scorecardresearch
 

কামদুনি মামলা: হাইকোর্টের রায়ের স্থগিতাদেশ চেয়ে সুপ্রিম কোর্টে রাজ্য

কামদুনি নিয়ে কলকাতা হাইকোর্টের রায়ে স্থগিতাদেশ চাইল রাজ্য। পশ্চিমবঙ্গ সরকারের দাবি, হাইকোর্টের রায়ে রাজ্যে আইন-শৃঙ্খলা বিঘ্নিত হতে পারে। সোমবার সকালে সুপ্রিম কোর্টে এই মর্মেই আবেদন করে রাজ্য সরকার। তবে সুপ্রিম কোর্টের চার বিচারপতির বেঞ্চ হাইকোর্টের রায়ে স্থগিতাদেশ দেয়নি। তবে তার বদলে কিছু নির্দিষ্ট নির্দেশাবলী দেওয়া হয়েছে।

Advertisement
সুপ্রিম কোর্টে রাজ্য সুপ্রিম কোর্টে রাজ্য
হাইলাইটস
  • কামদুনি নিয়ে কলকাতা হাইকোর্টের রায়ে স্থগিতাদেশ চাইল রাজ্য।
  • পশ্চিমবঙ্গ সরকারের দাবি, হাইকোর্টের রায়ে রাজ্যে আইন-শৃঙ্খলা বিঘ্নিত হতে পারে।
  • সোমবার সকালে সুপ্রিম কোর্টে এই মর্মেই আবেদন করে রাজ্য সরকার। তবে সুপ্রিম কোর্টের চার বিচারপতির বেঞ্চ হাইকোর্টের রায়ে স্থগিতাদেশ দেয়নি।

কামদুনি নিয়ে কলকাতা হাইকোর্টের রায়ে স্থগিতাদেশ চাইল রাজ্য। পশ্চিমবঙ্গ সরকারের দাবি, হাইকোর্টের রায়ে রাজ্যে আইন-শৃঙ্খলা বিঘ্নিত হতে পারে। সোমবার সকালে সুপ্রিম কোর্টে এই মর্মেই আবেদন করে রাজ্য সরকার। তবে সুপ্রিম কোর্টের চার বিচারপতির বেঞ্চ হাইকোর্টের রায়ে স্থগিতাদেশ দেয়নি। তবে তার বদলে কিছু নির্দিষ্ট নির্দেশাবলী দেওয়া হয়েছে। 

কলকাতা হাইকোর্টের রায়
গত শুক্রবার কামদুনি ধর্ষণ-খুনের মামলায় রায় ঘোষণা করে কলকাতা হাইকোর্ট। এর আগে এই মামলায় তিনজনের ফাঁসির নির্দেশ দিয়েছিল নিম্ন আদালত। তবে কলকাতা হাইকোর্ট এই তিন জনের মধ্যে একজনকে বেকসুর খালাস করে দেয়। অন্য়দিকে বাকি দুইজনেরও সাজা কমানো হয়। তাদের মৃত্যুদণ্ড তুলে, তার বদলে আমৃত্যু কারাদণ্ডের নির্দেশ দেওয়া হয়। 

এই মামলায় আরও ৪ দোষী সাব্যস্ত ছিল। তাদেরও সাজা মুকুব করা হয়। কলকাতা হাই কোর্টের বিচারপতি জয়মাল্য বাগচী এবং বিচারপতি অজয়কুমার গুপ্তের ডিভিশন বেঞ্চ এই রায় দেয়। 

আরও পড়ুন

হাইকোর্টের রায় চ্যালেঞ্জ করে সুপ্রিম কোর্টে রাজ্য
কলকাতা হাইকোর্টের এই রায়কে চ্যালেঞ্জ করে সুপ্রিম কোর্টে যায় পশ্চিমবঙ্গ সরকার। রাজ্য সরকারের দাবি, এমন বড় অপরাধীরা বেকসুর খালাস পেলে রাজ্যের আইন-শৃঙ্খলার অবনতি হতে পারে। আর সেই কারণেই হাইকোর্টের এই রায়ের স্থগিতাদেশ চাওয়া হয়। 

সুপ্রিম কোর্ট এখনই স্থগিতাদেশ দেয়নি। তবে আগে সবপক্ষের বক্তব্য শোনা হবে বলে জানিয়েছে চার বিচারপতির বেঞ্চ। মৃত্যুদণ্ড থেকে বেকসুর খালাস পাওয়া ব্যক্তিকে বলতে বলা হয়েছে যে, কেন তাঁর বিরুদ্ধে কোনও পদক্ষেপ করা হবে না। এর জন্য তাঁকে এক সপ্তাহের সময় দেওয়া হয়েছে। ৭ দিন পর ফের শুনানি হবে সুপ্রিম কোর্টে।

Advertisement