scorecardresearch
 

Hydrogen Car Nitin Gadkari : ধোঁয়ার বদলে নির্গত হয় জল, দেখুন দেশের প্রথম হাইড্রোজেন গাড়ি

টয়োটা কোম্পানির পাইলট প্রজেক্টের আওতায় এই গাড়িটি তৈরি করা হয়েছে। এতে অ্যাডভান্স ফুয়েল সেল বসানো আছে। এর সাহায্যেই অক্সিজেন এবং হাইড্রোজেন মিশ্রণ থেকে বিদ্যুৎ উৎপাদিত হয়।

Advertisement
হাইড্রোজেন কার হাইড্রোজেন কার
হাইলাইটস
  • দেশে চলে এল হাইড্রোজেন গাড়ি
  • একটি গাড়ি ইতিমধ্যেই রাস্তায় চলতে শুরু করেছে
  • কেন্দ্রীয় সড়ক, পরিবহন নীতিন গড়করি নিজে এতে সফর করেছেন

প্রতীক্ষার অবসান। দেশে চলে এল হাইড্রোজেন গাড়ি। একটি গাড়ি ইতিমধ্যেই রাস্তায় চলতে শুরু করেছে। কেন্দ্রীয় সড়ক, পরিবহন নীতিন গড়করি নিজে এতে সফর করেছেন। 

গাড়ির বিশেষত্ব

টয়োটা কোম্পানির পাইলট প্রজেক্টের আওতায় এই গাড়িটি তৈরি করা হয়েছে। এতে অ্যাডভান্স ফুয়েল সেল বসানো আছে। এর সাহায্যেই অক্সিজেন এবং হাইড্রোজেন মিশ্রণ থেকে বিদ্যুৎ উৎপাদিত হয়। আর তাতেই গাড়ি চলে। সবথেকে গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হল, এই গাড়ি থেকে ধোঁয়ার বদলে জল নির্গত হয়। 

কেন্দ্রীয় মন্ত্রী আগেই জানিয়েছেন, এই গাড়িটি সম্পূর্ণ পরিবেশ-বান্ধব। কোনও ধরণের দূষণ ছড়ায় না। তিনি এও দাবি করেন, এই গাড়িই ভারতের ভবিষ্যৎ। পেট্রোল এবং ডিজেল ইঞ্জিন-সহ গাড়িগুলি প্রচুর দূষণ ঘটায়। তবে হাইড্রোফুয়েল সেল গাড়িগুলো থেকে দূষণ ছড়ায় না। 

সম্প্রতি ভারতের বাজারে হাইড্রোজেন গাড়ি Toyota Mirai লঞ্চ করেছে। হাইড্রোজেন ফুয়েল সেলে চলা এই  গাড়িটি লঞ্চ করেন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী নীতিন গড়করি। মজার ব্যাপার হল, এই গাড়ির নামেরও অর্থ বেশ গুরুত্বপূর্ণ। জাপানি ভাষায় Mirai শব্দের অর্থ ভবিষ্যৎ।

কীভাবে কাজ করে এই গাড়ি? 

আসলে এটিও একটি বৈদ্যুতিক গাড়ি। যা হাইড্রোজেন ব্যবহার করে চালানোর জন্য প্রয়োজনীয় বিদ্যুৎ তৈরি করে। হাইড্রোজেন তার ফুয়েল ট্যাঙ্ক থেকে ফুয়েল সেল স্ট্যাকে সরবরাহ করা হয়। এই গাড়িটি চারপাশের বাতাসে থাকা অক্সিজেনকে টেনে নেয়। তারপর এই দুটি গ্যাসের রাসায়নিক বিক্রিয়ায় জল (H2O) ও বিদ্যুৎ উৎপন্ন হয়। গাড়ি চালানোর জন্য সেই বিদ্যুৎ ব্যবহৃত হয়। আর সাইলেন্সর থেকে ধোঁয়ার বদলে জল বের হয়।
 

 

Advertisement
Advertisement