Advertisement

'১০-১৫ দিনে করোনা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণের চেষ্টা', জানালেন ফিরহাদ

মেয়র বলেন, মাস্ক ছাড়া বাজারে প্রবেশ নিষিদ্ধ। কনটেনমেন্ট জোন (Micro Containment Zone Kolkata) চাড়াও বাজার ও জনবহুল রাস্তায় চালান হবে সচেতনতামূলক প্রচার। এই প্রসঙ্গে ফিরহাদ হাকিম আরও বলেন, সচেতনতামূলক প্রচার চালান হবে। মানুষকে সচেতন করা যেতে পারে, তবে জোর করা যাবে না। পাশাপাশি পুরসভা ৪টি সেফ হোম চালাবে বলেও এদিন ঘোষণা করেন মেয়র। 

ফিরহাদ হাকিম
Aajtak Bangla
  • কলকাতা,
  • 03 Jan 2022,
  • अपडेटेड 6:17 PM IST
  • কলকাতায় ২৫টি মাইক্রো কনটেনমেন্ট জোন
  • ৪টি সেফ হোম চালাবে পুরসভা
  • জানালেন মেয়র ফিরহাদ হাকিম

১০ থেকে ১৫ তারিখের মধ্যে করোনা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণের চেষ্টা করা হচ্ছে। সোমবার এক সাংবাদিক সম্মেলনে এমনটাই জানালেন রাজ্যের মন্ত্রী তথা কলকাতার মেয়র ফিরহাদ হাকিম (Firhad Hakim)। এদিন মাইক্রো কনটেনমেন্টের ওপরে জোর দেন ফিরহাদ। বলেন, আবাসনে ৪-৫ জন আক্রান্ত হলে সেটিকে মাইক্রো কনটেনমেন্ট জোন হিসেবে ঘোষণা করা হবে। কলকাতায় ২৫টি মাইক্রো কনটেনমেন্ট জোনের কথা বলেন ফিরহাদ। 

একইসঙ্গে মেয়র বলেন, মাস্ক ছাড়া বাজারে প্রবেশ নিষিদ্ধ। কনটেনমেন্ট জোন (Micro Containment Zone Kolkata) চাড়াও বাজার ও জনবহুল রাস্তায় চালান হবে সচেতনতামূলক প্রচার। এই প্রসঙ্গে ফিরহাদ হাকিম আরও বলেন, সচেতনতামূলক প্রচার চালান হবে। মানুষকে সচেতন করা যেতে পারে, তবে জোর করা যাবে না। পাশাপাশি পুরসভা ৪টি সেফ হোম চালাবে বলেও এদিন ঘোষণা করেন মেয়র। 

প্রসঙ্গত এখনও কলকাতার বিভিন্ন বাজারে ক্রেতা-বিক্রেতা অনেককেই মাস্কহীন অবস্থায় দেখা যাচ্ছে। সেই বিষয়ে এদিন সকালেই কড়া বার্তা দেন ফিরহাদ হাকিম। তিনি বলেন, মাস্ক না পরলে কড়া ব্যবস্থা নেওয়া হবে। একইসঙ্গে তিনি বলেন, রাজ্য সরকার ইতিমধ্যেই একাধিক পদক্ষেপ করেছে। নো মাস্ক নো সেল (No Mask No Sale) ঘোষণা করা হয়েছে। বাজারে মাইকিং করা হচ্ছে। ক্রেতা-বিক্রেতা উভয়কেই মাস্ক পরতে হবে। আর যে বিক্রেতা মাস্ক পরবেন না তাঁর দোকান তুলে দেওয়া হবে। যে হকার বা দোকানদার মাস্ক পরবেন না তাঁদের তুলে দেওয়ার জন্য পুলিশকে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে বলেও জানান তিনি। 

Read more!
Advertisement

RECOMMENDED

Advertisement