Advertisement

Ranaghat & Purulia Robbery: ঘর ভাড়া থেকে দেড় মাস ধরে রেইকি বিহারের দুষ্কৃতীদের, জোড়া ডাকাতির কিনারা

রানাঘাটে নামী সোনার বিপণিতে চুরির ঘটনায় মিলল চাঞ্চল্যকর তথ্য। পুলিশ সূত্রে খবর, কল্যাণী বি ব্লকের একটি বাড়িতে প্রায় মাস দেড়েক ধরে ভাড়া নিয়ে থাকত দুষ্কৃতীরা। বাড়ির মালিককে আটক করে জিজ্ঞাসাবাদ শুরু করে পুলিশ। জানা যায়, পাঁচ অবাঙালি যুবক এখানে ভাড়া থাকতে আসেন।

ফাইল ছবি
Aajtak Bangla
  • কলকাতা,
  • 30 Aug 2023,
  • अपडेटेड 2:07 PM IST
  • রানাঘাটে নামী সোনার বিপণিতে চুরির ঘটনায় মিলল চাঞ্চল্যকর তথ্য
  • কল্যাণী বি ব্লকের একটি বাড়িতে প্রায় মাস দেড়েক ধরে ভাড়া নিয়ে থাকত দুষ্কৃতীরা
  • বাড়ির মালিককে আটক করে জিজ্ঞাসাবাদ শুরু করে পুলিশ

Ranaghat & Purulia Robbery: রানাঘাটে নামী সোনার বিপণিতে চুরির ঘটনায় মিলল চাঞ্চল্যকর তথ্য। পুলিশ সূত্রে খবর, কল্যাণী বি ব্লকের একটি বাড়িতে প্রায় মাস দেড়েক ধরে ভাড়া নিয়ে থাকত দুষ্কৃতীরা। বাড়ির মালিককে আটক করে জিজ্ঞাসাবাদ শুরু করে পুলিশ। জানা যায়, পাঁচ অবাঙালি যুবক এখানে ভাড়া থাকতে আসেন। এরা কখনও একসঙ্গে সবাই থাকতেন না। একেক দিন একেক জন বা বেশ কয়েকজন একসঙ্গে থাকতেন। মূলত, দু'টি ঘর ভাড়া নিয়েছিল দুষ্কৃতীরা। 

ধৃতদের বিরুদ্ধে একাধিক ধারায় মামলা রুজু করেছে পুলিশ। ৩৯৫, ৩০৭, ৩৯৭, ২৫/২৭ ধারায় মামলা রুজু হয়। বুধবার রানাঘাট মহকুমা আদালতে পেশ করা হয়। কুন্দন কুমার যাদব, রাজু কুমার পাসোয়ান, রিক্কি পাসোয়ান- এদের প্রত্যেকের বাড়ি বিহারের বৈশালীতে। গুলিবিদ্ধ হয়ে রানাঘাট মহকুমা হাসপাতালে ভর্তি আছে মনিকান্ত কুমার যাদব ও
ছোটু কুমার পাসোয়ান।

মঙ্গলবার ভরদুপুরে নদিয়া ও পুরুলিয়ার একই সংস্থার সোনার দোকানে জোড়া ডাকাতি হয়। সোনার দোকানের ৯০ শতাংশ সোনা নিয়ে চম্পট দেয় দুষ্কৃতীরা। বন্দুক উঁচিয়ে নিরাপত্তারক্ষা কর্মীদের মেরেধরে সব সোনা লোপাট করে নেয়। পুরুলিয়ার নামো বাজার এলাকার দোকান থেকে ৮ কোটি মূল্যের সোনার গয়না লুট করা হয় বলে অভিযোগ ওঠে। দু'জায়গাতে একই কায়দায় হয় দুঃসাহসিক ডাকাতি। জানা যায়,  দুষ্কৃতীরা সকলেই বিহারের বাসিন্দা। 

গতকালই পুলিশ রানাঘাটের ঘটনায় ৪ জনকে গ্রেফতার করে। আহত এবং ধৃতদের থেকে অন্তত ১ কোটি টাকার গয়না, বিপুল পরিমাণ নগদ টাকা উদ্ধার হয়। এছাড়া, ২২ রাউন্ড গুলি, চারটি স্বয়ংক্রিয় আগ্নেয়াস্ত্র, একাধিক ড্রাইভিং লাইসেন্স এবং আধার কার্ড বাজেয়াপ্ত হয়। 

সেদিন ক্রেতা সেজে দোকানে প্রথমে দু'জন ঢোকে। তারপরই মোট ৯ জন আগ্নেয়াস্ত্র দেখিয়ে, প্রায় ২০ মিনিটের মধ্যে সাফ করে দেয় সোনার দোকান।  তিনটি বাইকে চেপে পালিয়ে যাওয়ার সময়, রানাঘাট থানার পুলিশের সঙ্গে গুলির লড়াই চলে। এরপর চারজনকেই ধরে ফেলে পুলিশ। উদ্ধার হয় একটি ব্যাগ।

Advertisement

অন্যদিকে, পুরুলিয়া শহরে নামোপাড়া এলাকায় এদিন দোকানে কর্মচারী কম ছিলেন। সেখানেও প্রথমে ক্রেতা সেজে দোকানে ঢোকে ২ দুষ্কৃতী। তারপর আরও ৫ জন হাজির হয়। দুই নিরাপত্তারক্ষীকে দড়ি দিয়ে বেঁধে কয়েক কোটি টাকার সোনার গয়না লুট করে। 
 

Read more!
Advertisement

RECOMMENDED

Advertisement