পৃথক রাজ্যের দাবিতে কোচবিহার জেলাশাসক দফতরে বিক্ষোভ দেখান জিসিপিএ এবং কেএসডিসি নামে দুই সংগঠনের কর্মীরা। এরপর ১১ ডিসেম্বর থেকে অনির্দিষ্টকালের জন্য ‘রেল রোকো আন্দোলন’ শুরু করেন তাঁরা। গ্রেটার কোচবিহার পিপলস অ্যাসোসিয়েশনের শীর্ষ নেতা বংশীবদন বর্মণের ঘোষণা মতো ১১ ডিসেম্বর থেকে ‘রেল রোকো আন্দোলন’ শুরু হয়। মঙ্গলবার রাত থেকেই বংশীবদন কর্মীসমর্থকদের নিয়ে জমায়েত শুরু করেন অসম-বাংলা সীমান্তে জোড়াই রেলস্টেশনে। এরপরই আজ থেকে বাংলা-অসম সীমান্তের জোরাই রেলওয়ে স্টেশনে রেল অবরোধ শুরু হয়। অসম ও পশ্চিমবঙ্গের সীমান্তে ট্রেন থমকে যায়। রেললাইনের ওপর প্ল্যাকার্ড, ফেস্টুন নিয়ে বসে পড়েন আন্দোলনকারীরা। রেল পুলিশ বাধা দিলেও গ্রেটার কোচবিহারে অ্যাসোশিয়েশনের সমর্থকরা রেললাইনে বসে থাকেন।