Advertisement

১১ মাস ধরে নিখোঁজ কিশোরী, প্রেমিকের বাড়ির সেপটিক ট্যাঙ্কে মিলল দেহ

বাংলাদেশের মাদারীপুরের কালকিনিতে হঠাৎই নিখোঁজ হয়ে গিয়েছিল দ্বাদশ শ্রেণির ছাত্রী মুর্শিদা আক্তার। অবশেষে ১৭ বছরের ওই ছাত্রীর দেশ উদ্ধার করল পুলিশ। নিখোঁজের ঘটনার তদন্তে মুর্শিদার প্রেমিক শাহাবুদ্দিন আকনকে জিজ্ঞাসাবাদ করেই হল রহস্যের সন্ধান। বালিগ্রাম ইউনিয়নের পূর্ব বোতলা এলাকায় শাহাবুদ্দিনের বাড়ির সেপটিক ট্যাঙ্ক থেকে মুর্শিদার পচাগলা দেহ উদ্ধার হল।

প্রতীকি ছবি
Aajtak Bangla
  • ঢাকা,
  • 10 Jan 2021,
  • अपडेटेड 4:51 PM IST
  • ডাক্তার দেখাতে বেরিয়েছিল দশম শ্রেণির ছাত্রী
  • তারপর থেকে আর খোঁজ মিলছিল না
  • বছর পঁচিশের প্রেমিকের বাড়ির সেপটিকে ট্যাঙ্কে মিলল পচাগলা দেহ

বাংলাদেশের মাদারীপুরের কালকিনিতে হঠাৎই নিখোঁজ হয়ে গিয়েছিল দ্বাদশ শ্রেণির ছাত্রী মুর্শিদা আক্তার। অবশেষে ১৭ বছরের ওই ছাত্রীর দেশ উদ্ধার করল পুলিশ। নিখোঁজের ঘটনার তদন্তে মুর্শিদার প্রেমিক শাহাবুদ্দিন আকনকে জিজ্ঞাসাবাদ করেই হল রহস্যের সন্ধান।  বালিগ্রাম ইউনিয়নের পূর্ব বোতলা এলাকায় শাহাবুদ্দিনের বাড়ির সেপটিক ট্যাঙ্ক থেকে মুর্শিদার পচাগলা দেহ উদ্ধার হল।

সুন্দরবন বাঁচাতে দেড়শ কোটি টাকার প্রকল্প , কাজ পাবেন ৩০ লাখ মানুষ

তদন্তে নেমে পুলিশ জানতে পারে পূর্ব বোতলা গ্রামের মজিদ আকনের ছেলে শাহাবুদ্দিন আকনের সঙ্গে একই গ্রামের চাঁন মিয়া হাওলাদারের মেয়ে মুর্শিদা আক্তারের একটা সম্পর্ক গড়ে উঠেছিল। দু'জনের বিয়ের কথাও চলছিল। এরমধ্যেই গতবছর ১৮ ফেব্রুয়ারি  মুর্শিদা ডাক্তার দেখাতে বাড়ি থেকে বের হয়। তারপর থেকেই আর কোনও খোঁজ মিলছিল না। পরের দিন ১৯ ফেব্রুয়ারি ডাসার থানায় মুর্শিদার পরিবার তাঁর নিখোঁজের ডায়রি করে। দীর্ঘদিন মুর্শিদার কোনো খোঁজ না পাওয়ায় গত বছরের ৪ মার্চ মুর্শিদার মা মাহিনুর বেগম  শাহাবুদ্দিন আকন-সহ পাঁচজনের বিরুদ্ধে অপহরণের মামলা করে। দীর্ঘদিন মামলার তদন্তে কোনো অগ্রগতি না হওয়ায় গত ১৮ ডিসেম্বর মামলার তদন্তভার ডিবি পুলিশকে দেওয়া হয়। গত ৩১ ডিসেম্বর এই মামলার প্রধান আসামি শাহাবুদ্দিন আকন আদালতে আত্মসমর্পণ করে। এরপর পুলিশি জেরায় সে স্বীকার করে  তাঁর বাড়ির সেপটিক ট্যাঙ্কে মুর্শিদার লাশ লুকিয়ে রাখা আছে। শনিবার রাতে ওই স্কুলছাত্রীর প্রেমিকের বাড়ির সেপটিক ট্যাঙ্ক থেকে অবশেষে তার দেহ উদ্ধার করা হল।

মুর্শিদা আক্তার

বৌভাতে প্রীতিভোজে কম পড়েছে মাংস! বর ও কনেপক্ষের সংঘর্ষ প্রাণ গেল কাকার

মুর্শিদার মা মাহিনুর বেগম জানান, সেদিন শাহাবুদ্দিনের সঙ্গেই ডাক্তার দেখাতে বেরিয়েছিল সে। মামলার তদন্তকারী আধিকারিক তারিকুল ইসলাম জানিয়েছেন,দেহটি দীর্ঘ ১১ মাস সেপটিক ট্যাঙ্কের  নিচে থেকে পচে–গলে গেছে। মুর্শিদার পোশাকও ব্যাগও উদ্ধার হয়েছে। দেহটির ডিএনএ পরীক্ষার করে দেখা হচ্ছে ।

Advertisement

Read more!
Advertisement

RECOMMENDED

Advertisement