scorecardresearch
 

Jungle-Tea-Religious Tourism : চা-জঙ্গল-তীর্থ, সরকারি প্যাকেজে সস্তায় ঘুরুন জলপাইগুড়ি, রইল সব তথ্য

Jungle Safari Revised Fee Rules: জলপাইগুড়ি জেলা প্রশাসনের পর্যটন বিভাগ প্রতি বছরই চা বাগানে পর্যটকদের জন্য বিশেষ ভ্রমণের বন্দোবস্ত করে। এ বার সেই ভ্রমণকে আকর্ষণীয় করতে তার সঙ্গে জুড়ে হল জঙ্গল ও ধর্মীয় স্থানও। জঙ্গলে সাফারি করতে বাস থেকে নামিয়ে জিপসিতে ভ্রমণ করানো হবে। বাকি জায়গাগুলি অর্থাৎ চা বাগান ও ধর্মীয় পর্যটনকেন্দ্রগুলি বাসেই ঘোরানো হবে বলে প্রশাসনের তরফে জানানো হয়েছে।

Advertisement
চা-জঙ্গল-ধর্মীয় পর্যটনের ত্রিফলা প্যাকেজ জলপাইগুড়ি প্রশাসনের, কীভাবে যাবেন? চা-জঙ্গল-ধর্মীয় পর্যটনের ত্রিফলা প্যাকেজ জলপাইগুড়ি প্রশাসনের, কীভাবে যাবেন?
হাইলাইটস
  • চা-জঙ্গল-ধর্মীয় পর্যটনের
  • ত্রিফলা প্যাকেজ জলপাইগুড়ি প্রশাসনের
  • কীভাবে যাবেন?

Jungle Safari Jalpaiguri Triple Package : প্রতি বছরই জলপাইগুড়ি জেলা প্রশাসনের তরফ থেকে বাইরের পর্যটকদের জন্য বিশেষ প্যাকেজের বন্দোবস্ত করা হয়। এর জন্য তাঁরা উত্তরবঙ্গ রাষ্ট্রীয় পরিবহণ সংস্থা (NBSTC)-র বাস নিয়ে তাঁরা এই প্যাকেজ সাজান। এবার প্যাকেজে বিশেষ বন্দোবস্ত করার কথা ঘোষণা করেছে জেলা প্রশাসন। যাতে পর্যটকরা এক ঢিলে তিন পাখি মারতে পারবেন। অর্থাৎ তিনটি আলাদা রকম পর্যটনকে একসঙ্গে জুড়ে দেওয়া হয়েছে। আসুন দেখে নিই কী কী বন্দোবস্ত রাখা হয়েছে।

প্যাকেজে কোন কোন বন্দোবস্ত থাকছে?

জলপাইগুড়ি জেলা প্রশাসনের পর্যটন বিভাগ প্রতি বছরই চা বাগানে পর্যটকদের জন্য বিশেষ ভ্রমণের বন্দোবস্ত করে। এ বার সেই ভ্রমণকে আকর্ষণীয় করতে তার সঙ্গে জুড়ে হল জঙ্গল ও ধর্মীয় স্থানও। জঙ্গলে সাফারি করতে বাস থেকে নামিয়ে জিপসিতে ভ্রমণ করানো হবে। বাকি জায়গাগুলি অর্থাৎ চা বাগান ও ধর্মীয় পর্যটনকেন্দ্রগুলি বাসেই ঘোরানো হবে বলে প্রশাসনের তরফে জানানো হয়েছে।

আরও পড়ুন

কী হবে রুট?

উত্তরবঙ্গ রাষ্ট্রীয় পরিবহণ নিগমের বাসে চেপে জলপাইগুড়ি থেকে প্রথমে চা বাগানে নিয়ে যাওয়া হবে। সেখানে চা বাগান ঘোরানোর পাশাপাশি চা কারখানাও দেখানো হবে, যেখানে কাঁচা পাতা থেকে চাপাতায় পরিণত হয়। তা দেখিয়ে লাটাগুড়ি নিয়ে যাওয়া হবে পর্যটকদের। সেখান থেকে জিপসিতে চাপিয়ে জঙ্গলের ভিতর দিয়ে নিয়ে যাওয়া হবে নেওড়া জঙ্গল ক্যাম্পে। কিছুক্ষণ সেখানে কাটিয়ে ফের জিপসিতে জঙ্গলের মধ্য দিয়ে নিয়ে আসা হবে লাটাগুড়িতে। এরপর জল্পেশ, জটিলেশ্বর এবং ভ্রামরী দেবীর মন্দির এবং লাগোয়া এলাকাও পর্যটকদের ঘুরিয়ে দেখানো হবে। পর্যটনের দায়িত্বপ্রাপ্ত অতিরিক্ত জেলাশাসক প্রিয়দর্শিনী ভট্টাচার্য সংবাদমাধ্যমকে জানিয়েছেন, পুজোর আগে থেকেই জঙ্গল ভ্রমণ শুরু হয়ে যাবে।’’

জলপাইগুড়ি জেলাশাসকের দফতরে এই ঘোষণার আগে জলপাইগুড়ি পর্যটন বিষয়ক তথ্যসম্বলিত একটি পুস্তিকা প্রকাশ করেন জেলাশাসক শামা পারভিন। অন্যদিকে মহাসমারোহে বিশ্ব পর্যটন দিবস উদ্‌যাপন হয় উত্তরবঙ্গে। এ দিন চা পর্যটনে জঙ্গলকে অন্তর্ভুক্ত করার সরকারি ঘোষণা করা হয় জলপাইগুড়ির জেলাশাসকের দফতরে।

Advertisement

 

Advertisement