Advertisement

Son Hanged Father To Death: শ্বশুর-বউমার অবৈধ সম্পর্কের অভিযোগ, মাথাভাঙায় বাবাকে খুন করে ঝোলাল ছেলে

Son Hanged Father To Death: স্ত্রীর সঙ্গে বাবার অবৈধ সম্পর্ক রয়েছে বলে  সন্দেহ ছিল ছেলের। সন্দেহের জেরে নৃশংসভাবে বাবাকে খুন করল ছেলে। এমনকী খুন করে তাকে দেওয়ালে ঝুলিয়ে দেয় ওই যুবক। এমনই অভিযোগ উঠেছে।কোচবিহারের শীতলকুচির এই ঘটনায় গোটা উত্তরবঙ্গে আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়েছে।

শ্বশুর-বউমার অবৈধ সম্পর্কের অভিযোগ, মাথাভাঙায় বাবাকে খুন করে ঝোলাল ছেলে
Aajtak Bangla
  • নয়াদিল্লি,
  • 05 Dec 2022,
  • अपडेटेड 1:14 PM IST
  • স্ত্রীর সঙ্গে বাবার অবৈধ সম্পর্ক সন্দেহ
  • বাবাকে খুন করে ঝুলিয়ে দিল ছেলে
  • কোচবিহারের মাথাভাঙায় চাঞ্চল্যকর ঘটনা

Son Hanged Father To Death: স্ত্রীর সঙ্গে বাবার অবৈধ সম্পর্ক রয়েছে বলে  সন্দেহ ছিল ছেলের। সন্দেহের জেরে নৃশংসভাবে বাবাকে খুন করল ছেলে। এমনকী খুন করে তাকে দেওয়ালে ঝুলিয়ে দেয় ওই যুবক। এমনই অভিযোগ উঠেছে।কোচবিহারের শীতলকুচির এই ঘটনায় গোটা উত্তরবঙ্গে আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়েছে।

অভিযুক্ত ছেলে মিঠুন শীলের বিরুদ্ধে খুনের অভিযোগ উঠেছে। ঘটনার পরই এলাকা উত্তপ্ত হয়ে উঠেছে। খবর পেয়েই ঘটনাস্থলে গিয়ে মাথাভাঙ্গা থানার আইসি ভাস্কর প্রধান সহ বিশাল পুলিশ বাহিনী ঘটনাস্থলে গিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনেন। অভিযুক্ত ছেলে ও পুত্রবধূকে আটক করে মাথাভাঙ্গা থানার পুলিশ। মৃতদেহটিকে ময়নাতদন্তের জন্য নিয়ে যাওয়া হয়েছে।

আরও পড়ুনঃ মর্নিংওয়াকে বেরিয়ে নিখোঁজ, শিলিগুড়ির যুবকের রক্তাক্ত দেহ রাস্তায়

সোমবার মৃত ব্যক্তির নিজের বাড়ি থেকেই ঝুলন্ত রক্তাক্ত ওই ব্যক্তির মৃতদেহ উদ্ধার করা হয়। খুনের অভিযোগ স্বীকার করে নিয়েছে মৃতের বউমা সুজাতা মণ্ডল। তিনি জানিয়েছেন, স্বামী তাঁকে সন্দেহ করত। শ্বশুরের সঙ্গে অবৈধ সম্পর্ক রয়েছে বলে সন্দেহ ছিল তাঁর স্বামীর। এই নিয়ে বচসাও হচ্ছিল। তা চরমে ওঠায় তা নিয়ে শনিবার সালিশি সভাও করা হয় স্থানীয় গ্রাম পঞ্চায়েতের পক্ষ থেকে।

এরপরই সেদিন রাতেই নিজের বাবাকেই খুন করে স্বামী মিঠুন শীল বলে মহিলার দাবি। যদিও ছেলে মিঠুন বাবাকে খুনের কথা অস্বীকার করেছে। তার দাবি, বাবাকে সন্দেহ করতেন, কিন্তু খুন করেননি। তিনি নিজেই বাবার মৃতদেহ দেখে ভেঙে পড়েছেন।

স্থানীয় ও পূলিশৃ সূত্রে জানা গিয়েছে, মিঠুনের সঙ্গে সুজাতার বিয়ে হয়েছে ৯ মাস আগে। তারপর তাদের মধ্যে বিভিন্ন কারণ নিয়ে বচসা লেগেই থাকত। তবে তার বাবা বউকে বাঁচাতে গেলে তাঁর সঙ্গে নিজের স্ত্রীর সম্পর্ক রয়েছে বলে অভ  পক্ষে কথা বলার কারণে সে সন্দেহ শুরু করে তার বাবাকে। বাবা এবং বউ এর মধ্যে কোন সম্পর্ক তৈরি হয়েছিল বলে সন্দেহ রয়েছে তার। সেই বিষয় নিয়ে স্থানীয় পঞ্চায়েতের পক্ষ থেকে একটি সালিশি সভাও করা হয়েছিল। তার পরেই এই ঘটনা ঘটে।" এই ঘটনার জেরে গোটা এলাকায় তীব্র চাঞ্চল্যের সৃষ্টি হয়েছে। মৃত ওই ব্যক্তির ছেলে ও বউকে আটক করেছে মাথাভাঙ্গা থানার পুলিশ। গোটা ঘটনার তদন্তে নেমেছে মাথাভাঙ্গা থানার পুলিশ। কিভাবে এই ওই ব্যক্তিকে খুন করা হয়েছে সেই বিষয় জানতে ময়না তদন্তের জন্য মৃতদেহ মাথাভাঙ্গা থানার পুলিশ মর্গে পাঠিয়েছে পুলিশ।

Advertisement

 

Read more!
Advertisement

RECOMMENDED

Advertisement