scorecardresearch
 

Heart Attack: একসঙ্গে কীভাবে দম্পতির হার্ট অ্যাটাক? ফুলশয্যার ঘরেই লুকিয়ে কারণ...

Bride-Groom Die Of Heart Attack: মৃত দম্পতির দেহে কোনও রকম আঘাতের চিহ্ন ছিল না। ময়নাতদন্তের প্রাথমিক রিপোর্টের নব বর-বধূর দুজনেরই হার্ট অ্যাটাকে মৃত্যুরই ইঙ্গিত মিলেছে। তবে একই সময়ে দুজনের একসঙ্গে হার্ট অ্যাটাক কী করে সম্ভব? বেশ কয়েকটি বিষয় পুলিশ ও স্থানীয়দের নজরে এসেছে যেগুলি এই দম্পতির অকালমৃত্যুর কারণ হতে পারে...

Advertisement
একসঙ্গে কীভাবে দম্পতির হার্ট অ্যাটাক? ফুলশয্যার ঘরেই লুকিয়ে কারণ। একসঙ্গে কীভাবে দম্পতির হার্ট অ্যাটাক? ফুলশয্যার ঘরেই লুকিয়ে কারণ।
হাইলাইটস
  • মৃত দম্পতির দেহে কোনও রকম আঘাতের চিহ্ন ছিল না।
  • ময়নাতদন্তের প্রাথমিক রিপোর্টের নব বর-বধূর দুজনেরই হার্ট অ্যাটাকে মৃত্যুরই ইঙ্গিত মিলেছে।
  • বেশ কয়েকটি বিষয় পুলিশ ও স্থানীয়দের নজরে এসেছে যেগুলি এই দম্পতির অকালমৃত্যুর কারণ হতে পারে।

Bride-Groom Die Of Heart Attack: উত্তরপ্রদেশের বহরাইচ জেলায় ফুলশয্যার পরের দিন সকালে মৃত অবস্থায় পাওয়া যায় নব বর-বধূকে। জানা গিয়েছে, গত ৩০ মে ২২ বছর বয়সী প্রতাপ যাদব আর ২০ বছরের পুষ্পর বিয়ে হয়েছিল।

প্রাথমিক তদন্তের পর পুলিশ জানায় যে, মৃত দম্পতির দেহে কোনও রকম আঘাতের চিহ্ন ছিল না। ময়নাতদন্তের প্রাথমিক রিপোর্টের নব বর-বধূর দুজনেরই হার্ট অ্যাটাকে মৃত্যুরই ইঙ্গিত মিলেছে। তবে একই সময়ে দুজনের একসঙ্গে হার্ট অ্যাটাক কী করে সম্ভব?

বহরাইচের এসপি প্রশান্ত ভার্মা জানান যে, পোস্টমর্টেম রিপোর্ট বলছে যে, স্বামী-স্ত্রী দুজনেই একই সময়ে হৃদরোগে আক্রান্ত হয়েছিল। যদিও ২২ বছরের প্রতাপ যাদব বা ২০ বছরের পুষ্পর অতীতে কোনও কার্ডিয়াক সমস্যা ছিল না। তাহলে কেন বা কীভাবে স্বামী-স্ত্রী দুজনেই একইসঙ্গে হার্ট অ্যাটাকে মারা গেলেন?

আরও পড়ুন

মৃত বর প্রতাপ যাদবের বাড়ির কাছের কাইসারগঞ্জ থানা সূত্রে খবর, মৃত্যুর কারণ জানতে ফরেনসিক বিশেষজ্ঞদের একটি দল ফুলশয্যার ঘর ও এর সঙ্গে সম্পর্কিত যাবতীয় পরিস্থিতি খতিয়ে দেখছে। দম্পতির মৃত্যু-রহস্য সমাধানের জন্য লখনউয়ের স্টেট ফরেনসিক সায়েন্স ল্যাবরেটরিতে দুজনের শরীরের ভিসেরা নমুনা পরীক্ষা করা হবে। কিন্তু তার আগেই বেশ কয়েকটি বিষয় পুলিশ ও স্থানীয়দের নজরে এসেছে যেগুলি এই দম্পতির অকালমৃত্যুর কারণ হতে পারে।

ফুলশয্যার ঘর কেমন ছিল?
ঘরে একটি মাত্র ছোট জানলা ছিল, সেটিও পর্দা দিয়ে ঢাকা ছিল। বিয়ের ক’দিন আগেই ওই ঘর রং করা হয়। ফলে ঘরে নতুন পেইন্টের গন্ধে বেশিক্ষণ থাকা প্রায় অসম্ভব ছিল। বাড়িতে কারেন্ট ছিল না। সব মিলিয়ে গুমোট গরমে, প্রায় বদ্ধ ঘরে নতুন পেইন্টের গন্ধে দম বন্ধকর পরিস্থিতি তৈরি হয়েছিল। যার ফলে ওই ঘরে ফুলশয্যায় থাকা নব বর-বধূর শ্বাস-প্রশ্বাস নিতে বেশ কষ্ট হয়েছিল বলে অনুমান করা হচ্ছে। যার জেরেই হয়তো শেষমেশ হৃদযন্ত্র বিকল হয়ে মৃত্যু হয় দু’জনের। এমনটাই অনুমান পুলিশের।

Advertisement

Advertisement