জয়ীর মেজো বোন রুহির বিয়ের ঠিক হয় তারই প্রেমিক সুজয়ের সঙ্গে। এর আগেও একবার তাদের বিয়ের ঠিক হয়েছিলো কিন্তু পণ নিয়ে অনেক অশান্তি হওয়ায় সেই বিয়ে ভেঙে যায়। পরবর্তীতে পণ নিয়ে আর কোনও অশান্তি হবেনা বলে সুজয় রুহিকে কথা দিলে তাদের বিয়ের কথা আবার এগোয়।
অবশেষে বিয়ের দিন উপস্থিত এবং বিয়ের মাহেন্দ্রক্ষণে সুজয়ের বাড়ির লোক শুরু করে তীব্র অশান্তি। আর এই অশান্তির কেন্দ্রবিন্দু হয়ে দাঁড়ায় জয়ী। এক বিধবা মহিলার বিয়ের মতো শুভ কাজে উপস্থিতি কিছুতেই মেনে নেবেনা সুজয়ের বাড়ির লোক। দীর্ঘ অপমানে ভেঙে পড়ে জয়ী।
আর ঠিক সেই সময়ই জয়ীর এত অপমান সহ্য করতে না পেরে জয়ীর সিঁথিতে সিঁদুর পরিয়ে দেয়। বিরূপ প্রতিক্রিয়া এবার আরও তীব্র হয়ে ওঠে। অপমানে জর্জরিত জয়ীও সোমরাজের এই কাজে হতবাক ও ক্ষুব্ধ। কি হবে আগামীতে জয়ী ও সোমরাজের ভবিষ্যৎ?
বাড়ির সবার সামনে ছায়ার আসল পরিচয় চলে আসে। আশাপুর্না জানতে পারে নীলই হচ্ছে তাঁর ছেলে আকাশ।
আকাশ ও কাঞ্চির বিয়ের আয়োজন করে আশাপুর্না।
সমস্ত সমস্যা কাটিয়ে আকাশ ও কাঞ্চি তাদের সন্তান ঈশুকে নিয়ে সুন্দর ভাবে জীবন কাটাতে পারবে?
নাকি অন্য কোন বিপদ আসতে চলেছে কাঞ্চির জীবনে?