scorecardresearch
 

Weather Update: কালীপুজোয় ৮ জেলায় বৃষ্টি, ভাইফোঁটার পূর্বাভাস কী-শীতই বা কবে থেকে?

কালীপুজোর আগে দক্ষিণবঙ্গে ঝড়বৃষ্টির আভাস থাকলেও মূলত সামান্য বৃষ্টির পূর্বাভাস দিয়েছে আলিপুর আবহাওয়া দপ্তর। বিশেষ করে কালীপুজোর দিন দক্ষিণবঙ্গের আট জেলায় হালকা বৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে। অন্যদিকে, উত্তরবঙ্গের পাঁচটি জেলায়ও হালকা থেকে মাঝারি বৃষ্টির পূর্বাভাস রয়েছে। তবে সপ্তাহান্তে আবহাওয়া পরিবর্তনের সঙ্কেত মিলেছে, যা শীতের আগমনের আভাস দিচ্ছে।

Advertisement
হাইলাইটস
  • কালীপুজোর আগে দক্ষিণবঙ্গে ঝড়বৃষ্টির আভাস থাকলেও মূলত সামান্য বৃষ্টির পূর্বাভাস দিয়েছে আলিপুর আবহাওয়া দফতর।
  • বিশেষ করে কালীপুজোর দিন দক্ষিণবঙ্গের আট জেলায় হালকা বৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে।

কালীপুজোর আগে দক্ষিণবঙ্গে ঝড়বৃষ্টির আভাস থাকলেও মূলত সামান্য বৃষ্টির পূর্বাভাস দিয়েছে আলিপুর আবহাওয়া দফতর। বিশেষ করে কালীপুজোর দিন দক্ষিণবঙ্গের আট জেলায় হালকা বৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে। অন্যদিকে, উত্তরবঙ্গের পাঁচটি জেলায়ও হালকা থেকে মাঝারি বৃষ্টির পূর্বাভাস রয়েছে। তবে সপ্তাহান্তে আবহাওয়া পরিবর্তনের সঙ্কেত মিলেছে, যা শীতের আগমনের আভাস দিচ্ছে।

আবহাওয়া দফতর সূত্র অনুযায়ী, কলকাতা, হাওড়া, হুগলি, নদিয়া, উত্তর ও দক্ষিণ ২৪ পরগনা, পূর্ব ও পশ্চিম মেদিনীপুরে আজ হালকা বৃষ্টি হতে পারে। পূর্ব মেদিনীপুর ও দক্ষিণ ২৪ পরগনায় শুক্রবারেও সামান্য বৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে। তবে ভারী বৃষ্টির কোনও সম্ভাবনা নেই। শনিবার থেকেই রাজ্যে শুষ্ক আবহাওয়া শুরু হবে, যা বিভিন্ন জেলায় পরিষ্কার আকাশের আভাস দিচ্ছে। এতে বাতাসের জলীয় বাষ্পের পরিমাণও কমবে, যা আর্দ্রতাজনিত অস্বস্তি কমাবে।

উত্তরবঙ্গে হালকা বৃষ্টির সম্ভাবনা উত্তরবঙ্গের দার্জিলিং, কালিম্পং, আলিপুরদুয়ার, কোচবিহার, জলপাইগুড়ি এবং দুই দিনাজপুর জেলায় বজ্রবিদ্যুৎ-সহ হালকা থেকে মাঝারি বৃষ্টি হতে পারে। তবে পয়লা নভেম্বর থেকে মালদহ ও দিনাজপুরে শুষ্ক আবহাওয়ার পূর্বাভাস রয়েছে। ক্রমে কোচবিহার ও জলপাইগুড়ি জেলাতে আবহাওয়া শুষ্ক হতে শুরু করবে। যদিও দার্জিলিং, কালিম্পং এবং আলিপুরদুয়ারে নভেম্বরের প্রথম সপ্তাহ পর্যন্ত দু-এক জায়গায় বিক্ষিপ্তভাবে বৃষ্টি চলতে পারে।

আরও পড়ুন

ভাইফোঁটায় শুষ্ক আবহাওয়া, শীতের আভাস কলকাতায় রবিবার ভাইফোঁটায় আবহাওয়া মূলত শুষ্ক থাকবে। মেঘমুক্ত পরিষ্কার আকাশে উৎসব পালন হবে। এসময় থেকে বাতাসে জলীয় বাষ্পের পরিমাণও কমবে। এতে আর্দ্রতার অস্বস্তি কমে শীতের আমেজ অনুভব করতে পারবেন বঙ্গবাসী।
 

 

Advertisement