scorecardresearch
 

Mamata on Chandrayaan 3: 'ল্যান্ডিংটা দেখাই গেল না, অন্য একজনের মুখ ভেসে উঠল,' বিরক্তি প্রকাশ মমতার

ল্যান্ডিংটা দেখাই গেল না। অন্য একজনের মুখ ভেসে উঠল। চন্দ্রযান-৩-এর ল্যান্ডিংয়ের বিষয়ে এমনটাই বললেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়।সোমবার তৃণমূল ছাত্র পরিষদের প্রতিষ্ঠা দিবসের অনুষ্ঠানে যোগ দেন দলনেত্রী। সেখানেই নিজের এই 'বিরক্তি' প্রকাশ করেন তিনি।

Advertisement
বিরক্তি প্রকাশ তৃণমূল নেত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের বিরক্তি প্রকাশ তৃণমূল নেত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের
হাইলাইটস
  • ল্যান্ডিংটা দেখাই গেল না। অন্য একজনের মুখ ভেসে উঠল।
  • চন্দ্রযান-৩-এর ল্যান্ডিংয়ের বিষয়ে এমনটাই বললেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়।সোমবার তৃণমূল ছাত্র পরিষদের প্রতিষ্ঠা দিবসের অনুষ্ঠানে যোগ দেন দলনেত্রী।
  • এদিন তৃণমূল সুপ্রিমো বলেন, বাংলায় চাইলেই ১০ লক্ষ চাকরি দেওয়া যায়।

ল্যান্ডিংটা দেখাই গেল না। অন্য একজনের মুখ ভেসে উঠল। চন্দ্রযান-৩-এর ল্যান্ডিংয়ের বিষয়ে এমনটাই বললেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়।সোমবার তৃণমূল ছাত্র পরিষদের প্রতিষ্ঠা দিবসের অনুষ্ঠানে যোগ দেন দলনেত্রী। সেখানেই নিজের এই 'বিরক্তি' প্রকাশ করেন তিনি।

এদিন তৃণমূল সুপ্রিমো বলেন, বাংলায় চাইলেই ১০ লক্ষ চাকরি দেওয়া যায়। তিনি বলেন, বাংলার বাইরে যাওয়ার দরকার নেই। রাজ্যেই কর্মসংস্থানের যথেষ্ট সুযোগ রয়েছে। আমাদের যা কর্মদক্ষতা রয়েছে, তা অন্য় কারও নেই। 

এরপরেই তিনি বলেন, 'ইসরোর সাফল্যের জন্য গর্বের সঙ্গে ধন্যবাদ জানাতে চাই।' বাংলার অনেক কৃতী বিজ্ঞানী-ইঞ্জিনিয়ার চন্দ্রযান-৩-এর সঙ্গে জড়িত। তাঁদের তিনি অভিনন্দন জানান। একইসঙ্গে তিনি জানান, রাজপথে, ইসরোয় কর্মরত বাংলার বিজ্ঞানী-প্রযুক্তিবিদদের নিয়ে বড় করে অভিনন্দন অনুষ্ঠান করার পরিকল্পনা করা হচ্ছে।

তবে এরপরেই তিনি অসন্তুষ্টি প্রকাশ করে বলেন, 'আমার একটি জিনিস খুব অদ্ভুত লাগল, ল্যান্ডিংটা লোকে দেখতে চায়। ল্যান্ডিংটা হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে অন্য একজনের ছবি ভেসে উঠল। তাঁর ভাষণ শুরু হয়ে গেল। ল্যান্ডিংটা দেখাই গেল না। বসেই ছিল রেডি হয়ে সব।'

আরও পড়ুন

বিরক্তির সুরে তিনি আরও বলেন, 'আমি নিজে টিভির সামনে বসেছিলাম, ল্যান্ডিংটা কী করে করছে, স্মুদ ল্যান্ডিং, না টাফ ল্যান্ডিং না রাফ ল্যান্ডিং, না স্ট্রং ল্যান্ডিং দেখার জন্য। পেলাম না দেখতে। ফলে বন্ধ করে দিলাম টিভি।'

এরপর মমতা বলেন, 'এর আগেও আপনারা জানেন, ইন্দিরা গান্ধী চাঁদে মানুষ পাঠিয়েছিল। সালটা ৬৯-৭০ এরকম সময় হবে। আমি তখন খুব ছোট ছিলাম। তখন রোজ খবরের কাগজ পড়তাম। রাকেশ পৌঁছানোর পর তাঁকে সারে যাহা সে আচ্ছা বলেছিলেন। খবরের কাগজে পড়েছিলাম।'

Advertisement