এই মুহূর্তে আমাদের অঞ্চলে মৌসুমী অক্ষরেখা রয়েছে, যার অবস্থান হচ্ছে মোজাফফরপুর থেকে পূর্নিয়া বাঁকুড়া হয়ে উত্তর পূর্ব বঙ্গপোসাগর পর্যন্ত। এছাড়া উত্তর পূর্ব বাংলাদেশের উপর একটি ঘূর্ণাবর্ত রয়েছে। এছাড়া একটি অক্ষরেখা উত্তরবঙ্গ থেকে উত্তর বঙ্গোপসাগর পর্যন্ত বিস্তৃত রয়েছে। এই তিনটে সিস্টেম রয়েছে, যার ফলে তার ফলে আজ প্রধানত বৃষ্টি হচ্ছে উত্তরবঙ্গে।'
আজ থেকে দক্ষিণবঙ্গে বৃষ্টির পরিমাণ কমবে। বিক্ষিপ্ত ভাবে হালকা থেকে মাঝারি বৃষ্টি হতে পারে সব জেলাতেই। অন্যদিকে সোমবার পর্যন্ত উত্তরবঙ্গের একাধিক জেলায় ভারী বৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে। আলিপুর আবহাওয়া দফতর জানিয়েছে, এই মুহূর্তে আমাদের অঞ্চলে মৌসুমী অক্ষরেখা রয়েছে, যার অবস্থান হচ্ছে মোজাফফরপুর থেকে পূর্নিয়া বাঁকুড়া হয়ে উত্তর পূর্ব বঙ্গপোসাগর পর্যন্ত। এছাড়া উত্তর পূর্ব বাংলাদেশের উপর একটি ঘূর্ণাবর্ত রয়েছে। এছাড়া আরও একটি অক্ষরেখা উত্তরবঙ্গ থেকে উত্তর বঙ্গোপসাগর পর্যন্ত বিস্তৃত রয়েছে। এই তিনটে সিস্টেমের কারণেই মূলত ভারী বৃষ্টি হচ্ছে উত্তরবঙ্গে।
আলিপুর আবহাওয়া দফতর জানাচ্ছে, দক্ষিণবঙ্গে সব জেলায় রবিবারও হালকা থেকে মাঝারি বৃষ্টি হবে। দক্ষিণ ২৪ পরগনা ও পূর্ব মেদিনীপুর জেলায় বিক্ষিপ্ত ভাবে ভারী বৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে। বৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে হাওড়া ও নদিয়া জেলাতেও। সোমবার থেকে তাপমাত্রা বৃদ্ধিও পেতে পারে দক্ষিণবঙ্গে। ২ থেকে ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রা বাড়তে পারে। দক্ষিণবঙ্গে এখনও বৃষ্টির ঘাটতি রয়েছে ২৫ শতাংশ। তার মধ্যে কলকাতাতেই ঘাটতি রয়েছে ৩৩ শতাংশ।
অন্যদিকে এই মুহূর্তে উত্তরবঙ্গে ১২ শতাংশ অতিরিক্ত বৃষ্টি হয়েছে। রবিবারও উত্তরবঙ্গে ভারী বৃষ্টির পূর্বাভাস রয়েছে। সোমবার পর্যন্ত ভারী থেকে অতি ভারী বৃষ্টির পূর্বাভাস জলপাইগুড়ি, আলিপুরদুয়ার, কোচবিহার, দার্জিলিং ও কালিম্পং জেলায়। সোমবার থেকে উত্তরবঙ্গে বৃষ্টির পরিমাণ কমতে পারে।
ররিবার কলকাতার আকাশ দিনভর মেঘলা থাকতে পারে। দু-এক পশলা বৃষ্টিও হতে পারে। সোমবার থেকে আর বৃষ্টির সম্ভাবনা নেই। কলকাতার ক্ষেত্রে সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ৩৩ থেকে ৩৪ ডিগ্রি সেলসিয়াসের মধ্যে থাকবে। আর্দ্রতাজনিত অস্বস্তি বজায় থাকবে।