Advertisement

Bangladesh: দুষ্কৃতী হামলায় প্রয়াত বাংলাদেশের সাংবাদিক, তদন্তে পুলিশ

বাংলাদেশের জামালপুর জেলায় দুষ্কৃতিদের হামলায় মৃত সাংবাদিক গোলাম রব্বানি নাদিম। বুধবার গুরুতর জখম হন। বৃহস্পতিবার ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে মৃত্যু হয় তাঁর।

সাংবাদিক গোলাম রব্বানি নাদিম
শাহিদুল হাসান খোকন
  • ঢাকা ,
  • 15 Jun 2023,
  • अपडेटेड 10:05 PM IST
  • বাংলাদেশের জামালপুর জেলায় দুষ্কৃতিদের হামলায় মৃত সাংবাদিক গোলাম রব্বানি নাদিম
  • বুধবার গুরুতর জখম হন
  • বৃহস্পতিবার ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে মৃত্যু হয় তাঁর

Bangladesh: বাংলাদেশের জামালপুর জেলায় দুষ্কৃতিদের হামলায় মৃত সাংবাদিক গোলাম রব্বানি নাদিম। বুধবার গুরুতর জখম হন। বৃহস্পতিবার ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে মৃত্যু হয় তাঁর। ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পুলিশ ক্যাম্পের এসআই মো. রফিকুল ইসলাম জানান, বৃহস্পতিবার বেলা ১১টার দিকে নাদিমকে হাসপাতালের ৮ নম্বর ওয়ার্ডে ভর্তি করানো হয়। সেখানে চিকিৎসাধীন অবস্থায় বেলা পৌনে ৩টের দিকে তিনি মারা যান।

গোলাম রব্বানী নাদিম (৪৫) বাংলাদেশের জামালপুরের জেলা প্রতিনিধি ছিলেন। বুধবার রাত ১০টায় জামালপুরের বকশীগঞ্জ উপজেলায় পাটহাটি এলাকায় হামলায় গুরুতর আহত হয়েছেন বলে জানান বকশীগঞ্জ থানার ওসি সোহেল রানা। 

ওসি সোহেল রানা জানান, নিজের কাজ শেষে রাতে বাড়িতে ফেরার সময় ১০-১২ জন দুষ্কৃতিরা তাঁর ওপর হামলা চালায়। পরে স্থানীয় সাংবাদিক এবং পথচারীরা তাঁকে উদ্ধার করে প্রথমে বকশীগঞ্জ উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে যান। সেখান থেকে রাতেই তাঁকে জামালপুর জেনারেল হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। অবস্থার অবনতি হওয়ায় বৃহস্পতিবার সকালে তাকে ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়। নাদিমের পুত্র আব্দুল্লাহ আল মামুন রিফাতের অভিযোগ, সংবাদ প্রকাশের জেরে বকশীগঞ্জ উপজেলার সাধুরপাড়া ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মাহমুদুল আলম বাবুর লোকজন তাঁর বাবার ওপর এই হামলা চালিয়েছে বলে জানান। 

নাদিমের স্ত্রী মনিরা বেগম হামলাকারীদের দ্রুত আইনের আওতায় আনার দাবি জানিয়েছেন। তবে সাধুরপাড়া ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান মাহমুদুল আলম বাবু অভিযোগ অস্বীকার করেছেন। তিনি বলেন, তার সঙ্গে সাংবাদিক গোলাম রব্বানি নাদিমের কোনও শত্রুতা নেই।

এর আগে গত ১১ এপ্রিলও নাদিমের ওপর একবার হামলার ঘটনা ঘটে। সংবাদ প্রকাশকে কেন্দ্র করে তার ওপর ওই হামলা করা হয়েছিল বলে পরিবার ও স্থানীয় সাংবাদিকদের ভাষ্য।

Advertisement

TAGS:
Read more!
Advertisement

RECOMMENDED

Advertisement