Advertisement

Joyjit Banerjee: 'আমাকে মন ভরে গালি দিন', হঠাৎ করে কী হল অভিনেতা জয়জিতের?

Joyjit Banerjee: এ যেন এক মহা ঝামেলা। প্রতিবাদ করলেও মুশকিল আবার না করলেও ট্রোলের মুখে পড়তে হচ্ছে। আরজি কর-কাণ্ডে প্রতিবাদ করার পর সোশ্যাল মিডিয়ায় কটাক্ষের শিকার হতে হচ্ছে টিনসেল টাউনের তারকাদের। তবে সেইসব কটাক্ষ মুখ বুজে সহ্য না করে জবাব দেওয়াই শ্রেয় বলে মনে করেছেন অভিনেতা জয়জিৎ বন্দ্যোপাধ্যায়।

জয়জিৎ বন্দ্যোপাধ্যায়
Aajtak Bangla
  • কলকাতা,
  • 01 Sep 2024,
  • अपडेटेड 10:59 AM IST
  • আরজি কর-কাণ্ডে প্রতিবাদ করার পর সোশ্যাল মিডিয়ায় কটাক্ষের শিকার হতে হচ্ছে টিনসেল টাউনের তারকাদের।

এ যেন এক মহা ঝামেলা। প্রতিবাদ করলেও মুশকিল আবার না করলেও ট্রোলের মুখে পড়তে হচ্ছে। আরজি কর-কাণ্ডে প্রতিবাদ করার পর সোশ্যাল মিডিয়ায় কটাক্ষের শিকার হতে হচ্ছে টিনসেল টাউনের তারকাদের। তবে সেইসব কটাক্ষ মুখ বুজে সহ্য না করে জবাব দেওয়াই শ্রেয় বলে মনে করেছেন অভিনেতা জয়জিৎ বন্দ্যোপাধ্যায়। আরজি কর-কাণ্ড সামনে আসার পর থেকেই জয়জিৎ সোশ্যাল মিডিয়ায় প্রতিবাদে সরব হয়েছিলেন। একাধিক মিছিলেও হাঁটতে দেখা গিয়েছিল তাঁকে। কিন্তু ট্রোল থেকে রেহাই পাননি অভিনেতা। তবে এইসব ট্রোলিং নিয়ে মোটেই চিন্তিত নন জয়জিৎ। চিন্তা শুধু একটাই আসল দোষীরা শাস্তি পাবে তো?

সম্প্রতি জয়জিতের ফেসবুক পোস্টে সেরকমই ইঙ্গিত পাওয়া গেল। অভিনেতা তাঁর সোশ্যাল মিডিয়া পেজে লিখেছেন, সমস্ত রাজনৈতিক কর্মী সমর্থক আইটি সেলের মানুষ সক্কলকে বলছি মন ভরে গালি দিন আমাকে কোনও চাপ নেই কিন্তু সঠিক বিচার চাই। আজকের সংবাদপত্র পড়ে মনে হচ্ছে আরেকটা ধনঞ্জয় কেস হতে পারে এটাও। ধনঞ্জয় কিন্তু ফাঁসিতে ঝোলার আগেও বলে গিয়েছিল সে নির্দোষ। কাউকে বলির পাঁঠা করা হচ্ছে নাতো? যারা প্রকৃত দোষী তারা যেন প্রত্যেকে শাস্তি পায়। অভিনেতা এক সংবাদমাধ্যমকে জানিয়েছেন যে তিনি জানতেন মুখ খুললেই কটাক্ষ ধেয়ে আসবে তাঁর দিকে। তাই তাঁকে টার্গেট করা হচ্ছে এতে আপত্তি নেই। 

অভিনেতা বিশ্বাস করেন যে প্রতিবাদের ভাষা ব্যক্তিস্বাধীনতার বিষয়। কিছু না জেনেই ট্রোলাররা তাঁকে কটাক্ষ করছে। জয়জিৎ বলেন, আমি নাকি রাস্তায় নামিনি। আমি তো জনে জনে প্রমাণ দিতে পারব না, সেটা আমার দায়িত্বও নয়। যাঁদের খবর রাখার, তাঁরা ঠিকই জানেন। এর সঙ্গে জয়জিৎ এও জানান যে সস্তার প্রচার পাওয়ার জন্য তিনি কোনও মিছিলে অংশ নেননি। তাঁর মন বলেছে প্রতিবাদ করা উচিত তাই তিনি মিছিলে হেঁটেছেন। 

Advertisement

প্রসঙ্গত, জয়জিৎ তাঁর পোস্টে ২০০৪ সালে ধনঞ্জয় চট্টোপাধ্যায়ের ফাঁসির কথাকে তুলে ধরেছেন। জয়জিৎ বিশ্বাস করেন, প্রত্যেক মানুষেরই সমাজের জন্য নিজের মতো করে কিছু দেওয়ার থাকে। তিনি বললেন, এই ঘটনায় যদি দোষীদের সাজা না হয়, তা হলে পরবর্তী প্রজন্মকে আমরা কী উদাহরণ দেব!এর আগেও জয়জিৎকে একাধিক বিষয় নিয়ে সরব হতে দেখা গিয়েছে। 

  

Read more!
Advertisement

RECOMMENDED

Advertisement