Advertisement

Jalpaiguri Brother Murder Sister: নৃশংস! বোনকে এলোপাথারি কোপ, জলপাইগুড়িতে গ্রেফতার দাদা

Jalpaiguri Brother Murder Sister: পরীক্ষা শেষ হয়ে যাওয়ায় বুধবার সন্ধ্যায় বান্ধবীদের সঙ্গে ঘুরতে বেড়িয়েছিল রিয়া। বোনের ঘুরতে যাওয়া পছন্দ হয়নি দাদা রাহুল ঠাকুরের। এর জেরেই খুন হতে হল বোনকে? আসলে খুনের পিছনে কারণ কী? জানার জন্য হেফাজতে নিয়েছে পুলিশ। কী জানা গেল?

HS পরীক্ষার্থী বোনকে ছুরি নিয়ে একের পর এক কোপ, জলপাইগুড়িতে ভয়াবহ কাণ্ড
Aajtak Bangla
  • জলপাইগুড়ি,
  • 30 Mar 2023,
  • अपडेटेड 6:08 PM IST
  • উচ্চমাধ্যমিক পরীক্ষার্থী বোনকে ছুরি দিয়ে কোপ
  • জলপাইগুড়িতে ভয়াবহ কাণ্ড
  • দাদার হাতে বোন খুন

Jalpaiguri Brother Murder Sister:দাদা ও বোনের ঝগড়ার শব্দ অনেকেই শুনেছিলেন। মাঝেমধ্যেই হয়। সব বাড়িতেই স্বাভাবিক ব্যাপার বলে মনে করেছিলেন সকলেই। কিন্তু তার পরিণতি যে এত ভয়ঙ্কর হবে তা ঘুণাক্ষরেও ভাবতেও পারেননি কেউ। পরে সকলে শোনেন দাদার হাতে খুন হয়েছে বোন। যা প্রকাশ্যে আসতেই কথা হারিয়ে ফেলেছেন পড়শিরা। কী এমন হল ১৮ বছরের বোনকে খুন করে ফেলতে হল? পুলিশ দাদাকে হেফাজতে নিয়ে জিজ্ঞাসাবাদ শুরু করেছে।

আরও পড়ুনঃ রেললাইনে বসে আড্ডা, কোচবিহারে ৩ যুবককে পিষে দিল ট্রেন

পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, ছুরি দিয়ে বারবার পিঠে আঘাত করাতে বোনের মৃত্যু হয়েছে। বুধবার রাতে এই ঘটনাটি ঘটেছে জলপাইগুড়ির দেবনগরের উত্তরপাড়ায়। এই ঘটনায় মূল অভিযুক্ত দাদাকে গ্রেফতার করেছে জলপাইগুড়ি কোতোয়ালি থানার পুলিশ।ঘটনায় ব্যপক চাঞ্চল্য ছড়িয়েছে এলাকায়।

মৃতের পরিবার সূত্রে জানা গিয়েছে, এবছরের উচ্চমাধ্যমিক পরীক্ষার্থী ছিলেন দেবনগর উত্তর পাড়ার বাসিন্দা রিয়া ঠাকুর। পরীক্ষা শেষ হয়ে যাওয়ায় বুধবার সন্ধ্যায় বান্ধবীদের সঙ্গে ঘুরতে বেড়িয়েছিল রিয়া। বোনের ঘুরতে যাওয়া পছন্দ হয়নি দাদা রাহুল ঠাকুরের। এদিন রাত আটটা নাগাদ বাড়ি ফিরতেই রিয়ার সঙ্গে বচসা বাধে রাহুলের। বাবা-মায়ের সামনেই ঝগড়া চলছিল। জানা গিয়েছে, বচসার মাঝেই আচমকা রাহুল সজোরে ঘুষি মারে রিয়ার বুকে। রিয়া মাটিতে পড়ে যায়। এরপরো রাগ কমেনি তার। পিঠে ছুরি দিয়ে একের পর এক আঘাত করে সে বলে অভিযোগ। গুরুতর জখম অবস্থায় তাঁকে উদ্ধার করে জলপাইগুড়ি জেলা হাসপাতালে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক মৃত বলে ঘোষণা করেন।

এই ঘটনায় মূল অভিযুক্ত রাহুল ঠাকুরকে গ্রেফতার করেছে জলপাইগুড়ি কোতোয়ালি থানার পুলিশ। দেহটি ময়না তদন্তের জন্য পাঠানো হয়েছে। এই ঘটনায় দাদা রাহুল ঠাকুরকে পুলিশ আটক করে জিজ্ঞাসাবাদ শুরু করেছে। কী কারণে এমন ঘটনা ঘটেছে, তা জানার জন্য তদন্ত শুরু করেছে জলপাইগুড়ি কোতোয়ালি থানার পুলিশ। মৃতদেহটি ময়নাতদন্তের জন্য পাঠানো হয়েছে। ঘটনার পর থেকে এলাকায় আতঙ্কের পরিবেশ।

Advertisement

 

Read more!
Advertisement

RECOMMENDED

Advertisement