Advertisement

COVID-19 সেকেন্ড ওয়েভে শ্বাসকষ্ট বেড়েছে! মৃত্যু নয়, বলছেন ICMR-প্রধান

এক সাংবাদিক বৈঠকে করোনা সম্পর্কিত বেশকিছু গুরুত্বপূর্ণ তথ্য দিলেন আইসিএমআর-এর (ICMR) মহানির্দেশক বলরাম ভার্গভ। উপসর্গ, ভ্যাকসিন এবং এই মারণ ভাইরাসের থেকে বাঁচার বেশকিছু উপায় বলেন তিনি।

প্রতীকী ছবি (রয়টার্স)
Aajtak Bangla
  • দিল্লি,
  • 20 Apr 2021,
  • अपडेटेड 10:26 AM IST
  • 'করোনার দ্বিতীয় ঢেউতে শ্বাসকষ্ট বেড়েছে'
  • 'তবে মৃত্যুহার বাড়েনি'
  • জানালেন বলরাম ভার্গভ

দেশবাসীকে গ্রাস করেছে করোনা (Corona) আতঙ্ক। এরমাঝেই এক সাংবাদিক বৈঠকে করোনা সম্পর্কিত বেশকিছু গুরুত্বপূর্ণ তথ্য দিলেন আইসিএমআর-এর (ICMR) মহানির্দেশক বলরাম ভার্গভ। উপসর্গ, ভ্যাকসিন এবং এই মারণ ভাইরাসের থেকে বাঁচার বেশকিছু উপায় বলেন তিনি। করোনার দ্বিতীয় ঢেউতে কয়েকটি বিশেষ উপসর্গ পাওয়া গিয়েছে। এই প্রসঙ্গে ভার্গভ বলেন, 'যদি আপনারা খেয়াল করেন তবে দেখতে পাবেন বর্তমান ঢেউতে শ্বাসকষ্টের সংখ্যা বেশি। কিন্তু আগেরবার দেখা গিয়েছিল শুকনো কাশি, গাঁটে ব্যাথা এবং মাথা ব্যাথার মতো উপসর্গ ছিল।' 

ছবি সূত্র-পিটিআই

ভার্গভ আরও বলেন, 'আমাদের কাছে যে তথ্য রয়েছে সেই অনুযায়ী করোনার দুটো ঢেউতেই মৃত্যুহারে কোনও পার্থক্য নেই। তবে বর্তমান পরিস্থিতিতে অক্সিজেনের প্রয়োজনীয়তা বেশি রয়েছে। কিন্তু মেকানিক্যাল ভেন্টিলেটরের প্রয়োজন গতবারের চেয়ে কম দেখা যাচ্ছে।'  তিনি বলেন, 'করোনায় উভয় ঢেউতেই আক্রান্তদের ৭০ শতাংশ ৪০ বছরের বেশি বয়স্ক। ভারতে করোনার ডবল মিউট্যান্টও পাওয়া গিয়েছে। এছাড়া ব্রাজিল, ব্রিটেন ও দক্ষিণ আফ্রিকার মিউট্যান্টও দুশ্চিন্তার কারণ হয়ে দাঁড়াচ্ছে।'

প্রতীকী ছবি

ভার্গভ বলেন, 'আরটিপিসিআর-এর একটি গোল্ড স্ট্যান্ডার্ড টেস্টিং রয়েছে। যার থেকে কোনও মিউট্যান্টের বাঁচা কার্যত অসম্ভব। আমরা হাসপাতালে ভর্তি রোগীদের ডেটা একত্রিত করার জন্য ন্যাশনাল কোভিড রেজিস্ট্রি বানিয়েছি, যেখানে প্রায় ৯ হাজার রোগীর তথ্য রয়েছে।' 

প্রতীকী ছবি

এইমসের ডিরেক্টর রণদীপ গুলেরিয়া বলেন,' রিকভারি ট্রায়াল থেকে বোঝা যাচ্ছে স্টেরয়েডে লাভ হবে। তবে এটাও জানতে হবে যে এর ব্যবহার কখন কীভাবে করতে হবে। যদি স্যাচুরেশন হ্রাস পাওয়ার আগে এটা দেওয়া হয় তবে ক্ষতিও হতে পারে। শুরুতেই স্টেরয়েড নেওয়া রোগীর সংখ্যা স্টেরয়েড না নেওয়া রোগীর চেয়ে বেশি।'

Advertisement
ছবি সূত্র - পিটিআই

অন্যদিকে নীতি আয়োগের সদস্য ভিকে পাল বলেন, 'গতবারে ৩১ শতাংশ আক্রান্ত ছিলেন ৩০ বছরের কম বয়সী। আর দ্বিতীয় ঢেউতে ৩২ শতাংশ রোগী এই বয়সের। গতবারের মতো এবারেও ২১ শতাংশ আক্রান্ত ৩০ থেকে ৪৫ শতাংশের মধ্যে।'

ছবি সূত্র - পিটিআই

worldometers জানাচ্ছে, আমেরিকার পর সবচেয়ে বেশি আক্রান্ত ভারতে। দেশে এখনও পর্যন্ত দেড় কোটিরও বেশি মানুষ করোনা আক্রান্ত হয়েছেন। 


 

 

Read more!
Advertisement

RECOMMENDED

Advertisement