scorecardresearch
 

QR Code Enabled Pendants: পথভোলাদের বাড়ি চিনিয়ে দেবে লকেট, নতুন প্রযুক্তিতে মুশকিল আসান

এখন কিউআর কোড সম্পর্কে এখন প্রায় সকলেই পরিচিত। টাকা-পয়সা থেকে তথ্য নেওয়া, সবকিছুর জন্যই এখন কিউআর কোড স্ক্যান করতে হয়।

Advertisement
ফাইল ছবি। ফাইল ছবি।
হাইলাইটস
  • এখন কিউআর কোড সম্পর্কে এখন প্রায় সকলেই পরিচিত।
  • টাকা-পয়সা থেকে তথ্য নেওয়া, সবকিছুর জন্যই এখন কিউআর কোড স্ক্যান করতে হয়।

এখন কিউআর কোড সম্পর্কে এখন প্রায় সকলেই পরিচিত। টাকা-পয়সা থেকে তথ্য নেওয়া, সবকিছুর জন্যই এখন কিউআর কোড স্ক্যান করতে হয়। এক ফোন থেকে অন্য ফোনে বিশেষ এই কোডটি স্ক্যান করলেই ব্যাঙ্কের যাবতীয় তথ্য চলে আসে। ফলে টাকা পাঠানোর কাজটি সহজ হয়। এ বার সেই প্রযুক্তিকে কাজে লাগিয়েই ডিমেনশিয়ায় আক্রান্ত ঘরহারাদের পরিজনের কাছে ফিরিয়ে আনতে সাহায্য করবে এই কিউআর কোড। 

মুম্বইয়ের বাসিন্দা, পেশায় ডেটা ইঞ্জিনিয়ার, বছর ২৪-এর অক্ষয় রিডলান এই পুরো পদ্ধতিটির কাণ্ডারী। তিনি জানিয়েছেন, ভুলো মনের মানুষের গলায় লকেটের মতো ঝুলিয়ে রাখতে হবে এই কোডটি। ওই ব্যক্তির নাম, বাড়ির ঠিকানা, রক্তের গ্রুপ এবং পরিচিত কারও ফোন নম্বর দেওয়া থাকবে সেখানে। কোনও কারণে বাড়ি থেকে বেরিয়ে আর ফেরার পথ খুঁজে না পেলে বা নিজের নাম, ঠিকানা বলতে না পারলে, পুলিশ বা সাহায্যকারী নিজের ফোনে ওই ব্যক্তির কিউআর কোড স্ক্যান করলেই যাবতীয় তথ্য পেয়ে যাবেন।

মস্তিষ্কের জটিল স্নায়ুর রোগ ডিমেনশিয়া। মধ্য বয়সে সাধারণ কিছু বিষয় ভুলে যাওয়ার লক্ষণই বুড়ো বয়সে বৃহৎ আকার ধারণ করে এই রোগে আক্রান্ত হলে। কাছের মানুষদের চিনতে না পারা, নিজের নাম ভুলে যাওয়া কিংবা বাইরে বেরিয়ে আর বাড়ি চিনতে না পারার মতো সাংঘাতিক কিছু লক্ষণ প্রকাশ পায়। পরবর্তী কালে তা পার্কিনসন্সের দিকেও মোড় নেয় কারও কারও ক্ষেত্রে। তবে শুধু ডিমেনশিয়া, পার্কিনসন্স, অ্যালঝাইমার্স বা স্কিৎজ়োফ্রেনিয়া নয়, বিশেষ ভাবে সক্ষম, বৃদ্ধ, শারীরিক ভাবে সচল নয়— এমন নাগরিকদের ক্ষেত্রেও কাজ করবে বিশেষ এই লকেট।

আরও পড়ুন

 

Advertisement