scorecardresearch
 

B-21 Raider Bomber: রাডারে ধরা পড়ে না, পৃথিবীর সবচেয়ে বিপজ্জনক বোমারু বিমান আসছে USA-র হাতে

এটি তৈরি করেছে নর্থরোপ গ্রুম্যান কোম্পানি। বাস্তবে এখন পর্যন্ত কোনও দেশে এমন বোমারু বিমান নেই। এটা সম্পূর্ণ ডিজিটাল। এটি একটি দূরপাল্লার স্ট্রাইক বোমারু বিমান। এর আশেপাশে এমন সব উপকরণ ও ধাতু ব্যবহার করা হয়েছে, যা রাডারে ধরা পড়ে না।

Advertisement
রাডারে ধরা পড়ে না, পৃথিবীর সবচেয়ে বিপজ্জনক বোমারু বিমান আসছে USA-র হাতে রাডারে ধরা পড়ে না, পৃথিবীর সবচেয়ে বিপজ্জনক বোমারু বিমান আসছে USA-র হাতে

বিশ্বের সবচেয়ে আধুনিক, বিপজ্জনক ও নীরবে আক্রমণকারী বোমারু বিমানের ফ্লাইটের প্রথম ছবি প্রকাশ করেছে আমেরিকা। এটি ষষ্ঠ প্রজন্মের স্টিলথ বোমারু বিমান B-21 রাইডার। মার্কিন বিমান বাহিনী ২০২৫-২৬ সালের মধ্যে এরকম ১০০টি বোমারু বিমান কিনবে। যা ২০২৩০ সালের মধ্যে B-2 এবং B1-B বোমারু বিমানের জায়গায় মোতায়েন করা হবে।

আমেরিকার দাবি আজ পর্যন্ত এমন বোমারু বিমান তৈরি হয়নি। এর সবচেয়ে বড় বৈশিষ্ট্য হল এটি কোনও রাডারে ধরা পড়ে না। তার মানে সে শত্রুর বাড়িতে গিয়ে বোমা ফেলবে। কেউ এটার কথাও শুনবে না। আমেরিকা ৩০ বছরের মধ্যে প্রথমবারের মতো একটি স্টিলথ বোমারু বিমান তৈরি করেছে।

রাডারে ধরা পড়ে না

এটি তৈরি করেছে নর্থরোপ গ্রুম্যান কোম্পানি। বাস্তবে এখন পর্যন্ত কোনও দেশে এমন বোমারু বিমান নেই। এটা সম্পূর্ণ ডিজিটাল। এটি একটি দূরপাল্লার স্ট্রাইক বোমারু বিমান। এর আশেপাশে এমন সব উপকরণ ও ধাতু ব্যবহার করা হয়েছে, যা রাডারে ধরা পড়ে না।

আরও পড়ুন

২০০০ কিমি/ঘন্টা বেগে উড়বে 
প্র্যাট অ্যান্ড হুইটনির F135-PW-100 ইঞ্জিন পরিবর্তন করা হয়েছে এবং B-21 রাইডার স্টিলথ বোমারু বিমানে ইনস্টল করা হয়েছে। অর্থাৎ এটি প্রায় ২০০০ কিমি/ঘন্টা বেগে উড়তে সক্ষম হবে। এই গতি বোমারু বিমানের জন্য বেশ দ্রুত বলে মনে করা হয়। এটি সম্ভবত এর চেয়ে বেশি গতিতে উড়বে কারণ সংস্থাটি প্রকাশ করেনি।

এই বোমারু বিমানটি ৫০ থেকে ৬০ হাজার ফুট উচ্চতায় উড়তে সক্ষম। এই বোমারু বিমানের পাশাপাশি আমেরিকা নতুন যুগের দূরপাল্লার যুদ্ধবিমানও তৈরি করছে। যার নাম দেওয়া হয়েছে পেনিট্রেটিং কাউন্টার এয়ার। নতুন ফাইটার জেটের সাথে এই বোমারু বিমান বিশ্বের যে কোন কোণে ধ্বংসযজ্ঞ চালাতে সক্ষম।

Advertisement
রাডারে ধরা পড়ে না, পৃথিবীর সবচেয়ে বিপজ্জনক বোমারু বিমান আসছে USA-র হাতে

অনেক ধরনের অস্ত্র দিয়ে সজ্জিত করা যেতে পারে
এটি প্রচলিত এবং পারমাণবিক উভয় অস্ত্রেই সজ্জিত হতে পারে। এটি ওপেন সিস্টেম আর্কিটেকচার দিয়ে নির্মিত। অর্থাৎ যেকোনো সময় যে কোনও ধরনের আপডেট করা যাবে এতে। এটি একটি ডিজিটাল বোমারু বিমান। অর্থাৎ এতে যে সফটওয়্যার, টেকনোলজি, ইঞ্জিনিয়ারিং ইন্সটল করা হয়েছে, সব কিছু এক জায়গায় বসেই নিয়ন্ত্রণ করা যায়।

১৯৪২ সালের এপ্রিলে জাপানে পরিচালিত অভিযানের কারণে এটির নামকরণ করা হয়েছে রেইডার। যার নেতৃত্বে ছিলেন লেফটেন্যান্ট কর্নেল জেমস জিমি ডুলিটল। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধে এই দিনটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ছিল। এটি ২০২৬ এবং ২০২৭ এর মধ্যে মার্কিন বিমান বাহিনীতে যোগ দিতে পারে।

 

Advertisement