Advertisement

Shaheb Chattopadhyay: ফের প্রিয়জনকে হারালেন সাহেব, শোকে কাতর অভিনেতা

Saheb Chattopadhyay: গত সেপ্টেম্বরের মাঝামাঝিতে দিল্লি থেকে কলকাতায় মেয়ের চিকিৎসার জন্য এসেছিলেন সাহেবের বোন। কিন্তু শহরে এসেই ডেঙ্গিতে আক্রান্ত হন তিনি। সেই সময়ও সাহেব বোনের জন্য রক্ত চেয়ে সোশ্যাল মিডিয়াতে পোস্ট করেছিলেন। কিন্তু ডেঙ্গির সঙ্গে দুদিন লড়াই করে মৃত্যুর কোলে ঢলে পড়েন অভিনেতার বোন।

সাহেব চট্টোপাধ্যায়
Aajtak Bangla
  • কলকাতা,
  • 06 Jul 2024,
  • अपडेटेड 9:41 AM IST
  • এই বছরের রাখি ও ভাইফোঁটায় অভিনেতা সাহেব চট্টোপাধ্যায় কাটাবেন বোন-দিদিদের ছাড়াই।

এই বছরের রাখি ও ভাইফোঁটায় অভিনেতা সাহেব চট্টোপাধ্যায় কাটাবেন বোন-দিদিদের ছাড়াই। বৃহস্পতিবার অভিনেতা হারিয়েছেন তাঁর মাতৃসম দিদিকে। কাছের মানুষকে হারানোর দুঃখ ভাগ করে নিয়েছেন তাঁর অনুরাগীদের সঙ্গে। গত বছরের সেপ্টেম্বরেও সাহেব হারিয়েছিলেন তাঁর ছোট বোনকে। প্রিয় বোনকে হারিয়ে সাহেব রীতিমতো ভেঙে পড়েছিলেন। বোনের অসুস্থতার খবর পেয়ে তড়িঘড়ি শ্যুটিং থেকে ফিরে আসেন সাহেব। আর এই বছর হারালেন তাঁর বড় দিদিকে। 

সাহেব তাঁর সোশ্যাল মিডিয়া পেজে দিদির বেশ কয়েকটি ছবি শেয়ার করেছেন। অভিনেতা লিখেছেন, গতকাল সকালে দিদিকে হারিয়ে ফেললাম। যেখানেই থাকুক, ভাল থাকুক, সকলে এই প্রার্থনা করুন। সাহেব সদ্য হারানো দিদির বেশ কয়েকটি ছবি ভাগ করে নিয়েছেন সোশ্যাল মিডিয়া পেজে। সেখানে দেখা গিয়েছে, সাহেবের দিদি কারোর বিয়ের যাবতীয় দায়িত্ব পালন করছেন তবে নাকে অক্সিজেন নল লাগানো। যা থেকে বোঝা যায় যে তিনি দীর্ঘদিন ধরেই অসুস্থ ছিলেন। 

গত সেপ্টেম্বরের মাঝামাঝিতে দিল্লি থেকে কলকাতায় মেয়ের চিকিৎসার জন্য এসেছিলেন সাহেবের বোন। কিন্তু শহরে এসেই ডেঙ্গিতে আক্রান্ত হন তিনি। সেই সময়ও সাহেব বোনের জন্য রক্ত চেয়ে সোশ্যাল মিডিয়াতে পোস্ট করেছিলেন। কিন্তু ডেঙ্গির সঙ্গে দুদিন লড়াই করে মৃত্যুর কোলে ঢলে পড়েন অভিনেতার বোন। সাহেবের এটা মাসির মেয়ে ছিলেন। মাসি-মেসো দুজনেই মারা যাওয়ার পর সাহেবের বাড়িতেই বড় হন তাঁর ছোট বোন। একসঙ্গেই বড় হয়েছেন তাঁরা। মাত্র ৪০ বছর বয়সে মারা যান সাহেবের ছোট বোন। 

ন’মাসের মাথায় ফের স্বজনবিয়োগ। খবর, মানসিক দিক থেকে খুবই ভেঙে পড়েছেন সাহেব। সদ্য মুক্তি পেয়েছে সাহেব অভিনীত সিরিজ ‘বিজয়া’। হইচই প্ল্যাটফর্মে এটা স্ট্রিমিং হচ্ছে, যেখানে সাহেবের অভিনয় দারুণ প্রশংসিত।   

Advertisement

Read more!
Advertisement

RECOMMENDED

Advertisement