Advertisement

Bangladesh: কলকাতা ও আগরতলা থেকে দুই কূটনীতিবিদকে ফিরিয়ে নিল বাংলাদেশ

ক্রমেই বাড়ছে ভারত ও বাংলাদেশের মধ্যে উত্তেজনা। এমন পরিস্থিতিতে বাংলাদেশের ইউনূস সরকার ভারত থেকে তাদের দুই রাষ্ট্রদূতকে ফিরিয়ে নিয়েছে। ত্রিপুরার আগরতলায় বাংলাদেশ সহকারী হাইকমিশনে হামলা এবং কলকাতায় বাংলাদেশ ডেপুটি হাইকমিশনের দফতরের সামনে বিক্ষোভের পর এই সিদ্ধান্ত। দুই কূটনীতিবিদকে ঢাকায় ফিরিয়ে নিয়েছে বাংলাদেশ।

Aajtak Bangla
  • কলকাতা,
  • 06 Dec 2024,
  • अपडेटेड 7:33 AM IST

ক্রমেই বাড়ছে ভারত ও বাংলাদেশের মধ্যে উত্তেজনা। এমন পরিস্থিতিতে বাংলাদেশের ইউনূস সরকার ভারত থেকে তাদের দুই রাষ্ট্রদূতকে ফিরিয়ে নিয়েছে। ত্রিপুরার আগরতলায় বাংলাদেশ সহকারী হাইকমিশনে হামলা এবং কলকাতায় বাংলাদেশ ডেপুটি হাইকমিশনের দফতরের সামনে বিক্ষোভের পর এই সিদ্ধান্ত। দুই কূটনীতিবিদকে ঢাকায় ফিরিয়ে নিয়েছে বাংলাদেশ।

সম্প্রতি ত্রিপুরার রাজধানী আগরতলায় বাংলাদেশের অফিস ভাঙচুর করা হয়। এ ঘটনায় ৭ জনকে আটক করা হয়েছে। ক্যাম্পাসে অনুপ্রবেশের অভিযোগে ৪ পুলিশ কর্মীর বিরুদ্ধেও ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। এরপরই বাংলাদেশে নিযুক্ত ভারতীয় হাইকমিশনারকে তলব করে সেদেশের সরকার। এছাড়া আগরতলায় কনস্যুলার সার্ভিস বন্ধের ঘোষণা করে বাংলাদেশ। এরপর এখন বাংলাদেশ ত্রিপুরা থেকে তাদের কূটনীতিবিদকে প্রত্যাহার করেছে।

বাংলাদেশের বিদেশ মন্ত্রক সূত্রে খবর, ইতিমধ্যেই পশ্চিমবঙ্গ থেকে কূটনীতিবিদরা বাংলাদেশে ফিরে গিয়েছেন। অন্যদিকে ত্রিপুরার সহকারী হাইকমিশনারও আজ ঢাকায় ফিরে আসবেন বলে আশা করা হচ্ছে। সূত্রের খবর, গত মঙ্গলবার কলকাতায় বাংলাদেশের ভারপ্রাপ্ত ডেপুটি হাইকমিশনার শিকদার মোহাম্মদ আশরাফুর রহমান এবং ত্রিপুরায় সহকারী হাইকমিশনার আরিফুর রহমানকে জরুরি ভিত্তিতে ঢাকায় ফিরে যাওয়ার নির্দেশ দেওয়া হয়।

অন্যদিকে ঢাকায় স্ত্রীর ভারতীয় শাড়ি পুড়িয়ে ভারতের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ জানিয়েছেন বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলের (বিএনপি) সিনিয়র যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক রুহুল কবির রিজভী। বিক্ষোভ চলাকালীন রিজভী তাঁর কর্মীসহ সকলকে ভারতীয় পণ্য বয়কট করার আহ্বান জানান। বিএনপি নেতা রিজভী সম্প্রতি ত্রিপুরার রাজধানীতে অবস্থিত বাংলাদেশের সহকারী হাইকমিশনে ভাঙচুর এবং বাংলাদেশের পতাকার অবমাননার নিন্দা জানিয়ে ভারতের বিরুদ্ধে এই প্রতিবাদ করেন। পড়ুন: Bangladesh: 'এক বেলা খাব... স্ত্রীর ভারতীয় শাড়ি জ্বালিয়ে 'নাটক' বিএনপি নেতার

সংবাদমাধ্যমের রিপোর্ট অনুযায়ী, প্রতিবাদের সময়, রিজভী প্রকাশ্যে তাঁর স্ত্রীর ভারতীয় শাড়ি পুড়িয়ে দেন। সেদেশের মানুষকে ভারত থেকে আসা জিনিস না কেনার বার্তা দেন। রিজভী বলেন, যারা আমাদের জাতীয় পতাকা ছিঁড়েছে তাদের কোনও জিনিসপত্র আমরা নেব না।

Advertisement

 

TAGS:
Read more!
Advertisement

RECOMMENDED

Advertisement