scorecardresearch
 

Ayodhya Ram Mandir Pran Pratishtha: 'আমাদের মসজিদ ভেঙে তৈরি হয়েছে,' রাম মন্দির-নিন্দায় ৫৭ মুসলিম দেশ

বাবরি মসজিদ ভেঙে সেই স্থানে রাম মন্দির প্রতিষ্ঠার নিন্দা 'অর্গানাইজেশন অফ ইসলামিক কো-অপারেশন' (OIC)-র।সোমবার মহা ধুমধাম করে অযোধ্যায় রামলল্লার প্রাণ প্রতিষ্ঠা হয়। দেশজুড়ে রামের প্রাণ প্রতিষ্ঠা নিয়ে আড়ম্বর দেখা যায়। এর আঁচ পরে বিদেশেও। রাম মন্দির প্রতিষ্ঠার পর তীব্র প্রতিক্রিয়া জানিয়েছে ৫৭টি মুসলিম দেশের সংস্থা OIC। ওআইসি একটি বিবৃতি জারি করে বলে, 'আমরা ইসলামিক সাইট (বাবরি মসজিদ) ভেঙে নির্মিত এই মন্দিরের নিন্দা জানাই।'

Advertisement
OIC রাম লালার অভিষেকের প্রতিক্রিয়া জানায়। (ফাইল ফটো-X/@OIC_OCI) OIC রাম লালার অভিষেকের প্রতিক্রিয়া জানায়। (ফাইল ফটো-X/@OIC_OCI)
হাইলাইটস
  • বাবরি মসজিদ ভেঙে সেই স্থানে রাম মন্দির প্রতিষ্ঠার নিন্দা 'অর্গানাইজেশন অফ ইসলামিক কো-অপারেশন' (OIC)-র
  • সোমবার মহা ধুমধাম করে অযোধ্যায় রামলল্লার প্রাণ প্রতিষ্ঠা হয়
  • দেশজুড়ে রামের প্রাণ প্রতিষ্ঠা নিয়ে আড়ম্বর দেখা যায়

Ayodhya Ram Mandir Pran Pratishtha: বাবরি মসজিদ ভেঙে সেই স্থানে রাম মন্দির প্রতিষ্ঠার নিন্দা 'অর্গানাইজেশন অফ ইসলামিক কো-অপারেশন' (OIC)-র।সোমবার মহা ধুমধাম করে অযোধ্যায় রামলল্লার প্রাণ প্রতিষ্ঠা হয়। দেশজুড়ে রামের প্রাণ প্রতিষ্ঠা নিয়ে আড়ম্বর দেখা যায়। এর আঁচ পরে বিদেশেও। রাম মন্দির প্রতিষ্ঠার পর তীব্র প্রতিক্রিয়া জানিয়েছে ৫৭টি মুসলিম দেশের সংস্থা OIC। ওআইসি একটি বিবৃতি জারি করে বলে, 'আমরা ইসলামিক সাইট (বাবরি মসজিদ) ভেঙে নির্মিত এই মন্দিরের নিন্দা জানাই।'

প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীর উপস্থিতিতে সোমবার অযোধ্যায় পূর্ণ আচার-অনুষ্ঠানে করে রামলাল্লার অভিষেক অনুষ্ঠান সম্পন্ন হয়। রাম মন্দির নির্মাণে প্রধান অতিথি ছিলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী। আচার-অনুষ্ঠান মেনে সব আনুষ্ঠানিকতা সম্পন্ন করেন তিনি। পুজোর সময় রামলাল্লার মূর্তিও উন্মোচন করা হয়। অভিষেক অনুষ্ঠানের পর রামল্লার মূর্তির আরতি করেন প্রধানমন্ত্রী।

প্রাণ প্রতিষ্ঠা নিয়ে পাকিস্তানের বিদেশ মন্ত্রকও বাবরি মসজিদ ভেঙে রাম মন্দির উদ্বোধনের তীব্র নিন্দা করেন। বিবৃতি জারি করে তিনি বলেন, উন্মত্ত জনতা শতাব্দী প্রাচীন মসজিদটি ভেঙে দিয়েছে ডিসেম্বর ৬, ১৯৯২- এ।

আরও পড়ুন

OIC কী?
চারটি মহাদেশের ৫৭টি দেশের এই সংস্থাটি প্রায় ২ বিলিয়ন জনসংখ্যার প্রতিনিধিত্ব করে। ওআইসি রাষ্ট্রসঙ্ঘের পরে বিশ্বের দ্বিতীয় বৃহত্তম আন্তঃসরকারি গোষ্ঠী। এর সদর দপ্তর সৌদি আরবের জেদ্দা শহরে। ওআইসিকে উপসাগরীয় দেশ সৌদি আরব এবং তার মিত্রদের আধিপত্য বলে মনে করা হয়। এর উদ্দেশ্য আন্তর্জাতিক শান্তি ও সম্প্রীতি সৃষ্টির সময় মুসলমানদের রক্ষা করা।

ভারত ওআইসির সদস্য নয়
এই সংগঠনটি মুসলিম বিশ্বের সম্মিলিত কণ্ঠস্বর হিসেবে নিজেদের পরিচয় দেয়। ভারত বিশ্বের তৃতীয় বৃহত্তম মুসলিম জনসংখ্যার দেশ, কিন্তু তা সত্ত্বেও, ভারত OIC-এর সদস্য নয় বা এটি পর্যবেক্ষকের মর্যাদা পায়নি। ভারতকে এই সংস্থা থেকে দূরে রাখার চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে পাকিস্তান।

Advertisement

অনেক অ-মুসলিম দেশও ওআইসিতে পর্যবেক্ষকের মর্যাদা পেয়েছে। ২০০৫ সালে, রাশিয়াকে একটি পর্যবেক্ষক হিসাবে সংস্থায় অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছিল যদিও এর মাত্র ২৫ মিলিয়ন মুসলিম জনসংখ্যা রয়েছে। বৌদ্ধ অধ্যুষিত দেশ থাইল্যান্ডও ১৯৯৮ সালে এই মর্যাদা পায়।

Advertisement