Advertisement

Subhrajit Mitra: দেবী চৌধুরানি চরিত্রের জন্য একাধিক জনপ্রিয় অভিনেত্রীর ফোন এসেছিল: শুভ্রজিৎ মিত্র

Subhrajit Mitra: ইতিহাসের পাতা থেকে আরও এক কালজয়ী চরিত্র উঠে আসতে চলেছে বড়পর্দায়। আগেও এ নিয়ে সিনেমা-নাটক হতে দেখা গেলেও অভিযাত্রিক খ্যাত পরিচালক শুভ্রজিৎ মিত্র দেবী চৌধুরাণীকে নিয়ে আসছেন একেবারে নতুন আঙ্গিকে। যেখানে প্রাধান্য পাবে শুধুই ইতিহাস। বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়ের উপন্যাসের ছোঁয়া তো থাকবেই কিন্তু ছবির অধিকাংশ জুড়েই রাজ করবে দেবী চৌধুরাণীর প্রকৃত কাহিনী।

পরিচালক শুভ্রজিৎ মিত্রের সাক্ষাৎকার
Aajtak Bangla
  • কলকাতা,
  • 14 May 2023,
  • अपडेटेड 1:07 PM IST
  • ইতিহাসের পাতা থেকে আরও এক কালজয়ী চরিত্র উঠে আসতে চলেছে বড়পর্দায়। আগেও এ নিয়ে সিনেমা-নাটক হতে দেখা গেলেও অভিযাত্রিক খ্যাত পরিচালক শুভ্রজিৎ মিত্র দেবী চৌধুরাণীকে নিয়ে আসছেন একেবারে নতুন আঙ্গিকে। যেখানে প্রাধান্য পাবে শুধুই ইতিহাস।

ইতিহাসের পাতা থেকে আরও এক কালজয়ী চরিত্র উঠে আসতে চলেছে বড়পর্দায়। আগেও এ নিয়ে সিনেমা-নাটক হতে দেখা গেলেও অভিযাত্রিক খ্যাত পরিচালক শুভ্রজিৎ মিত্র দেবী চৌধুরাণীকে নিয়ে আসছেন একেবারে নতুন আঙ্গিকে। যেখানে প্রাধান্য পাবে শুধুই ইতিহাস। বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়ের উপন্যাসের ছোঁয়া তো থাকবেই কিন্তু ছবির অধিকাংশ জুড়েই রাজ করবে দেবী চৌধুরাণীর প্রকৃত কাহিনী। প্যান ইন্ডিয়া এই সিনেমায় নাম ভূমিকায় দেখা যাবে শ্রাবন্তীকে। কীভাবে প্রস্তুতি চলছে এই ঐতিহাসিক প্রেক্ষাপটের ছবির, কবে থেকে শুরু শ্যুটিং সব কথা আজতক বাংলাকে অকপটে জানালেন খোদ পরিচালক।  


দেবী চৌধুরাণী এটা নিয়ে ছবি করার চিন্তাভাবনা কীভাবে এল? 

শুভ্রজিৎ মিত্র: আমার একটা হিন্দি সিনেমার জন্য আমি ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানির ওপর পড়াশোনা করছিলাম। তো সেই সময় ১৭৭০-এর মন্বন্তর হয়েছিল (৭৬-এর মন্বন্তর), ১৭৭০, ১৭৮০, এরপর পলাশীর যুদ্ধ, ১৭৫৭, বক্সার যুদ্ধ ১৭৬৫, এই যে টাইম পিরিয়ডটা, আস্তে আস্তে কীভাবে ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানি জাঁকিয়ে বসল ভারতে বাংলা থেকে শুরু করে, তো এগুলো নিয়েই পড়াশোনা করছিলাম। তো সেটা করতে গিয়ে ভাবছিলাম যে এই প্রেক্ষাপটের ওপর যদি কোনও ছবি করা যায়। তখন দেখলাম যে আমাদের দুটো উপন্যাস রয়েছে এই সময়কালের প্রেক্ষাপটে। একটা হচ্ছে আনন্দমঠ এবং অন্যটি হল দেবী চৌধুরাণী। ইতিমধ্যেই আনন্দমঠটা নিয়ে কাজ হচ্ছে তাহলে দেবী চৌধুরাণীটা নিয়েই করা যাক। এই চরিত্রটিকে নিয়ে কাজ করার আরও একটা বড় ফ্যাক্টর হল যে দেবী চৌধুরাণী ছিলেন ব্রিটিশ কলোনিয়ালদের বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়ানো প্রথম মহিলা স্বাধীনতা সংগ্রামী। আমরা সবসময় ঝাঁসীর রাণী আর অন্যান্যদের নিয়ে আলোচনা করি কিন্তু এটা তো তারও আগে। এঁরা সকলেই ঐতিহাসিক চরিত্র, কোনও কাল্পনিক নয়। দেবী চৌধুরাণী, ভবাণী চরণ পাঠক এঁদের নাম ইস্ট কোম্পানির রেকর্ডে পাওয়া যায়। তো আমি যখন ব্রিটিশ লাইব্রেরিতে বা বিদেশি লাইব্রেরিগুলোতে পড়াশোনা করছিলাম তখন ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানির আর্কাইভ রেকর্ডে এঁদের নিয়ে পুরো তথ্য পাই। তাঁরা কোথায় কীভাবে রেইড করেছে, কীভাবে কোথায় কী করেছে সব রয়েছে। তো সেটা কালের গহ্বরে হারিয়ে গিয়ে জনশ্রুতি হয়ে গিয়েছে এবং বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায় যখন লিখেছিলেন উপন্যাসটা, তিনিও কিন্তু আসল ঘটনার ১০০ বছর পর লিখেছিলেন। উনি লিখেছিলেন ১৮৮৪-এ। ঘটনাটি ১৭৭০-এ। বঙ্কিমচন্দ্রও বরেন্দ্রভূমে ডেপুটি ম্যাজিস্ট্রেট হিসাবে যখন গিয়েছিলেন তখন উনি সেখানকার জনশ্রুতিগুলো নিয়ে যখন জানতে পারেন, তখন উনি সেটা উনবিংশ শতাব্দীর যে মানসিকতার যে প্রেক্ষাপট সেই প্রেক্ষাপটে নিজের মতো করে সাজিয়ে করেছিলেন। যেটায় ঐতিহাসিক ছোঁয়া রয়েছে, ইতিহাস নির্ভর কিন্তু সত্যতা নির্ভর নয়। এটার মধ্যে বড় পার্থক্য রয়েছে। তাই দেবী চৌধুরাণী উপন্যাসকে কিছুটা কাল্পনিক বলা চলে, বেসিক আইডিয়া নিয়ে। কিন্তু আমি যে দেবী চৌধুরাণী ছবিটা করছি তা উপন্যাসকে কিছুটা ছুঁয়ে নিয়ে পুরোটাই ইতিহাস নির্ভর। এটা কিন্তু অনেকটাই আলাদা। আমার ছবিতে হয়ত ৪০ শতাংশ উপন্যাস বাকি ৬০ শতাংশ ইতিহাস। আমার ছবিতে ইতিহাসের পুর্নগঠন হবে। আমাদের এখানে তো চট করে এই ধরনের ছবি হয় না হিস্টোরিক্যাল রিকনস্ট্রাকশনের তো সেই হিসেবে। বিদেশে এ ধরনের বহু সিনেমার উদাহরণ রয়েছে যেখানে ইতিহাসকে তুলে ধরা হয়েছে। সেরকমই আমাদের বাংলাতে এ ধরনের একটা তৈরি করার প্রচেষ্টা এবং বাংলা ছাড়াও ৬টি ভাষায় এটা ডাব হবে। এটা আসলে একটি সর্বভারতীয় ছবি হচ্ছে যার ভাষা বাংলা।     

Advertisement
কাজ নিয়ে ব্যস্ত পরিচালক ও শ্রাবন্তী


জলপাইগুড়ির শিকারপুরে দেবী চৌধুরাণীর একটি মন্দির রয়েছে, এটার সম্পর্কে কিছু শুনেছেন?

শুভ্রজিৎ মিত্র: অনেক জায়গাতেই রয়েছে। জলপাইগুড়িতে আছে, বাংলাদেশের রংপুর জেলা, আসলে দেবা চৌধুরাণী রংপুরেরই জমিদারনী ছিলেন। দেবী চৌধুরাণী আসলে উপাধি, ওটা ওঁনার টাইটেল, নাম নয়। ওঁনার আসল নাম জয়দুর্গা দেবী। যেটাকে বঙ্কিমচন্দ্র প্রফুল্ল করেছিলেন। জয়দুর্গা দেবী ছিলেন ওই জেলার জমিদারের স্ত্রী, নিঃসন্তান অবস্থায় জমিদার মারা যাওয়ার পর তিনি শাসনকার্য সামলাতেন। উনি ছিলেন ভবানী চরণ পাঠকের সহযোগী যোদ্ধা। যেটা ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানিতে রেকর্ডে রয়েছে। ওঁনার যে বিস্তৃত জায়গাটা ছিল, সেটা শুধু জলপাইগুড়ি নয়, এদিকে আমাদের দুর্গাপুরের দিকেও ছিল। বোলপুরের কাছে ইলামবাজারের জঙ্গলেও রয়েছে দেবী চৌধুরাণীর মন্দির। যেহেতু ওঁনারা শাক্ত ও শৈব সম্প্রদায়ের ছিলেন তো সেই জন্য ওনাদের সঙ্গে  বিভিন্ন ধর্মস্থানের বা মন্দিরের সম্পর্ক রয়েছে আর এগুলির সঙ্গেও জুড়ে গিয়েছে দেবী চৌধুরাণীর লোককথাও।  

আরও পড়ুন: 'মন রে কৃষিকাজ জানো না', গানটি লিখেছেন শ্রীজাত? টেলি সিনে অ্যাওয়ার্ডসের পোস্টে হইচই

তো এইসব জায়গায় কী শ্যুটিং করার ইচ্ছা আছে?

শুভ্রজিৎ মিত্র: আমি তো ডকুমেন্টারি করছি না সিনেমা করছি। আমি কেন সেই জায়গাগুলোতে গিয়ে শ্যুটিং করব। একটা খুব সাধারণ ব্যাপার হল এখন আড়াইশো বছর পরে সেই জিনিসটা তো ধ্বংসাবশেষ। আমি তো আড়াইশো বছর আগের ঘটনা দেখাচ্ছি তখন তো জিনিসটা টাটকা। তাহলে তো আমাকে জিনিসটি রিক্রিয়েট করতে হবে তাই না। তাহলে আমার তো ওখানে গিয়ে শ্যুটিং করে কোনও লাভ হবে না। এটা তথ্যচিত্র হলে আমি ওখানে গিয়ে দেখাতাম। 

প্রসেনজিৎ-এর সঙ্গে পরিচালক

দেবী চৌধুরাণী বা প্রফুল্লর চরিত্রে শ্রাবন্তীকে বেছে নেওয়ার কারণ?

শুভ্রজিৎ মিত্র: এটা আমাকে অনেকেই প্রশ্ন করেছেন। বঙ্কিমচন্দ্রের উপন্যাসের যদি বর্ণনা পড় সেই অনুযায়ী দেখি তাহলে দেবী চৌধুরাণী মোটাও নয় রোগাও নয়, যৌবনে ষোলকলা পূর্ণ। বঙ্কিম ভাষাতে খুব সুন্দরভাবে বর্ণনা করা হয়েছে। মুখ যেন হয় মা লক্ষ্মী বা মা দুর্গার মতো, আমাদের বলে না ঢলঢলে একটা লক্ষ্মী প্রতিমার মতো মুখ। এখন বললে লোকে বলবে বডি শেমিং, কিন্তু আমি যদি আড়াইশো বছর আগের প্রেক্ষাপট চিন্তা করি সেই সময় ফর্সা-সুন্দরী এবং শরীর যদি একটু কার্ভি না হতো, যাঁকে বলা হয় লাবণ্যময়ী, সেটা না হলে বড়বাড়িতে বিয়ে হত না। আর আমি তো আড়াইশো বছর আগেকার প্রেক্ষাপট চিন্তা করছি, সেই সময়কার ইতিহাস রিক্রিয়েট করছি তাই না, এবং প্রফুল্ল এতটাই সুন্দরী ছিল যে দিনঘরের মেয়ে হওয়া সত্ত্বেও তাঁর রূপের কারণে জমিদারবাড়িতে বিয়ে হয়। তো সেখানে কিন্তু এটা প্রচণ্ডভাবে এটা প্রাধান্য পাবে। তখনকার দিনে কিন্তু অ্যাথলেটিক ফিগার হত না। আমাদের এখানে অসামান্য অসামান্য অভিনেত্রীরা রয়েছেন, কিন্তু আমার মনে হয়েছে বঙ্কিম যেভাবে বর্ণনা করেছেন প্রফুল্লকে, সেটাই একেবারে মানিয়ে যায় শ্রাবন্তীকে। ফর্সা, লক্ষ্মী প্রতিমার মতো মুখ, লাবণ্যময়ী, এটা বঙ্কিমের উপন্যাসে লেখা আমি বানাইনি। আর আমি যদি ইতিহাসের প্রতি সৎ হই তবে আমাকে সেই সময়কার মানসিকতাকেও ভাবতে হবে। আমি তো সেটা একবিংশ শতাব্দীর মানসিকতার সঙ্গে গুলিয়ে ফেলতে পারি না। আর একটা ব্যাপার হচ্ছে, এরকম নরম-সরম, লক্ষ্মী প্রতিমার মতো একটা মেয়ে, যে জীবনে ঘা খেতে খেতে, জীবন সংগ্রামের মধ্যে দিয়ে গিয়ে সে একটা দস্যুরাণী হয়ে উঠছে, তাঁর তো একটা শারীরিক পরিবর্তনও হচ্ছে, সেটাও তো ছবিতে দেখাতে হবে। আমি যদি প্রথমেই এরকম একটা শক্তপোক্ত কাউকে নিয়ে নিলাম তাহলে আমি সেই শারীরিক বদলটা দেখাবো কোথা থেকে। আমি প্রচণ্ড চিন্তা-ভাবনা করে শ্রাবন্তীকে নিয়েছি। আমাকে অনেক নামকরা অভিনেত্রীরা যেচে ফোন করে বলেছে শুভ্রজিৎ দা আমি লুক টেস্ট করাতে চাই ও অডিশন দিতে চাই। কিন্তু সে হয়ত অসাধারণ অভিনেত্রী কিন্তু বঙ্কিমের বর্ণনার সঙ্গে তো মেলে না। সেটা বড় কারণ। আর শ্রাবন্তী যে অভিনয়টা করতে পারে সেটা তাঁর অন্য ধরনের সিনেমাগুলিতেই দেখা গিয়েছে। 

Advertisement
বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়ের চোখে দেবী চৌধুরাণী

শ্রাবন্তীকে কীভাবে প্রস্তুত করছেন?

শুভ্রজিৎ মিত্র: শ্রাবন্তীর প্রস্তুতির জন্য আমি থাকছি, সোহাগ দি থাকছেন, শ্যাম কৌশল ট্রেনিং দেবেন। সোমনাথ কুণ্ডু মেকআপ করবে পুরো লুকটার। সাপোর্ট সিস্টেমটা খুব স্ট্রং। 

আরও পড়ুন: নিখুঁত 'দেবী চৌধুরাণী' কীভাবে? শ্রাবন্তীকে তালিম দিচ্ছেন ভিকি কৌশলের বাবা

আর শ্রাবন্তী কীভাবে প্রস্তুত হচ্ছে? 
শুভ্রজিৎ মিত্র: শ্রাবন্তী খুবই পরিশ্রম করছে। বিদেশে থাকা সত্ত্বেও আমার সঙ্গে নিয়মিত ফোনে কথা হয়। ছোটখাটো সব বিষয়গুলি খুঁটিয়ে খুঁটিয়ে আমায় জিজ্ঞাসা করছে। বলা চলে শ্রাবন্তী তাঁর নিজস্ব প্রস্তুতি শুরু করে দিয়েছেন। দেবী চৌধুরাণী হিসাবে শ্রাবন্তী মনে মনে নিজেকে ৮০ শতাংশ তৈরি করে ফেলেছে। 

অভিযাত্রিক-এর পর আবার শুভ্রজিৎ-এর সঙ্গে কাজ করছেন অর্জুন

কোথায় শ্যুটিং হবে এই ছবির? শ্যুটিংয়ের জায়গা তো রেইকি করে এসেছেন?

শুভ্রজিৎ মিত্র:বীরভূম, পুরুলিয়া, উত্তরবঙ্গ রয়েছে, কলকাতার আশপাশের কিছু অঞ্চল, বিশেষ করে যেখানে জঙ্গল, নদী রয়েছে সেখানেই শ্যুটিং হবে।   

রঙ্গরাজ-এর চরিত্রে তো ইন্দ্রনীলের করার কথা ছিল, আচমকা অর্জুন কীভাবে?

শুভ্রজিৎ মিত্র: এটা ক্রিয়েটিভ সিদ্ধান্ত। ইন্দ্রনীলও আমার খুব পরিচিত এবং অর্জুন তো আমার আগের ছবির হিরো।   

দেবী চৌধুরাণী-তে তো একাধিক চমক রয়েছে, যার মধ্যে অন্যতম সব্যসাচী চক্রবর্তী, আপনার ছবিতেই কামব্যাক করছেন।

শুভ্রজিৎ মিত্র: হ্যাঁ, বেণুদা হরবল্লভের চরিত্রে অভিনয় করছেন। আমার অভিযাত্রিকে ছিল, তারপর বেণুদা আর কোনও সিনেমা করেনি। 

Advertisement

দেবী চৌধুরাণী তো এখন টক অফ দ্য টাউন, শ্য়ুটিং বানচাল করতে নাকি হুমকি ফোন-টোনও এসেছিল, ব্যাপারটা কী?

শুভ্রজিৎ মিত্র: হুমকি ঠিক নয়, কিছু প্রভাবশালী পরিচালক-প্রযোজক, অভিনেতা তাঁরা নানা রকমভাবে আমার কাস্ট ও ক্রু-এর কাছে আমার ও আমার প্রযোজকের ব্যাপারে কান ভাঙানোর চেষ্টা করেছিল, সবারই তো কোনও না কোনও স্বার্থ থাকে। আর বাঙালি তো কাঁকড়ার জাত জানো। তবে এখন ঠিক আছে তাঁরা আর সেই বিষয়টি নিয়ে মাথা ঘামায় না। ওটা যা হয়ে গিয়েছে হয়ে গিয়েছে, এখন আর ওটা নিয়ে মাথা লাগাতে চাই না। 

শ্য়ুটিং কবে থেকে শুরু হয়েছে?

শুভ্রজিৎ মিত্র:বর্ষার পরেই শুরু হবে এই সিনেমার শ্যুটিং। কারণ সিনেমার ৯০ শতাংশ শ্যুটিং হবে আউটডোরে। সেট তৈরি করতে হবে। তাই পুজোর আশপাশের শ্যুটিং শুরু করার ইচ্ছা রয়েছে।  

দেবী চৌধুরাণীর পর কোন প্রজেক্টের কাজ শুরু হবে

শুভ্রজিৎ মিত্র: আগে এটা শেষ করি। আছে তো প্ল্যানে অনেক কিছুই, স্ক্রিপ্টও রেডি আছে, পাইপলাইনেও আছে। কিন্তু আগে এটা শেষ করি। 

    

Read more!
Advertisement

RECOMMENDED

Advertisement