Advertisement

Jeetu Kamal-Nabanita Das: 'রেপ করে দেব', পুলিশের সামনেই হুমকি জিতু কামালের স্ত্রী নবনীতাকে

Jeetu Kamal-Nabanita Das: এবার পুলিশি হেনস্তা ও অসহযোগিতার অভিযোগ অভিনেতা জিতু কামাল (Jeetu Kamal) ও নবনীতা দাসের (Nabanita Das)। বুধবারই উস্তাদ রশিদ খানের পরিবারকে পুলিশি হেনস্তার অভিযোগ ঘিরে শোরগোল তৈরি হয়। এই ঘটনার ২৪ ঘণ্টা কাটতে না কাটতেই ফের প্রশ্নের মুখে পুলিশ প্রশাসন। 

অভিনেতা জিতু কমল ও নবনীতা দাস
Aajtak Bangla
  • কলকাতা,
  • 08 Dec 2022,
  • अपडेटेड 8:23 PM IST
  • নিমতায় পুলিশি হেনস্তা ও অসহযোগিতার অভিযোগ অভিনেতা জিতু কামাল ও নবনীতা দাসের
  • বুধবারই উস্তাদ রশিদ খানকে পুলিশি হেনস্থার অভিযোগ ঘিরে শোরগোল তৈরি হয়
  • এই ঘটনার ২৪ ঘণ্টা কাটতে না কাটতেই ফের প্রশ্নের মুখে পুলিশ প্রশাসন

Jeetu Kamal-Nabanita Das: এবার পুলিশি হেনস্তা (Harassement) ও অসহযোগিতার অভিযোগ অভিনেতা জিতু কামাল (Jeetu Kamal) ও নবনীতা দাসের (Nabanita Das)। বুধবারই উস্তাদ রশিদ খানের পরিবারকে পুলিশি হেনস্তার অভিযোগ ঘিরে শোরগোল তৈরি হয়। এই ঘটনার ২৪ ঘণ্টা কাটতে না কাটতেই ফের প্রশ্নের মুখে পুলিশ প্রশাসন। 

যাবতীয় ঘটনার সূত্রপাত তাঁদের গাড়ি দুর্ঘটনাকে কেন্দ্র করে। নিমতা থানার (Nimta Police Station) কাছাকাছি এলাকায় জিতু-নবনীতার গাড়িতে একটি পণ্যবাহী গাড়ি এসে ধাক্কা মারে। এই ঘটনাকে কেন্দ্র করে দু'পক্ষের মধ্যে বচসা বাধে। নিমতা থানায় অভিযোগ করতে যায় দু'পক্ষই। ক্ষুব্ধ অভিনেতা-অভিনেত্রী পরে ফেসবুক লাইভে ক্ষোভ উগরে দেন। সেখানেই নবনীতা ও জিতুর অভিযোগ, থানার সামনেই গাড়িতে ধাক্কা দেওয়া ব্যক্তিরা লাগাতার খুন, ধর্ষণের হুমকি দেওয়া হয়। পুলিশ সেখানে উপস্থিত থাকলেও নিষ্ক্রিয় ভূমিকা পালন করে। তাদের বিরুদ্ধে কোনও পদক্ষেপ না নিয়ে বাড়ি পাঠিয়ে দেয়। 

লাইভে এসে ভীত, সন্ত্রস্ত অভিনেত্রী নবনীতা হাউ হাউ করে কেঁদে ফেলেন। তিনি অভিযোগ করেন, পুলিশ সেখানে থাকা অবস্থায় কেন কোনও পদক্ষেপ নেওয়া হয়নি। প্রায় দু-আড়াই ঘণ্টা ধরে থানাতেই আটকে থাকেন তাঁরা। পরে এফআইআর নেওয়া হয়। বিষয়টি খতিয়ে দেখা হবে বলে জানায় নিমতা থানার পুলিশ।

এদিকে, মঙ্গলবার রাতে উস্তাদ রশিদ খানের স্ত্রী ও মেয়েকে পুলিশি হেনস্তার অভিযোগ ওঠে। বুধবার ঘটনাটি প্রকাশ্যে আসে। উস্তাদ রশিদ (Ustad Rashid Khan) খানের গাড়ি আটকে ঘুষ চাওয়ার অভিযোগ ওঠে বেলেঘাটা থানার (Kolkata Police)  পুলিশের বিরুদ্ধে। জানা যায়, তাঁর গাড়ির চালক এবং দেহরক্ষীর কাছ থেকে ঘুষ চাওয়া হয়েছিল। তা না দেওয়া হলে বেলেঘাটা ট্র্যাফিক গার্ডের পুলিশ আধিকারিকরা দুর্ব্যবহার করেন। এর পরে গাড়ির চালককে আটক করে গাড়ি-সহ নিয়ে যাওয়া হয় প্রগতি ময়দান থানায়। অবশেষে বৃহস্পতিবার রশিদ খানের স্ত্রীকে ফোন করেন সিপি বিভাগীয় তদন্ত শুরু করে লালবাজার পুলিশ।

Advertisement

Read more!
Advertisement

RECOMMENDED

Advertisement