scorecardresearch
 

প্রধানমন্ত্রীর সভায় মোবাইল চোর, হাতেনাতে গ্রেফতার

পুরুলিয়ায় প্রধানমন্ত্রীর সভা চলাকালিন ভিড়ের মাঝে মোবাইল চুরি করতে গিয়ে হাতেনাতে ধরা পড়ে এক যুবক। তাকে নিয়ে যায় পুরুলিয়ার মফস্বল থানার পুলিশ। তার কাছে থেকে বেশ কয়েকটি মোবাইল উদ্ধার হয়েছে বলে জানা যাচ্ছে। সূত্রের খবর ওই যুবকের সঙ্গে আরও কয়েকজন ছিল। যদিও তাদের নাগাল পাওয়া যায়নি। গোটা বিষয়টি তদন্ত করে দেখছেন পুলিশ কর্তারা। একইসঙ্গে কারও যদি মোবাইল খোয়া যায়, তবে তাঁকে উপযুক্ত প্রমাণ দিয়ে তা নিয়ে যাওয়ার কথা বলা হয়েছে পুলিশের তরফে। 

Advertisement
নরেন্দ্র মোদী নরেন্দ্র মোদী
হাইলাইটস
  • প্রধানমন্ত্রীর সভায় গ্রেফতার মোবাইল চোর
  • উদ্ধার বেশ কয়েকটি মোবাইল
  • তদন্তে মফস্বল থানার পুলিশ


পুরুলিয়ায় (Purulia) প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীর (Narendra Modi) সভাস্থল থেকে ধরা পড়ল মোবাইল চোর। হাতেনাতে ধরা হয়েছে তাকে। ধৃতের কাছ থেকে বেশ কিছু মোবাইলও উদ্ধার হয়েছে বলে খবর। গোটা ঘটনার তদন্ত শুরু করেছে পুলিশ। একইসঙ্গে কারও মোবাইল খোয়া গেলে তাঁকে উপযুক্ত প্রমাণ দিয়ে তা নিয়ে যাওয়ার কথাও বলা হয়েছে পুলিশের পক্ষ থেকে। 

আগামী ২৭ তারিখ রাজ্যে প্রথম দফার নির্বাচন। প্রথম দিন যে সমস্ত জায়গায় ভোট গ্রহণ হবে তার মধ্যে রয়েছে পুরুলিয়াও। বৃহস্পতিবার সেই পুরুলিয়াতেই সভা করেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী। প্রধামন্ত্রীর সভায় ভিড়ও ছিল ঠাসা। অভিযোগ সেই ভিড়ের সুযোগ নিয়েই হাত সাফাইয়ের কাজ করতে নেমে পড়ে কয়েকজন।

জানা গেছে এদিন প্রধানমন্ত্রীর সভা চলাকালিন ভিড়ের মাঝে মোবাইল চুরি করতে গিয়ে হাতেনাতে ধরা পড়ে এক যুবক। তাকে নিয়ে যায় পুরুলিয়ার মফস্বল থানার পুলিশ। তার কাছে থেকে বেশ কয়েকটি মোবাইল উদ্ধার হয়েছে বলে জানা যাচ্ছে। সূত্রের খবর ওই যুবকের সঙ্গে আরও কয়েকজন ছিল। যদিও তাদের নাগাল পাওয়া যায়নি। গোটা বিষয়টি তদন্ত করে দেখছেন পুলিশ কর্তারা। একইসঙ্গে কারও যদি মোবাইল খোয়া যায়, তবে তাঁকে উপযুক্ত প্রমাণ দিয়ে তা নিয়ে যাওয়ার কথা বলা হয়েছে পুলিশের তরফে। 

প্রসঙ্গত এই প্রথম নয়, এর আগে বিজেপির মিছিলে উঠেছে মোবাইল ও মানিব্যাগ চুরির অভিযোগ। মাস কয়েক আগে দুর্গাপুরে শুভেন্দু অধিকারীর রোড শো চলাকালিন প্রায় ২০টি মানিব্যাগ ও ৩০টি মোবইল ফোন চুরি যাওয়ার অভিযোগ ওঠে। এমনকি চুরি যাওয়া মোবাইলের তালিকায় ছিল বিজেপি সাংসদ এস এস আলুওয়ালিয়ার ছেলের ফোনও। ঘটনায় সেই সময় দুর্গাপুরের এ জোন পুলিশ ফাঁড়িতে অভিযোগও দায়ের করে বিজেপি। পুলিশের নিষ্ক্রিয়তার জন্যই এই ধরনের ঘটনা বলে অভিযোগ তুলেছিল গেরুয়া শিবির। 

Advertisement

 

Advertisement