Advertisement

Food SI Job Recruitment Scam: খাদ্য দফতরের এসআই নিয়োগ পরীক্ষায় প্রশ্ন ফাঁস, নদিয়া থেকে ধৃত ২

খাদ্য দফতরের নিয়োগ পরীক্ষায় জালিয়াতিতে সাহায্য করার অভিযোগে দুজনকে গ্রেফতার করল সিআইডি। নদিয়া জেলায় কল্যাণী ও ধুবুলিয়া থেকে ওই দুজনকে গ্রেফতার করা হয়েছে। অভিযোগ, এই দুই ব্যক্তি নিয়োগ পরীক্ষার সময় চাকরি প্রার্থীদের প্রতারণা করতে সহায়তা করেছিলেন।

খাদ্য দফতরের এসআই নিয়োগ পরীক্ষায় প্রশ্ন ফাঁস, নদিয়া থেকে ধৃত ২
Aajtak Bangla
  • কলকাতা,
  • 15 Jun 2024,
  • अपडेटेड 9:34 AM IST
  • খাদ্য দফতরের নিয়োগ পরীক্ষায় জালিয়াতিতে সাহায্য করার অভিযোগে দুজনকে গ্রেফতার করল সিআইডি
  • নদিয়া জেলায় কল্যাণী ও ধুবুলিয়া থেকে ওই দুজনকে গ্রেফতার করা হয়েছে

খাদ্য দফতরের নিয়োগ পরীক্ষায় জালিয়াতিতে সাহায্য করার অভিযোগে দুজনকে গ্রেফতার করল সিআইডি। নদিয়া জেলায় কল্যাণী ও ধুবুলিয়া থেকে ওই দুজনকে গ্রেফতার করা হয়েছে। অভিযোগ, এই দুই ব্যক্তি নিয়োগ পরীক্ষার সময় চাকরি প্রার্থীদের প্রতারণা করতে সহায়তা করেছিলেন।

মামলাটি এই বছরের শুরুতে রাজ্যের খাদ্য ও সরবরাহ বিভাগে সাব-ইন্সপেক্টর পদের জন্য পশ্চিমবঙ্গ পাবলিক সার্ভিস কমিশন দ্বারা পরিচালিত নিয়োগ পরীক্ষার সঙ্গে সম্পর্কিত। গত ১৬ ও ১৭ মার্চ পরীক্ষা হয়েছিল, ৪৮০টি শূন্যপদের জন্য প্রায় ১২ লাখ চাকরিপ্রার্থী পরীক্ষা দেন। খাদ্য দফতরের সাব- ইন্সপেক্টর পদে নিয়োগের ওই পরীক্ষায় প্রশ্ন ফাঁসের অভিযোগ ওঠে। অভিযোগ ছিল খাদ্য দফতরের সাব ইন্সপেক্টর পদে চাকরির পরীক্ষার প্রশ্ন একদিন আগেই বেরিয়ে যায়। প্রশ্ন ও উত্তর বিক্রির অভিযোগ ওঠে। এরপরেই পরীক্ষা বাতিল করার আবেদন জানিয়ে মামলা দায়ের হয়। পরীক্ষায় প্রশ্ন ফাঁসের অভিযোগ নিয়ে সিআইডি-কে তদন্তভার দেন কলকাতা হাইকোর্টেরর বিচারপতি রাজাশেখর মান্থা। সম্পূর্ণ নিয়োগ প্রক্রিয়ায় অন্তর্বর্তী স্থগিতাদেশ জারি হাইকোর্টের। রাজ্যের সব থানায় দায়ের হওয়া সব এফআইআর খতিয়ে দেখারও নির্দেশ দেয় সিআইডি।

মামলার তদন্তে বৃহস্পতিবার রাতে নদিয়া জেলার কল্যাণী ও ধুবুলিয়া থেকে দুজনকে গ্রেফতার করা হয়েছে। অভিযুক্তদের মধ্যে একজন প্রিন্সিপাল অ্যাকাউন্ট্যান্ট জেনারেলের অফিসের একজন সিনিয়র অডিটর, আর অন্য একজন র‌্যাকেটের মাস্টারমাইন্ড বলে সন্দেহ করা হচ্ছে, তিনি কেন্দ্রীয় সরকারের একজন কর্মচারী। কলকাতা হাইকোর্টের নির্দেশে তদন্তভার হাতে নেয় সিআইডি। এই দুজনের কাছ থেকে ১১টি মোবাইল ফোন এবং একাধিক ব্যাঙ্কের পাসবুক বাজেয়াপ্ত করা হয়েছে।

 

Read more!
Advertisement

RECOMMENDED

Advertisement