তদন্তে বর্ধমান থানার পুলিশ। খতিয়ে দেখা হচ্ছে সংলগ্ন দোকানের সিসিটিভি ফুটেজ। লুট হওয়া দোকানে কোনও সিসিটিভি ছিল না।
দীপান্বিতা দত্ত জানান, ১০টি সোনার চেন, মঙ্গলসূত্র, ১২-১২টি আংটি নিয়ে দুষ্কৃতীরা দুষ্কৃতীদের একজন মধ্য বয়স্ক ও অন্যজন যুবক । তারা দোকানে আসে ও লকেট দেখতে চায় । তারপর সোনার চেন দেখতে চায়। এরপর আরও জিনিস দেখতে চায়। এর মধ্যে একটা অর্ডারের মঙ্গলসূত্র ছিল দোকানে, সেটা যখন নেয়, তখন তিনি বুঝতে পেরে কাড়তে যান।
সেই সময় সব নিয়ে দুষ্কৃতীরা বাইরে রাখা বাইকে পালায়। পরে তাঁর চিৎকারে লোকজন জড়ো হয়। দুষ্কৃতীরা মুখ খোলা অবস্থাতেই এসেছিল।
প্রতীক্ষদর্শী সন্দীপ সান্যাল জানান, দোকানদার মহিলার সঙ্গে দুষ্কৃতীদের চেঁচামেচির আওয়াজে লোকেরা ভাবে খদ্দেরের সঙ্গে ঝগড়া হচ্ছে । কেউ কিছু বোঝার আগেই জনবহুল এলাকা দিয়ে বাইক নিয়ে চম্পট দেয় দুই দুষ্কৃতী। দুজনেই লম্বা ।
জেলা ব্যবসায়ী সুরক্ষা সমিতির সম্পাদক বিশ্বেশ্বর চৌধুরি জানান, বার বার শহরে সোনার দোকানে লুঠের ঘটনা ঘটছে। আমরা বারবার বলেছি দোকানদারদের নিরাপত্তা বাড়াতে। সিসিটিভি রাখতে দোকানে।