UNESCO-র স্বীকৃতি পেল শান্তিনিকেতনের। বিশ্বের একমাত্র সমকালীন ঐতিহ্যশালী বিশ্ববিদ্যালয়ের স্বীকৃতি পেল রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের প্রতিষ্ঠিত বিশ্বভারতী বিশ্ববিদ্যালয়। রাষ্ট্রপুঞ্জের শিক্ষা, বিজ্ঞান এবং সংস্কৃতি বিষয়ক সংগঠন UNESCO।
এর আগেই অবশ্য এই নিয়ে আলোচনা চলছিল। গত ১০ সেপ্টেম্বর থেকে সৌদি আরবের রিয়াধে UNESCO-র ওয়র্ল্ড হেরিটেজ কমিটির বৈঠক শুরু হয়েছে। শনিবার সেখানেই শান্তিনিকেতনকে বিশ্ব ঐতিহ্য ক্ষেত্রের তালিকায় যোগ করা হয়।
জানা যায়, শান্তিনিকেতনটিকে ওয়ার্ল্ড হেরিটেজের তালিকাভুক্ত করার দাবিপত্র তৈরি করেন আভা লম্বা ও মণীশ চক্রবর্তী। সেই দাবিপত্রটিই ইউনেস্কোতে জমা দেয় ASI। এর আগে, ২০২১ সালে ইউনেস্কোর তালিকায় স্থান পায় বাঙালির দুর্গাপুজো। সঙ্গে দার্জিলিংয়ের ট্রেন ও সুন্দরবন। তবে সুন্দরবনের ক্ষেত্রে বাংলাদেশ এবং টয়ট্রেনের সঙ্গে নীলগিরি পাহাড় ও শিমলার রেলগাড়িও গৌরবের শরিক।
Proud moment for Bengal!
Santiniketan, the cherished home of Kobiguru Rabindranath Tagore, has earned its place in @UNESCO's World Heritage List.
It proudly stands as a testament to the profound cultural and intellectual contributions of the Nobel Laureate.
Let us continue…আরও পড়ুন
— All India Trinamool Congress (@AITCofficial) September 17, 2023
এর আগে, ২০২১ সালে ইউনেস্কোর তালিকায় স্থান পায় বাঙালির দুর্গাপুজো। সঙ্গে দার্জিলিংয়ের ট্রেন ও সুন্দরবন। তবে সুন্দরবনের ক্ষেত্রে বাংলাদেশ এবং টয়ট্রেনের সঙ্গে নীলগিরি পাহাড় ও শিমলার রেলগাড়িও গৌরবের শরিক।
Glad and proud that our Santiniketan, the town of Gurudev Rabindranath Tagore, is now finally included in UNESCO's World Heritage List. Biswa Bangla's pride, Santiniketan was nurtured by the poet and has been supported by people of Bengal over the generations. We from the…
— Mamata Banerjee (@MamataOfficial) September 17, 2023Advertisement
১৯২১ সালে ১১৩০ একর জমির ওপর প্রতিষ্ঠা হয় বিশ্বভারতী বিশ্ববিদ্যালয়ের। ১৯২২ সালের মে মাসে বিশ্বভারতী সোসাইটি একটি সংস্থা হিসেবে নথিবদ্ধ না-হওয়া পর্যন্ত এটি নোবেলজয়ী রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের নামেই চলত। ১৯৫১ সালে প্রতিষ্ঠানটিকে কেন্দ্রীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের মর্যাদা দেওয়া হয়। সেই সময় বিশ্বভারতীর প্রথম উপাচার্য হন রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের ছেলে রথীন্দ্রনাথ ঠাকুর।