Advertisement

দুর্ঘটনায় পাঁজর ভাঙল DID-র বিকি দাসের, করতেন ফুড ডেলিভারি

শিশুদের শৈশব কেড়েছে, পড়ুয়াদের ক্লাস-ইস্কুল কেড়েছে, লক্ষ লক্ষ মানুষের চাকরি কেড়েছে। কাজ হারিয়ে বহু মানুষ অনেক চেনা প্রতিষ্ঠিত মুখ বাধ্য হয়েছেন রাস্তায় রাস্তায় ফেরি করতে, মোমো বিক্রি করতে বা ফুড ডেলিভারির কাজ করতে। যেমনটা ঘটেছে ডান্স ইন্ডিয়া ডান্স-এ সাড়া ফেলে দেওয়া বিকি দাসের ক্ষেত্রে। কলকাতার ছেলে বিকি ২০১৪ সালে ডান্স ইন্ডিয়া ডান্সের চতুর্থ সিজনে রানার আপ হয়েছিলেন।

বিকি দাস
Aajtak Bangla
  • কলকাতা,
  • 07 Jun 2021,
  • अपडेटेड 11:11 AM IST
  • করোনায় কাজ হারিয়ে ফুড ডেলিভারি বয়ের কাজ করছিলেন বিকি।
  • পথ দুর্ঘটনায় পাঁজর ভেঙে হাসপাতালে ভরতি হতে হয়েছে তাঁকে।
  • গত ৪ জুন শুক্রবার রাতে এই দুর্ঘটনা ঘটে। নিজরে বাইকে তিনি যোধপুর পার্ক থেকে রানিকুঠিতে খাবার পৌঁছে দিতে যাচ্ছিলেন।

করোনা কত মানুষের কাছ থেকে কত কিছু কেড়েছে তার হিসেব নেই। শিশুদের শৈশব কেড়েছে, পড়ুয়াদের ক্লাস-ইস্কুল কেড়েছে, লক্ষ লক্ষ মানুষের চাকরি কেড়েছে। কাজ হারিয়ে বহু মানুষ অনেক চেনা প্রতিষ্ঠিত মুখ বাধ্য হয়েছেন রাস্তায় রাস্তায় ফেরি করতে, মোমো বিক্রি করতে বা ফুড ডেলিভারির কাজ করতে। যেমনটা ঘটেছে ডান্স ইন্ডিয়া ডান্স-এ সাড়া ফেলে দেওয়া বিকি দাসের ক্ষেত্রে। কলকাতার ছেলে বিকি ২০১৪ সালে ডান্স ইন্ডিয়া ডান্সের চতুর্থ সিজনে রানার আপ হয়েছিলেন।

করোনায় কাজ হারিয়ে ফুড ডেলিভারি বয়ের কাজ করছিলেন বিকি। পথ দুর্ঘটনায় পাঁজর ভেঙে হাসপাতালে ভরতি হতে হয়েছে তাঁকে। গত ৪ জুন শুক্রবার রাতে এই দুর্ঘটনা ঘটে। নিজরে বাইকে তিনি যোধপুর পার্ক থেকে রানিকুঠিতে খাবার পৌঁছে দিতে যাচ্ছিলেন। সে সময় আরও একটি বাইক প্রবল গতিতে এসে বিকি-কে ধাক্কা মারে। গুরুতর আহত অবস্থায় বিকিকে হাসপাতালে ভরতি করতে হয়। দেহের অন্যান্য জায়গায় চোট থাকলেও সব চেয়ে গুরুতর চোট লেগেছে পাঁজরে। বেশ কয়েকটি পাঁজর ভেঙে গিয়েছে বলে জানা যাচ্ছে।

আরও পড়ুন: PHOTOS: অমিতাভ-রণবীরের সঙ্গে কাজ করে এখন বেচছেন মোমো

শনিবার ৫ জুন ঘটনার পরিপ্রেক্ষিতে থানায় অভিযোগ করেন বিকি-র স্ত্রী সঙ্গীতা। লেক থানার ঘটনার তদন্ত করছে। আপাতত বিপদমুক্ত বিকি। তবে চিকিৎসকরা তাঁকে সম্পূর্ণ বিশ্রামে থাকতে বলেছেন। চোট সারতে বেশ কিছু দিন সময় লাগবে তাঁর। পেশায় একজন ডান্স ইনস্ট্রাক্টর এবং স্টেজ পারফর্মার ছিলেন বিকি। করোনায় সমস্ত রোজগারের রাস্তা বন্ধ হয়ে যায় তাঁর। তাই বাধ্য হয়ে ফুড ডেলিভারির কাজ বেছে নিতে হয় তাঁকে।

 

Read more!
Advertisement

RECOMMENDED

Advertisement