scorecardresearch
 

Mark Zuckerberg : ক্ষমা চাইলেন জুকারবার্গ,'আপনার সঙ্গে যা হয়েছে তা কাম্য নয়', কেন বললেন মার্ক

ক্ষমা চাইলেন Meta সিইও এবং ফেসবুকের সহ-প্রতিষ্ঠাতা মার্ক জুকারবার্গ। বুধবার অনলাইনে শিশু সুরক্ষা সংক্রান্ত একটি শুনানি হচ্ছিল। সেই সময় শ্রোতাদের মধ্যে অনেকেই জুকারবার্গের বিরোধিতা করেন।

Advertisement
mark zuckerberg mark zuckerberg
হাইলাইটস
  • ক্ষমা চাইলেন Meta সিইও এবং ফেসবুকের সহ-প্রতিষ্ঠাতা মার্ক জুকারবার্গ
  • কেন ক্ষমা চাইলেন তিনি ? জেনে নিন

ক্ষমা চাইলেন Meta সিইও এবং ফেসবুকের সহ-প্রতিষ্ঠাতা মার্ক জুকারবার্গ। বুধবার অনলাইনে শিশু সুরক্ষা সংক্রান্ত একটি শুনানি হচ্ছিল। সেই সময় শ্রোতাদের মধ্যে অনেকেই জুকারবার্গের বিরোধিতা করেন। পোস্টার দেখাচ্ছিলেন। কীভাবে ইনস্টাগ্রাম আত্মহত্যা এবং শিশুদের প্ররোচিত করা হচ্ছে, তার বিরোধিতা করে জুকারবার্গ। তার প্রেক্ষিতেই জুকারবার্গ বলেন,'আপনাদের যে সব পরিস্থিতির মধ্য়ে দিয়ে যেতে হচ্ছে, তার জন্য আমি ক্ষমাপ্রার্থী।'

প্রসঙ্গত, ফেসবুক এবং ইনস্টাগ্রামের মূল সংস্থা meta এবং অন্য সোশ্যাল মিডিয়া প্ল্যাটফর্মগুলির বিরুদ্ধে প্রায় প্রশ্নের মুখে পড়তে হয়। ফেসবুকে বা ইনস্টাগ্রামে শিশুদের নিয়ে যে পোস্ট করা হয় সেগুলো নিয়েও প্রশ্ন ওঠে। বুধবার সংসদ সদস্যরা এমনই একটি মামলার শুনানি করছিলেন। তাতে মার্ক বলেন, বিষয়টা খুবই ভয়ানক।

পুরো ব্যাপারটা কী? আমেরিকান আইন প্রণেতারা 'বিগ টেক অ্যান্ড দ্য অনলাইন চাইল্ড যৌন শোষণ সংকট' ইস্যুতে মার্ক জুকারবার্গ এবং অন্য বড় সোশ্যাল মিডিয়া কোম্পানিগুলিকে প্রশ্ন করছিলেন। সাংসদরা এই প্রশ্নটি কেবল মেটা-এর সিইওকে নয়, টিকটক, ডিসকর্ড, এক্স এবং স্ন্যাপ-এর সিইওদের কাছেও করেন।

আরও পড়ুন

সাংসদরা যখন এসব কোম্পানির সিইওদের প্রশ্ন করছিলেন, তখন অনেকেই তাঁদের সন্তানদের ছবি নিয়ে উপস্থিত ছিলেন। তিনি একটি নীল ফিতা পরেছিলেন 'স্টপ অনলাইন হার্মস! Pass KOSA!'

KOSA মানে কিডস অনলাইন সেফটি অ্যাক্ট। যার অধীনে সোশ্যাল মিডিয়া কোম্পানিগুলোকে শিশুদের নিরাপত্তার জন্য বিশেষ যত্ন নিতে হয়। মার্ক জুকারবার্গ শুনানির জন্য পৌঁছানোর সঙ্গে সঙ্গেই তাঁকে সমালোচনার মুখে পড়তে হয়। যদিও ফেসবুক এই প্রথম সমালোচনার মুখে পড়ল না। এর আগেও একাধিকবার তাঁকে সমালোচিত হতে হয়। 

কী বললেন মার্ক জুকারবার্গ? 
মার্ক জুকারবার্গ বলেন, যাতে শিশু সুরক্ষা বিঘ্নিত না হয়, সেই কারণেই আমরা এত এত টাকা বিনিয়োগ করছি। আমরা চেষ্টা চালিয়ে যাব যাতে কোনও পরিবারকে এমন পরিস্থিতির মুখোমুখি হতে না হয়।' 

Advertisement

উল্লেখ্য, meta বেশ কয়েকটি ফেডারেল মামলার মুখোমুখি হয়েছে। কয়েক ডজন স্ট্যাটাসে ফেসবুক এবং ইনস্টাগ্রামের বিরুদ্ধে মনস্তাত্ত্বিক কারসাজির অভিযোগ আনা হয়েছে। সেই কারণে শিশুরা ইনস্টাগ্রাম ও ফেসবুকে আসক্ত হয়ে পড়ছে।

Advertisement