Advertisement

Dipankar De Health Update: অসুস্থ দীপঙ্করকে হাসপাতালে ভর্তি করলেন দোলন, এখন কেমন আছেন?

Dipankar De: আসলে দীপঙ্কর দে ডায়বেটিসের রোগী। তাঁর নানারকম শারীরিক জটিলতা রয়েছে। হঠাৎ সুগার ফল করে, প্রচণ্ড ঘামতে শুরু করেছিলেন তিনি। তবে জানা যাচ্ছে, এখন অনেকটাই সুস্থ তিনি।

দীপঙ্কর দে ও দোলন রায়
Aajtak Bangla
  • কলকাতা ,
  • 04 Nov 2023,
  • अपडेटेड 10:21 AM IST

অসুস্থ দীপঙ্কর দে। শুক্রবার গভীর রাতে তাঁকে বাইপাস সংলগ্ন বেসরকারি হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। এই মুহূর্তে আইসিইউতে রয়েছেন বর্ষীয়ান অভিনেতা। এদিন বাড়িতে আচমকা তিনি অসুস্থ হয়ে পড়ায়, তড়িঘড়ি হাসপাতালে নিয়ে যান স্ত্রী তথা অভিনেত্রী দোলন রায়। এখন কেমন আছেন তিনি? হঠাৎ কী হল তাঁর?  

আসলে দীপঙ্কর দে ডায়বেটিসের রোগী। তাঁর নানারকম শারীরিক জটিলতা রয়েছে। হঠাৎ সুগার ফল করে, প্রচণ্ড ঘামতে শুরু করেছিলেন তিনি। তবে জানা যাচ্ছে, এখন অনেকটাই সুস্থ তিনি। সংবাদমাধ্যমকে দোলন জানান, "হঠাৎ দীপঙ্ক অসুস্থ হয়ে পড়ে। ঘামতে থাকে, ভিজে যায়। এমন অবস্থায় বাড়িতে রাখা আর ঠিক মনে করিনি। হাসপাতালে তাঁর সব প্যারামিটার্স পরীক্ষা করে দেখা হয়েছে। আপাতত মোটামুটি সব ঠিকই আছে। চিকিৎসকদের উপর ভরসা রাখছি।" 

কিছু মাস আগেই কন্যাহারা হন দীপঙ্কর দে। তাঁর বড় মেয়ে বৈশালী কুরিয়াকোসকে হারিয়ে রীতিমতো ভেঙে পড়েন প্রবীণ অভিনেতা। মৃত্যুকালে বৈশালীর বয়স ছিল মাত্র ৫২ বছর। কিডনি ও হৃদ্‌যন্ত্রের সমস্যা থাকায় তাঁকে হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। কিন্তু শেষরক্ষা হয় না। হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে শেষ নিশ্বাস ত্যাগ করেন বৈশালী। দীপঙ্করের জামাই অনিল কুরিয়াকোসও এই ইন্ডাস্ট্রির সঙ্গে যুক্ত। তিনি পেশায় ছবির প্রযোজক। 

সেই সময় সংবাদমাধ্যমকে দোলন জানান, "মেয়ে চলে গিয়েছে। এ অবস্থায় কোনও বাবা কি ঠিক থাকতে পারেন? খুবই ভেঙে পড়েছেন উনি। আমরা গিয়েছিলাম। এ পরিস্থিতিতে আমি ওর পাশে থাকব না, এটা কি কখনও হয়! কিন্তু শুটিং থেকে ছুটি পাইনি। তাই কাজে বেরিয়েছি। তবে টিটো খুবই ভেঙে পড়েছে।"

প্রসঙ্গত, প্রায় দুই দশক সহবাস করার পর, অবশেষে ২০২০ সালে আইনি বিয়ে করেন দীপঙ্কর দে ও দোলন রায়। ২২ বছরের দীর্ঘ সম্পর্ক পায় পরিণতি। দু'জনের বয়সের ফারাক প্রায় ২৬ বছর। তবে দু'জনের সম্পর্কে তা কখনও বাঁধা হয়ে দাঁড়ায়নি। বিয়ের পরের দিনই শারীরিক অসুস্থতার জন্য হাসপাতালে ভর্তি করতে হয়েছিল দীপঙ্করকে। সেসময় কটূকথা বলতে ছাড়েনি নিন্দুকরা। 
 

Advertisement

Read more!
Advertisement

RECOMMENDED

Advertisement