scorecardresearch
 

Asteroid Attack: গ্রহাণু আছড়ে পড়তে পারে! আমরা তৈরি? পরীক্ষা করলেন বিজ্ঞানীরা

Apophis প্রথম ২০০৪ সালে আবিষ্কৃত হয়েছিল। তার কিছুক্ষণ পরে দেখা যায় ২০২৯ বা তারও পরে পৃথিবীতে প্রভাব ফেলার সম্ভাবনা রয়েছে যে গ্রহাণুটির। তবে ১০০ বছর বা তারও সময় বেশি সময় ধরে সেটি কোনও বিপদ সৃষ্টি করেনি বলেই জানা গেছে।

Advertisement
প্রতীকী ছবি প্রতীকী ছবি
হাইলাইটস
  • গ্রহাণু হামলার আশঙ্কা
  • প্রতিরোধে কতোটা প্রস্তুত বিশ্ব?
  • চলছে বিজ্ঞানীদের অনুশীলন

ডাইনোসরের কথা মনে আছে? গ্রহাণুর আঘাতে পৃথিবী থেকে মুখ থেকে নিশ্চিহ্ন হয়ে গিয়েছে তারা। বর্তমানে পৃথিবীর দেশগুলি এমন প্রযুক্তি নিয়ে পরীক্ষা করছে যা মহাবিশ্বের মারাত্মক শক্তিগুলির মুখোমুখি হতে পারে। যেগুলি বারবার পৃথিবীর মধ্য দিয়ে যায় এবং লক্ষ লক্ষ কিলোমিটার দূরে থাকলেও, সেগুলিকে কখনও কখনও সম্ভাব্য বিপদ হিসাবেও ধরে নেওয়া হয়। এক্ষেত্রে যদি কোনও গ্রহাণু পৃথিবীর কাছাকাছি চলে আসে তাহলে তা শনাক্ত করতে এবং প্রতিরোধ করতে ১৮টি দেশে প্রতিনিধিদের নিয়ে একটি আন্তর্জাতিক মহড়া পরিচালিত হয়েছে৷

অংশগ্রহণকারীদের ইন্টারন্যাশনাল অ্যাস্টেরয়েড ওয়ার্নিং নেটওয়ার্ক (IAWN) এবং নাসার প্ল্যানেটারি ডিফেন্স কোঅর্ডিনেশন অফিস (PDCO) দ্বারা আয়োজিত গ্রহাণু শনাক্ত করার জন্য একটি টাস্ক দেওয়া হয়েছিল। অ্যাপোফিস পৃথিবীতে আঘাত করার পথে ছিল কিন্তু শেষ মুহূর্তে রক্ষা হয়। অনুশীলনের ফলাফল প্ল্যানেটারি সায়েন্স জার্নালে প্রকাশিত হয়েছে।

Apophis প্রথম ২০০৪ সালে আবিষ্কৃত হয়েছিল। তার কিছুক্ষণ পরে দেখা যায় ২০২৯ বা তারও পরে পৃথিবীতে প্রভাব ফেলার সম্ভাবনা রয়েছে যে গ্রহাণুটির। তবে ১০০ বছর বা তারও সময় বেশি সময় ধরে সেটি কোনও বিপদ সৃষ্টি করেনি বলেই জানা গেছে।

বিজ্ঞানী যে দের অনুমান ছিল যে গ্রহাণুটি ২০২০ সালে পৃথিবীর কাছাকাছি আসবে। সেই বছরের ৪ ডিসেম্বর এটি উজ্জ্বল হতে শুরু করে এবং অ্যারিজোনায় ক্যাটালিনা স্কাই সার্ভে দ্বারা প্রথম সনাক্ত করা হয়। যেহেতু অনুশীলনের জন্য কোনও রেকর্ড ছিল না, তাই এটি একেবারে নতুন সনাক্তকরণ হিসাবে নথিভুক্ত করা হয়।

আরও পড়ুনচলে গেলেন কেকে, শ্রোতাদের 'ইয়াদ আয়েঙ্গে ইয়ে পল'

 

Advertisement