Advertisement

ওটিটি

Johny Bonny: প্রথমবার জুটিতে দেবাশিস- স্বস্তিকা! নতুন সিরিজে একসঙ্গেই রহস্যের সমাধান করবে জনি- বনি?

Aajtak Bangla
  • কলকাতা ,
  • 22 Jun 2022,
  • Updated 5:00 PM IST
  • 1/14

এবার জুটিতে দেখা যাবে অভিনেতা দেবাশিস মণ্ডল, স্বস্তিকা দত্তকে। আসছে নতুন ওয়েব সিরিজ 'জনি বনি'। অভিজিৎ চৌধুরীরর পরিচালনায় ও 'মিল্কিওয়ে ফিল্মস'-র প্রযোজনায়, ক্লিক ওটিটি প্ল্যাটফর্মে আসছে এই সিরিজ। 
 

  • 2/14

দেবাশিস, স্বস্তিকা ছাড়াও এই সিরিজে অভিনয় করেছেন অঙ্কিত মজুমদার, কমলেশ্বর মুখোপাধ্যায়, লোকনাথ দে, অনির্বাণ ভট্টাচার্য, যুধাজিৎ সরকার, শুভস্মিতা মুখোপাধ্যায়, পুষ্পিতা মুখোপাধ্যায়, জয়তী চক্রবর্তী, অভ্যুদয় দে এবং তুষিতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের মতো শিল্পীরা। 
 

  • 3/14

পুলিশ অফিসারের চরিত্রে অভিনয় করছেন দেবাশিস মণ্ডল এবং তার স্ত্রীয়ের ভূমিকায় দেখা যাবে স্বস্তিকা দত্তকে। তরুণ পুলিশ অফিসার জনার্দন দাস ওরফে জনি চায় বড় কোনও তদন্তের দায়িত্ব পেতে। তবে বড় কেস তো দূর, জনির পোস্টিং হয় স্থানীয় রাজনীতিবিদ প্রমোদ সেনের বাড়ির নিরাপত্তার তদারকির দায়িত্বে। 
 

  • 4/14

প্রমোদ সেনের স্ত্রী সুরমা, জনিকে বাড়ির ছেলের মতো ভালোবাসেন বলে দাবী করেন। প্রমোদের আপত্তি থাকা সত্ত্বেও, বাড়ির বাজার করা থেকে পোষ্য কুকুরের দেখাশুনো, সব রকমের গৃহস্থালি কাজ করাই জনির প্রধান দায়িত্ব হয়ে দাঁড়ায়।
 

  • 5/14

বার বার চেষ্টা করা সত্ত্বেও জনি কিছুতেই থানা থেকে দায়িত্ব পরিবর্তন করতে পারে না। জনিকে তার স্ত্রী আঁখির কাছে কাজ সংক্রান্ত মিথ্যে বলতে হয়। কারণ আর যাই ঘটুক, জনি কিছুতেই আঁখির চোখে ছোটো হতে পারবে না। 
 

  • 6/14

এর মধ্যে আঁখির দিদির ছেলে, তেরো বছরের বনি, দুর্গাপুরে ওর বাড়ি থেকে পালিয়ে জনিদের বাড়িতে এসে হাজির হয়। কলকাতার একটি দাবা টুর্নামেন্ট খেলতে চায় সে। 
 

  • 7/14

জনি এবং বনির মধ্যে সম্পর্কটা একটু গোলমেলে, অনেকটা 'টম অ্যান্ড জেরি'র মতো। জনি চায় বনি বড়দের শাসন মেনে কাজ করুক। কিন্তু বনি কিছুতেই বিশ্বাস করে না ছোটরা বড়দের থেকে কম বোঝে। জনি আঁখিকে কাজ সংক্রান্ত মিথ্যে বললেও, বনি সত্যি ফাঁস করে দেয়। 
 

  • 8/14

একদিন হঠাৎ তিন দুষ্কৃতী প্রমোদ সেনের বাড়িতে হামলা করে এবং জনি অসীম সাহসিকতার পরিচয় দিয়ে নিজে গুলি খেয়ে প্রমোদ সেনদের বাঁচিয়ে দেয়। কিন্তু ঘটনার পর থেকে প্রমোদ সেনের মেয়ে রিমিরও খোঁজ পাওয়া যায় না। এই ঘটনার তদন্ত ভার পড়ে জনির ওপর। 
 

  • 9/14

জনি তদন্ত করতে শুরু করে ক্রমশ বুঝতে পারে অত্যন্ত প্রভাবশালী কিছু মানুষ গোটা ঘটনাটার সঙ্গে জড়িয়ে এবং স্থানীয় থানা আসলে চায় না এই ঘটনার সমাধান হোক। ঠিক সেই সময় বনির দাবা টুর্নামেন্ট শুরু হয়। 
 

  • 10/14

জনি কি পারবে তার কেরিয়ারের প্রথম কেসের তদন্ত করতে? অন্যদিকে বনি কি পারবে দাবা টুর্নামেন্টে জিতে নিজেকে প্রমাণ করতে? নাকি লক্ষ্য পূরণ করতে একে অন্যের সাহায্য নিতে হবে তাদের? পরতে পরতে রহস্য, দাবার চাল, অলীক স্বপ্ন ছুঁতে চাওয়া এক পুলিশ অফিসার এবং এক কিশোরের গল্প 'জনি বনি'।
 

  • 11/14

এই সিরিজের চিত্রগ্রহণের দায়িত্ব পালন করেছেন শুভদীপ দে এবং সঙ্গীত আকিব হায়াতের। পরিচালনার পাশাপাশি 'জনি বনি'-র কাহিনী ও চিত্রনাট্য লিখেছেন অভিজিৎ চৌধুরী। এর আগে 'আস্তে লেডিস', 'মানভঞ্জন', 'একেনবাবু ও ঢাকা রহস্য'-র মতো একাধিক কাজ পরিচালনা করেছেন অভিজিৎ। 
 

  • 12/14

অভিজিৎ চৌধুরী জানালেন, "জনি একজন তরুণ পুলিশ অফিসার এবং বনি একজন কিশোর দাবা খেলোয়াড়। তাই সিরিজিটিতে একদিকে যেমন আমাদের দেশের পুলিশি ব্যবস্থার বিভিন্ন দিক ও প্রসঙ্গ উঠে এসেছে, অন্যদিকে দাবা খেলার প্রচুর খুঁটিনাটি একই সঙ্গে সিরিজিটির গল্পে এসেছে। বেশ কিছু প্রাক্তন পুলিশ অফিসার যেমন আমাদের সাহায্য করেছেন, পুলিশের সঙ্গে সমাজের বিভিন্ন অংশের সমীকরণ বুঝতে। একইভাবে কিছু খ্যাতনামা দাবাড়ু আমাদের সাহায্য করেছেন দাবা খেলাকে নিখুঁতভাবে গল্পে চিত্রায়ন করতে । বিশেষত আমরা অত্যন্ত কৃতজ্ঞ গ্র্যান্ডমাস্টার দিব্যেন্দু বড়ুয়া এবং তাঁর চেস  অ্যাকাডেমির কাছে, আমাদের নানাভাবে সাহায্য করার জন্য।" 
 

  • 13/14

দেবাশিস মণ্ডল জানান, "জনার্দন দাসের চরিত্রটির সঙ্গে আমি অনেকাংশেই মিল খুঁজে পেয়েছি। ভাবনাচিন্তা, আদর্শ, ব্যক্তিগত জীবন ও পারিপার্শ্বিক পরিস্থিতিগত টানাপোড়েনের যে মানসিক অবস্থার মধ্যে দিয়ে জনি যায় তার সঙ্গে বহু অংশেই  আমি সমানুভূতি অনুভব করি। যথেষ্ট চাপের মধ্যে শ্যুটিং হলেও জনার্দন চরিত্রটি করা আমার জন্য একটি অনবদ্য যাত্রা ছিল। চরিত্রটি এই সিরিজের চিত্রনাট্যকার এবং পরিচালক অভিজিৎ চৌধুরীর ভাবনা থেকে উঠে এসেছে । তাই তাঁর সঙ্গেই এই গল্প নিয়ে আলোচনার সময় বুঝতে পারি, এই চরিত্রের মূল দ্বন্দ্ব, যা আমাদেরই সামাজিক এবং ব্যক্তিগত জীবনের থেকে অনুপ্রেরণা নিয়ে তৈরি। যে কারণে এই চরিত্রের সঙ্গে অনেকটাই একাত্ম হতে পেরেছিলাম। বাকিটা কল্পনার ভিত্তিতে এই চরিত্রটিকে একটি বাস্তবিক রূপ দিতে সাহায্য করেছে।"
 

  • 14/14

স্বস্তিকা দত্তের কথায়, "জনি বনি-নিয়ে আমার উৎসাহ অনেক বেশি কারণ প্রথম একটা ক্রাইম থ্রিলার সিরিজের আমি অংশ এবং আমার প্রথম কাজ ক্লিকের সঙ্গে। গোটা টিমটা এত ভাল যে, কাজটা করতে দারুণ লেগেছে। এছাড়া অভিজিৎ স্যারের নির্দেশনায় এই কাজ করতে পেরেছি তাই, ক্লিকের কাছে আমি আন্তরিকভাবে কৃতজ্ঞ। এই গল্পটা একেবারে ভিন্ন। এছাড়া দেবাশিস কতটা গুণী শিল্পী, সকলেই জানেন। ও খুব ভাল মানুষ এবং কাজটা জানে। সব মিলিয়ে খুব মজা হয়েছে শ্যুটিংয়ের সময়ও। অনেকটা সময় নিয়ে বানানো হয়েছে এই সিরিজটা। তাই আশা করি দর্শকদের খুব ভাল লাগবে।"    
 

Advertisement
Advertisement