Advertisement

Mumbai Live-in partner Murder: লিভ-ইন পার্টনারের দেহ ড্রেনে না কুকুরের পেটে? পুলিশের তদন্তে চাঞ্চল্য

Mumbai Live-in partner Murder: মুম্বই মীরা রোডে লিভ-ইন পার্টনার খুনের ভয়াবহতা প্রকাশ্যে এসেছে। অভিযুক্তের খুনের যেসব তথ্য প্রাথমিকভাবে সামনে আসছে তাতে শিউরে ওঠার জোগাড়। এলাকার প্রতিবেশীরা এবং পুলিশ সন্দেহ করছে যে অভিযুক্ত মনোজ সানে তার লিভ-ইন পার্টনারের কাটা দেহের অংশগুলি কাছাকাছি একটি স্টেশনের পাশে ড্রেনে ফেলে দেয়।

লিভ-ইন পার্টনারকে খুনের অভিযোগে অভিযুক্ত
Aajtak Bangla
  • মুম্বই,
  • 08 Jun 2023,
  • अपडेटेड 4:46 PM IST
  • মুম্বই মীরা রোডে লিভ-ইন পার্টনার খুনের ভয়াবহতা প্রকাশ্যে এসেছে
  • লিভ-ইন পার্টনারের কাটা দেহের অংশগুলি কাছাকাছি একটি স্টেশনের পাশে ড্রেনে ফেলে দেয়
  • মহিলার শরীরের বিভিন্ন অংশ পথকুকুরদের খাইয়ে দিয়ে থাকতে পারে

Mumbai Live-in partner Murder: মুম্বই মীরা রোডে লিভ-ইন পার্টনার খুনের ভয়াবহতা প্রকাশ্যে এসেছে। খুনের যেসব তথ্য প্রাথমিকভাবে সামনে আসছে তাতে শিউরে ওঠার জোগাড়। প্রতিবেশীরা এবং পুলিশ সন্দেহ করছে যে অভিযুক্ত মনোজ সানে তার লিভ-ইন পার্টনারের কাটা দেহের অংশগুলি কাছাকাছি একটি স্টেশনের পাশে ড্রেনে ফেলে দেয়।

পুলিশের আরও সন্দেহ অভিযুক্ত যাতে ধরা না পড়ে তাই মহিলার শরীরের বিভিন্ন অংশ পথকুকুরদের খাইয়ে দিয়ে থাকতে পারে।

এই দম্পতি যে সোসাইটিতে থাকতেন সেখান থেকে মাত্র ১০০ মিটার দূরে মীরা রোড এবং ভায়ান্দর স্টেশনের মধ্যে একটি রেলপথ রয়েছে। প্রতিবেশীদের দাবি, এই দম্পতি প্রায়ই সেখানে সকালের হাঁটার জন্য যেতেন কিন্তু রবিবার থেকে মহিলাকে দেখা যায়নি, যে কারণে জল্পনা বাড়ছিল।

প্রসঙ্গত, বুধবার মুম্বইয়ের কাছে মিরা রোড এলাকায় ৩২ বছর বয়সী লিভ-ইন পার্টনারকে হত্যা করার জন্য, দুটি কাটার ব্যবহার করে দেহের ২০ টিরও বেশি টুকরো টুকরো করার অভিযোগে মনোজ সানেকে গ্রেফতার করা হয়। প্রমাণ লোপাট করার জন্য একটি প্রেসার কুকারে দেহ সেদ্ধ করা হয়। পুলিশ জানিয়েছে, অভিযুক্তরা তার শরীরের অংশগুলি একটি প্রেসার কুকারে সেদ্ধ করে এবং পরে সেগুলি প্লাস্টিকের ব্যাগে রেখে দেয়। এই সব কাজের পর পালাতে গেলে তাকে গ্রেফতার করা হয়।

মনোজ সানে এবং সরস্বতী বৈদ্য গত তিন বছর ধরে মুম্বাইয়ের গীতা আকাশ দীপ ভবনের ৭০৪ নম্বর ফ্ল্যাটে থাকতেন। পুলিশ জানিয়েছে, অভিযুক্ত তিন থেকে চার দিন আগে তার সঙ্গীকে হত্যা করে। ফ্ল্যাটে কাটা দেহের অংশ নিয়েই বসবাস করছিল অভিযুক্ত।

নয়ানগর থানা বুধবার সন্ধেয় মীরা রোডের গীতা নগর ফেজ ৭-এর বাসিন্দারা এই দম্পতির ফ্ল্যাট থেকে দুর্গন্ধ ছড়ানোর অভিযোগ করেছিলেন। তার পরে এই মারাত্মক হত্যাকাণ্ডটি সামনে এসেছিল। 

Advertisement

দুটি কাটার, কাটা শরীর সহ বালতি
পুলিশ ফ্ল্যাটে পৌঁছলে ফ্ল্যাটের রান্নাঘরের ভিতর তিনটি বালতি দেখতে পায়, যাতে দেহের কাটা অংশ ও রক্ত ​​ছিল। পুলিশ জানিয়েছে, দুর্গন্ধ লুকানোর জন্য ফ্ল্যাটের বিভিন্ন ঘরে একাধিক এয়ার ফ্রেশনারও পাওয়া গেছে।

সোমেশ শ্রীবাস্তব, প্রথম ব্যক্তি যিনি পুলিশের সঙ্গে ফ্ল্যাটে প্রবেশ করেছিলেন, তিনি জানিয়েছেন, "এটি একটি দু'কামরার ফ্ল্যাট। হলটিতে একটি কাঠ কাটা কাটার পাওয়া গেছে। একটি শোওয়ার প্লাস্টিকের ব্যাগ, কাটা চুল এবং আরেকটি কাটার পাওয়া গেছে। তিনটি বালতি ভর্তি ফ্ল্যাটে রান্নাঘর থেকে রক্ত ​​ও শরীরের বিভিন্ন অংশ পাওয়া গেছে।"

Read more!
Advertisement

RECOMMENDED

Advertisement