Advertisement

Kolkata: কলকাতা পুলিশের সাব-ইন্সপেক্টরকে নৃশংসভাবে খুন করল স্ত্রী-ছেলেই? গুরুতর দাবি প্রতিবেশীদের

টালিগঞ্জে পুলিশ আধিকারিকের রহস্য মৃত্যু।স্ত্রী-ছেলের বিরুদ্ধে খুনের অভিযোগ তুলছেন প্রতিবেশীরা। মৃত শঙ্কর চট্টোপাধ্যায় আলিপুর থানার অ্যাসিস্ট্যান্ট সাব ইন্সপেক্টর ছিলেন। শঙ্করবাবুর পড়শিরা জানালেন, বেশ কিছুদিন ধরেই নার্ভের সমস্যায় ভুগছিলেন তিনি।

পুলিশ আধিকারিকদের রহস্যমৃত্যু।
Aajtak Bangla
  • কলকাতা,
  • 29 Nov 2024,
  • अपडेटेड 2:49 PM IST

টালিগঞ্জে পুলিশ আধিকারিকের রহস্য মৃত্যু। স্ত্রী-ছেলের বিরুদ্ধে খুনের অভিযোগ তুলছেন প্রতিবেশীরা। মৃত শঙ্কর চট্টোপাধ্যায় আলিপুর থানার অ্যাসিস্ট্যান্ট সাব ইন্সপেক্টর ছিলেন। শঙ্করবাবুর পড়শিরা জানালেন, বেশ কিছুদিন ধরেই নার্ভের সমস্যায় ভুগছিলেন তিনি। স্নায়ুর সমস্যার কারণে ঠিক করে হাঁটতে পারতেন না। সেই কারণে ছুটিতে ছিলেন। বাড়িতেই থাকতেন। বাঙুর হাসপাতালে তাঁর চিকিৎসাও চলছিল। 

প্রতিবেশীদের অভিযোগ, বাড়িতে শঙ্করবাবুর উপর 'অত্যাচার' চালাতেন তাঁর স্ত্রী-পুত্র। যদিও এই দাবির সত্যতা যাচাই করেনি bangla.aajtak.in । তদন্তকারী ও সংবাদমাধ্যমের কাছে,  শঙ্কর চট্টোপাধ্যায়ের প্রতিবেশীরা এমনটা জানিয়েছেন। তাঁদের দাবি, 'দিনের পর দিন ওনার উপর অত্যাচার চালাতো তাঁর স্ত্রী ও ছেলে। রীতিমতো মারধর করা হত। ঠিক করে খেতেও দেওয়া হত না।'

পুলিশ সূত্রে খবর, শঙ্কর চট্টোপাধ্যায়ের দেহে একাধিক আঘাতের চিহ্ন পাওয়া গিয়েছে। 

এদিন শঙ্করবাবুর মৃত্যুর খবর এলাকায় ছড়াতেই তাঁরা তদন্তের দাবিতে সরব হন। দোষীদের কড়া শাস্তির দাবি তুলেছেন তাঁরা। 

তবে এই বিষয়ে এখনই কোনও সিদ্ধান্তে পৌঁছাতে নারাজ পুলিশ। তদন্তকারীরা জানিয়েছেন, এখনই কিছু বলা যাচ্ছে না। ময়নাতদন্তের রিপোর্ট এলেই পুরোটা স্পষ্ট হবে। তার থেকেই বোঝা যাবে খুন নাকি অসুস্থতার কারণে মৃত্যু। তবে দেহে একাধিক আঘাতের চিহ্ন রয়েছে বলে জানা গিয়েছে। মৃত পুলিশকর্মীর স্ত্রী ও ছেলেকে জিজ্ঞাসাবাদ করছে পুলিশ। ঘটনার পুঙ্খানুপুঙ্খ তদন্ত শুরু হয়েছে। 

Read more!
Advertisement

RECOMMENDED

Advertisement