তিনি নিজেও সফল ব্যবসায়ী। ছত্তীসগঢ়ে তাঁর রাসায়নিকের ব্যবসা রয়েছে।

গত বছর স্নেহাশিসের প্রথম স্ত্রী মোম গঙ্গোপাধ্যায় (Mem Ganguly) তাঁর বিরুদ্ধে বধূ নির্যাতনের অভিযোগ করেছিলেন। এফআইআর-ও দায়ের করেছিলেন তিনি। সেই সম্পর্ক ভেঙে গিয়েছে। তার পরেই দ্বিতীয় বার বিয়ে করার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন স্নেহাশিস। তবে অর্পিতার সঙ্গে স্নেহাশিসের বন্ধুত্ব নতুন নয়। সোশ্যাল মিডিয়াতেও বিভিন্ন সময় গঙ্গোপাধ্যায় পরিবারের সঙ্গে দেখা গিয়েছে অর্পিতাকে। স্নেহাশিসের সঙ্গে অনেকদিন ধরেই বন্ধুত্ব রয়েছে অর্পিতার।

নিরুপা গঙ্গোপাধ্যায়ের সঙ্গে স্নেহাশিস ও অর্পিতা
নিরুপা গঙ্গোপাধ্যায়ের সঙ্গে স্নেহাশিস ও অর্পিতা

  

আরও পড়ুন

এর আগে বাংলার ক্রিকেটের আরও এক তারকা অরুণ লাল বিয়ে করেছেন ৬৬ বছর বয়সে। আর এবার স্নেহাশিস। অরুণ লাল বাংলা দলের কোচ থাকাকালীন বিয়ে করেন দীর্ঘদিনের বন্ধু বুলবুল সাহাকে। আর স্নেহাশিস যখন বিয়ে করছেন তখন তিনি সিএবি সভাপতি। অরুণ লালের থেকে বয়সে অনেকটা ছোট হলেও, তাঁরা দুই জনি একসঙ্গে ক্রিকেট খেলেছেন বহু বছর।  

 বাংলার ক্রিকেট নিয়ামক সংস্থা সিএবি-র সভাপতি পদে রয়েছেন স্নেহাশিস। এর আগে সিএবি-র সচিব পদেও ছিলেন তিনি। ক্রিকেট জীবনে বাংলার হয়ে বহু ম্যাচ জিতিয়েছেন। বস্তুত, তিনি চোট পাওয়ায় তাঁর জায়গায় ১৯৯০ সালের রঞ্জি ফাইনালে বাংলা দলে সুযোগ পেয়েছিলেন সৌরভ। সেই ফাইনাল জিতে রঞ্জি চ্যাম্পিয়ন হয়েছিল বাংলা। প্রশাসক স্নেহাশিসের আমলে ইডেনের চেহারা অনেক বদলেছে। গ্যালারি, ক্লাব হাউসের সংস্কার হয়েছে। বিশ্বকাপের আয়োজন করেছে ইডেন। শুরু হয়েছে পুরুষ এবং মহিলাদের বেঙ্গল প্রো টি-টোয়েন্টি লিগ। 

Advertisement

 

Advertisement