Advertisement

করোনা আক্রান্ত এবার দেশের তথ্যমন্ত্রী, ৪ লক্ষের পথে মোট সংক্রমণ

গত ৮ মার্চ বাংলাদেশে প্রথমবারের মতো করোনা শনাক্ত হয়। এর ১০ দিন পর ১৮ মার্চ প্রথম করোনা আক্রান্ত রোগীর মৃত্যু হয়। এরপর থেকেই দেশে করোনার প্রকোপ বাড়তে থাকে।

হাসান মাহমুদ
Aajtak Bangla
  • কলকাতা,
  • 17 Oct 2020,
  • अपडेटेड 12:08 PM IST
  • সংক্রমণের শিকার এবার দেশের তথ্যমন্ত্রী
  • তবে তাঁর শারীরিক অবস্থা ভালোই রয়েছে
  • এদিকে দেশে করোনাজয়ী সংখ্যা ৩ লক্ষ ছাড়িয়েছে

করোনা কাউকে ছেড়ে কথা বলছে না। রাজা-উজির থেকে আমজনতা, সামাজিক দূরত্ব বিঘি না মানলেই  এই ভাইরাস থাবা বসাচ্ছে শরীরে। এবার করোনা সংক্রমণের শিকার হলেন বাংলাদেশের তথ্যমন্ত্রী ড. হাসান মাহমুদ। রাজধানী ঢাকার একটি বেসরকারি হাসপাতালে তাঁর চিকিৎসা চলছে। 

তবে করোনায় আক্রান্ত হলেও দেশের তথ্যমন্ত্রীর শারীরিক অবস্থা ভালোই আছে বলে জানিয়েছেন তাঁর জনসংযোগ আধিকারিক মীর আকরাম উদ্দিন । করোনা কালে বাংলাদেশে লকডাউন চলার সময়েও নিজের দায়িত্ব পালন করে গেছেন আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক তথা দেশের  তথ্যমন্ত্রী ড. হাসান মাহমুদ। মন্ত্রকের কাজ থেকে  এলাকায় ত্রাণ বিলি, প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশকে বাস্তবায়ন করা সহ নানা কাজে প্রতিটি দিনই ব্যস্ততার মধ্যে কাটাতে হয়েছে তথ্যমন্ত্রীকে।

এদিকে বাংলাদেশে মোট করোনা আক্রান্তের সংখ্যা এবার ৪ লক্ষ ছুঁই ছুঁই। দেশে এখনও পর্যন্ত সংক্রমণের শিকার ৩ লক্ষ ৮৬ হাজার ৮৬ জন। মারণ করোনা প্রাণ কেড়েছে ৫,৬২৩ জনের। 

সারাদেশে গত ২৪ ঘণ্টায় এক হাজার ৫০৯ জন করোনা আক্রান্ত রোগী সুস্থ হয়েছেন। এ নিয়ে দেশে করোনা আক্রান্ত রোগীর সুস্থ হওয়ার সংখ্যা ৩ লাখ ছাড়িয়েছে। দেশে মোট সুস্থের সংখ্যা দাঁড়াল ৩ লাখ ৭৩৮ জনে। আর গত ২৪ ঘণ্টায় আক্রান্ত হয়েছেন এক হাজার ৫২৭ জন।

গত ২৪ ঘণ্টায় বাংলাদেশে  এক হাজার ৫০৯ জন করোনা আক্রান্ত রোগী সুস্থ হয়েছেন। এই  নিয়ে দেশটিতে  করোনা আক্রান্ত রোগীর সুস্থ হওয়ার সংখ্যা ৩ লাখ ছাড়িয়েছে। বাংলাদেশে মোট করোনাজয়ীর সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ৩ লাখ ৭৩৮ জন।

গত ৮ মার্চ বাংলাদেশে প্রথমবারের মতো করোনা শনাক্ত হয়। এর ১০ দিন পর ১৮ মার্চ প্রথম করোনা আক্রান্ত রোগীর মৃত্যু হয়। এরপর থেকেই দেশে করোনার প্রকোপ বাড়তে থাকে। ধীরে ধীরে এক, দুই ও তিন লাখ পর্যন্ত ছাড়িয়ে যায় করোনা আক্রান্ত রোগীর সংখ্যা। তবে করোনা রোগীদের চিকিৎসায় বাংলাদেশ সরকারের পক্ষ থেকে নেওয়া হয়েছে নানা উদ্যোগ। আক্রান্ত রোগীদের চিকিৎসা দেওয়া হচ্ছে দেশের বিভিন্ন সরকারি-বেসরকারি করোনা ডেডিকেটেড হাসপাতালে।

Advertisement

Read more!
Advertisement

RECOMMENDED

Advertisement