scorecardresearch
 

Mamata Banerjee: 'কেন্দ্রীয় বঞ্চনা'র অভিযোগে সভা তৃণমূলের, দলীয় কর্মীদের বড় নির্দেশ মমতার

মুখ্যমন্ত্রী বলেন, 'পয়লা নভেম্বর আমাদের কথা ছিল, ঘোষণার কথা।  আমি পরিষ্কার বলছি, যদি ১০০ দিনের টাকা অবিলম্বে ছাড়া না হয়, আগামী ১৬ নভেম্বর আমরা নেতাজী ইন্ডোর স্টেডিয়ামে সমস্ত গ্রাম পঞ্চায়েত, গ্রামসভা, জেলা পরিষদ, এমপি-এমএলএ, ব্লক প্রেসিডেন্টকে নিয়ে মিটিংয়ের আহ্বান জানিয়েছি। বেলা ১২টায়। সেই মিটিংয়ে আমরা সিদ্ধান্ত নেব, ১০০ দিনের কাজের টাকা দিতে হবে। আর তা না হলে আন্দোলন কিন্তু চূড়ান্ত পর্যায়ে যাবে।'

Advertisement
ছবি: ফেসবুক/মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় ছবি: ফেসবুক/মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়
হাইলাইটস
  • আগামী ১৬ নভেম্বর নেতাজি ইন্ডোর স্টেডিয়ামে সভা। আর সেখান থেকেই 'কেন্দ্রীয় বঞ্চনা'র বিরুদ্ধে আন্দোলনের ব্লু-প্রিন্ট ঘোষণা করা হবে।
  • বুধবার নবান্নে সাংবাদিক সম্মেলন থেকে এমনটাই জানালেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। 
  • নভেম্বর মাসে একাধিক উৎসব অনুষ্ঠান রয়েছে। তাতে বিঘ্ন সৃষ্টি না করেই আন্দোলনের পরিকল্পনা করা হবে বলে জানালেন মুখ্যমন্ত্রী।

Mamata Banerjee: আগামী ১৬ নভেম্বর নেতাজি ইন্ডোর স্টেডিয়ামে সভা। আর সেখান থেকেই 'কেন্দ্রীয় বঞ্চনা'র বিরুদ্ধে আন্দোলনের ব্লু-প্রিন্ট ঘোষণা করা হবে। বুধবার নবান্নে সাংবাদিক সম্মেলন থেকে এমনটাই জানালেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। 

মুখ্যমন্ত্রী বলেন, 'পয়লা নভেম্বর আমাদের কথা ছিল, ঘোষণার কথা।  আমি পরিষ্কার বলছি, যদি ১০০ দিনের টাকা অবিলম্বে ছাড়া না হয়, আগামী ১৬ নভেম্বর আমরা নেতাজী ইন্ডোর স্টেডিয়ামে সমস্ত গ্রাম পঞ্চায়েত, গ্রামসভা, জেলা পরিষদ, এমপি-এমএলএ, ব্লক প্রেসিডেন্টকে নিয়ে মিটিংয়ের আহ্বান জানিয়েছি। বেলা ১২টায়। সেই মিটিংয়ে আমরা সিদ্ধান্ত নেব, ১০০ দিনের কাজের টাকা দিতে হবে। আর তা না হলে আন্দোলন কিন্তু চূড়ান্ত পর্যায়ে যাবে।'

নভেম্বর মাসে একাধিক উৎসব অনুষ্ঠান রয়েছে। তাতে বিঘ্ন সৃষ্টি না করেই আন্দোলনের পরিকল্পনা করা হবে বলে জানালেন মুখ্যমন্ত্রী। তিনি বলেন, '১২ নভেম্বর কালীপুজো। তাই কালীপুজো, দীপাবলি, ভাইফোঁটার পর কর্মসূচির আয়োজন করা হবে। তারপরেও ছটপুজো আছে ২০ তারিখে। জগদ্ধাত্রী পুজোও আছে। পুজোর দিন বাদে আমরা কর্মসূচি স্থির করব। এর রূপরেখা আমরা সেদিনই ঘোষণা করব।'

এরপর কেন্দ্রীয় বকেয়ার বিষয়ে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় বলেন, 'কোনও সরকার এটা করতে পারে? ১০০ দিনের কাজের টাকা জিরো। গ্রামীণ আবাসের টাকা জিরো। গ্রামীণ আবাসনের তালিকা চেয়ে, ১১ লক্ষ... সেটা নিয়ে টাকা দিল না। এতেও মনে রাখবেন আমাদেরও ৪০% দিতে হয় আমাদের টাকা থেকে কেটে। দিল না। আমারা নিজেদের টাকায় করব।'

মুখ্যমন্ত্রী জানান, 'রাস্তা আমরা ১১-১২ হাজার কিলোমিটার নিজেদের টাকায় করেছি। আজকেও পাওয়ার ডিপার্টমেন্ট আমাদের ১৭ কোটি টাকা দিয়েছে সিএসআর-এ। আমরা সেটা গ্রামের রাস্তায় খরচ করব। আমি ওঁদের ধন্যবাদ জানাব। পাওয়ার ডিপার্টমেন্ট আমাদের ২০০ কোটি টাকার ভর্তুকি দিয়েছে।'

আরও পড়ুন

Advertisement

Advertisement