scorecardresearch
 

Cristiano Ronaldo: এই ট্রফিই নাকি ক্রিশ্চিয়ানো রোনাল্ডোর প্রিয় বন্ধু? জানলে চমকে যাবেন

ট্রফিই তাঁর প্রিয় বন্ধু। আর চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফি তার মধ্যে প্রিয়তম। এমনটাই জানিয়ে দিলেন ক্রিশ্চিয়ানো রোনাল্ডো। সোশ্যাল মিডিয়ায় করা পোস্টে রোনাল্ডো যা লিখলেন তা দেখে অনেকেই অবাক। তারা মনে করেছিলেন রোনাল্ডোর বেস্ট ফ্রেন্ড হতে পারেন বন্ধবী জর্জিনা বা অন্য কেউ। চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফি কারুর সবচেয়ে কাছের বন্ধু হতে পারে তেমনটা ধারনা ছিল না অতি বড় রোনাল্ডো ভক্তেরও। তবে তিনি তো রোনাল্ডো। বিশ্বের সেরা ফুটবলারদের মধ্যে অন্যতম। 

Advertisement
বান্ধবী জর্জিনার সঙ্গে রোনাল্ডো বান্ধবী জর্জিনার সঙ্গে রোনাল্ডো

ট্রফিই তাঁর প্রিয় বন্ধু। আর চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফি তার মধ্যে প্রিয়তম। এমনটাই জানিয়ে দিলেন ক্রিশ্চিয়ানো রোনাল্ডো। সোশ্যাল মিডিয়ায় করা পোস্টে রোনাল্ডো যা লিখলেন তা দেখে অনেকেই অবাক। তারা মনে করেছিলেন রোনাল্ডোর বেস্ট ফ্রেন্ড হতে পারেন বন্ধবী জর্জিনা বা অন্য কেউ। চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফি কারুর সবচেয়ে কাছের বন্ধু হতে পারে তেমনটা ধারনা ছিল না অতি বড় রোনাল্ডো ভক্তেরও। তবে তিনি তো রোনাল্ডো। বিশ্বের সেরা ফুটবলারদের মধ্যে অন্যতম। 

তাঁর কাছে বন্ধুত্বের সংজ্ঞাটা একেবারেই আলাদা। যা পরিসংখ্যান দেখলেই স্পষ্ট হয়। পোস্টটির ক্যাপশন দিয়েছেন 'সবচেয়ে ভালো বন্ধু চিরকালের। ১৮৩ ম্যাচ, ১৪০ গোল, ৫ ট্রফি।' উয়েফা প্রেসিডেন্ট আলেকসান্ডার সেফেরিন চ্যাম্পিয়ন্স লিগে তাঁর অসাধারণ পারফরম্যান্সের স্বীকৃতিস্বরূপ একটি বিশেষ পুরস্কারে দেন। বৃহস্পতিবার মোনাকোর গ্রিমাল্ডি ফোরামে ২০২৪-২৫ মরসুমের UEFA চ্যাম্পিয়ন্স লিগের ড্রয়ের সময় এই বিশেষ পুরস্কার তুলে দেওয়া হয়।

প্রতিযোগিতায় সর্বকালের সর্বোচ্চ গোলদাতা হিসাবে, রেকর্ড গড়েছেন রোনাল্ডো। তিনি ম্যানচেস্টার ইউনাইটেড, রিয়াল মাদ্রিদ এবং জুভেন্টাসের হয়ে ইউরোপীয় ফুটবলের সর্বোচ্চ টুর্নামেন্টে সবচেয়ে বেশি গোল করা ফুটবলার। ম্যানচেস্টার ইউনাইটেড থেকে পর্তুগিজ তারকার চ্যাম্পিয়ন্স লিগের যাত্রা শুরু হয়েছিল। ২০০৮ সালে ম্যানচেস্টার ইউনাইটেডকে চ্যাম্পিয়ন করার পেছনে বড় ভূমিকা ছিল সিআর সেভেনের। তার পারফরম্যান্স, বিশেষ করে নকআউট পর্বে, ইউনাইটেডের তৃতীয় ইউরোপীয় শিরোপা এনে দেয়। চেলসির বিপক্ষে ফাইনালে গুরুত্বপূর্ণ হেডারে গোল করা হয়ত তাঁর কেরিয়ারের অন্যতম সেরা মুহূর্ত। প্রচন্ড চাপের পরিস্থিতিতে নিজের লক্ষ্যে স্থির থাকার ক্ষমতা রোনাল্ডোকে সকলের থেকে আলাদা করেছে।  

২০০৯ সালে তিনি রিয়াল মাদ্রিদে গিয়ে আরও ভয়ঙ্কর হয়ে ওঠেন। ২০১৪ থেকে ২০১৮ সালের মধ্যে পাঁচ বছরে চারটি ট্রফি জিতেছিল রিয়াল। ২০১৩-১৪ মরসুমে ১৭টি গোল করেন তিনি যে রেকর্ড এখনো কেউ ভাঙতে পারেননি। নকআউট পর্বে রোনালদোর পারফরম্যান্স অসাধারণ ছিল। তিনি ধারাবাহিকভাবে গোল করে যাচ্ছিলেন। যখন তার দলের সবচেয়ে বেশি প্রয়োজন ছিল, তখনই কাজের কাজটা করে যাচ্ছিলেন পর্তুগালের তারকা। সেই কারণেই তাঁর ডাকনাম হয় 'মিস্টার চ্যাম্পিয়ন্স লিগ'। 
  

Advertisement

Advertisement