scorecardresearch
 

Russia-Ukraine Crisis: 'অবিলম্বে ফিরে আসুন,' ইউক্রেনে ভারতীয় পড়ুয়াদের বার্তা কেন্দ্রের

Russia-Ukraine crisis: ক্রমশ জটিল হচ্ছে ইউক্রেনের পরিস্থিতি। রাশিয়ান প্রেসিডেন্ট ভ্লদিমির পুতিনের মন্তব্য যেন উত্তেজনা আরও বাড়িয়ে দিয়েছে। এমন পরিস্থিতি ইউক্রেনে আটকে থাকা ভারতীয় পড়ুয়াদের ফিরিয়ে আনতে মরিয়া নয়া দিল্লি। ইউক্রেনে থাকা ভারতীয় দূতাবাসের তরফ থেকে একটি বিজ্ঞপ্তি জারি করা হয়েছে।

Advertisement
ইউক্রেন ছেড়ে আসার পরামর্শ। প্রতীকী ছবি ইউক্রেন ছেড়ে আসার পরামর্শ। প্রতীকী ছবি
হাইলাইটস
  • 'আর দেরি নয়, তাড়াতাড়ি ফিরে আসো,'
  • ইউক্রেনে থাকা পড়ুয়াদের বার্তা ভারতীয় দূতাবাসের
  • জানুন বিস্তারিত তথ্য

Russia-Ukraine crisis: ক্রমশ জটিল হচ্ছে ইউক্রেনের পরিস্থিতি। রাশিয়ান প্রেসিডেন্ট ভ্লদিমির পুতিনের মন্তব্য যেন উত্তেজনা আরও বাড়িয়ে দিয়েছে। এমন পরিস্থিতি ইউক্রেনে আটকে থাকা ভারতীয় পড়ুয়াদের ফিরিয়ে আনতে মরিয়া নয়া দিল্লি। ইউক্রেনে থাকা ভারতীয় দূতাবাসের তরফ থেকে একটি বিজ্ঞপ্তি জারি করা হয়েছে।

কী জানাচ্ছে দূতাবাস

সেখানে বলা হয়েছে, দূতাবাস পড়ুয়াদের থেকে প্রচুর ফোন পাচ্ছেন। অনলাইন ক্লাসের বিষয়ে ফোন আসছে। দূতাবাস এই বিষয়ে বিশ্ববিদ্যালয়গুলির সঙ্গে কথাবার্তা চালিয়ে যাচ্ছে। কিন্তু বর্তমান পরিস্থিতির দিকে তাকিয়ে সমস্ত পডুয়াদের ইউক্রেন ছাড়তে উপদেশ দেওয়া হচ্ছে। বিশ্ববিদ্যালয় থেকে এখনও পর্যন্ত কোনও নিশ্চিত কিছু জানা না গেলেও, আপাতত পড়ুয়াদের ইউক্রেন ছাড়তে বলা হচ্ছে। এর আগে ফেব্রুয়ারির ১৫ এবং ২০ তারিখও দূতাবাসের তরফ থেকে নোটিশ জারি করে সমস্ত পড়ুয়াকে ইউক্রেন ছাড়তে বলা হয়েছিল। প্রসঙ্গত, রাশিয়া-ইউক্রেনের বিতর্কের মাঝে মঙ্গলবার সকালে নয়াদিল্লি থেকে একটি বিমান ইউক্রেনের উদ্দেশ্যে যাত্রা করেছে আটকে পড়া ভারতীয়দের ফিরিয়ে নিয়ে আসতে। মোট ৩টি বিমান রওনা দেবে বলে জানা গিয়েছে। 

 

পুতিনের ঘোষণা

প্রসঙ্গত, সোমবার মধ্যরাতে একটি ঘোষণার মাধ্যমে পূর্ব ইউক্রেনের রুশপন্থী দুই অঞ্চলকে স্বাধীন ঘোষণা করলেন রুশ প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন। ওই অঞ্চলের বিচ্ছিন্নতাবাদী নেতাদের সঙ্গেও 'বন্ধুত্বপূর্ণ চুক্তি' স্বাক্ষরিত করেছেন। তাঁদের সবরকম সহযোগিতার জন্য প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন পুতিন। এ ব্যাপারে আগেই ফ্রান্স ও জার্মানিকে অবগত করা হয়েছে বলে জানিয়ে দিয়েছে ক্রেমলিন। ওই দুই অঞ্চল দোনেস্ক এবং লুগানস্ককে পৃথক দেশ হিসেবে স্বীকৃতি দেবে রাশিয়া বলে জানানো হয়েছে।

পরিস্থিতি আরও বিগড়ে যেতে পারে

Advertisement

স্কাই নিউজ অনুসারে পুতিন তাঁর ভাষণেবলেছিলেন যে ইউক্রেনের ন্যাটোতে যোগদান রাশিয়ার নিরাপত্তার জন্য সরাসরি হুমকি। সাম্প্রতিক ঘটনাগুলো ইউক্রেনে ন্যাটো সৈন্যদের দ্রুত মোতায়েনের কভার হিসেবে কাজ করেছে। তিনি দাবি করেছেন যে ইউক্রেনে ন্যাটো প্রশিক্ষণ কেন্দ্রটি ন্যাটো সামরিক ঘাঁটির সমতুল্য। ইউক্রেনের সংবিধান বিদেশী সামরিক ঘাঁটির অনুমতি দেয় না। জাতির উদ্দেশে ভাষণ দিতে গিয়ে রুশ প্রেসিডেন্ট আরও বলেন, ইউক্রেন পারমাণবিক অস্ত্র তৈরির পরিকল্পনা করছে।

Advertisement